দালাল বাজারে ৩০০ বছরের পুরান জমিদার বাড়ী এবং কামানখোলা জমিদার বাড়ি। লক্ষ্মী নারায়ন বৈষ্ণব প্রায় ৪ শত বছর পূর্বে কলকাতা থেকে কাপড়ের ব্যবসা করতে দালাল বাজার আসেন। তার উত্তর পুরুষরা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর বাণিজ্যিক এজেন্সী এবং পরে জমিদারী লাভ করেন। বাণিজ্যিক এজেন্ট হওয়ায় স্থানীয়রা তাদেরকে মনে প্রাণে গ্রহণ করেনি। তাদের ‘দালাল’ বলে
বিরিশিরি নেত্রকোনা জেলার দূর্গাপুর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী একটি গ্রাম। বিরিশিরির আকর্ষণীয় স্থান হচ্ছে চীনামাটির পাহাড় এবং স্বচ্ছ হ্রদের নীল জল। সারাদিন ভ্রমণ করে এসে সবুজ ঘাসের উপর বসলে আপনার ক্লান্তি নিমিষেই দূর হবে। স্বচ্ছ এই হ্রদের পানির উৎস গারো পাহাড় থেকে নেমে আসা সোমেশ্বরী নদী! যেভাবে যাবেনঃ ঢাকার মহাখালী থেকে জিন্নাত এবং সরকার
পাশাপাশি অবস্থিত ময়মনসিংহ এবং টাঙ্গাইলের এই দুটি উপজেলার ৩ টি স্পট সহজেই একদিনেই ঘুরে আসা যায়। ক্লাস টেস্টের মাঝেই শুক্রবার দেখে আজ ৫ বন্ধু মিলে সকাল ৭ঃ৩০ এ বের হলাম। আমাদের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে ২০ টাকার জনপ্রতি অটো ভাড়াতে চলে এলাম টাউনহল মোড়৷ #খরচ_জনপ্রতি_হিসেবে_উল্লেখিত সেখান থেকে ৬০ টাকা সিএনজি ভাড়ায়
আমার প্রথম বান্দরবান ট্যুর শেষ করে আসার আগের দিন প্রথম নাম শুনলাম সাকা হাফং এর আর প্রথম ছবি দেখলাম রাইক্ষিয়াং আর পুকুর পাড়ার.... সেবার বান্দরবান থেকে ফিরেই দুই বন্ধু ঠিক করে ফেল্লাম নেক্সট সাকা হাফং যাবো। তখন টিওবি চিন্তাম না, সামহোয়্যারইন ব্লগে ঘাটাঘাটি করে সাকা হাফং সম্পর্কে যতদুর পারা যায় জানার চেস্টা
মনপুরা দ্বীপ হচ্ছে বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগর এলাকার উত্তরদিকে মেঘনা নদীর মোহনায় অবস্থিত একটি দ্বীপ। এটি ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলায় কিছুটা অংশ জুড়ে অবস্থিত। সাম্প্রতিককালে এই দ্বীপে জলদস্যুদের দ্বারা আক্রমণ হয়েছে। এই দ্বীপের আয়তন ৩৭৩ বর্গ কিলোমিটার। এই দ্বীপের উপকূলীয় অন্যান্য দ্বীপের মধ্যে ভোলা (যা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দ্বীপ) এবং হাতিয়া দ্বীপ উল্লেখযোগ্য। প্রতিটি
রাজা নীলকণ্ঠ রায় ছিলেন চাঁচড়া রাজবংশের নবম পুরুষ। চাঁচড়া জমিদারীর প্রতিষ্ঠাতা রাজা মনোহর রায় ছিলেন নীলকন্ঠ রায়ের পরদাদা। নীলকন্ঠ রায়ের মেয়ের নাম অভয়া৷ রাজা নীলকন্ঠ যশোরের এই নগরীটি মেয়েকে দিয়ে দেন অল্পবয়সে বিধবা হবার পর। আর এই নগরীর নাম নিজের মেয়ের নামে রাখেন অভয়নগর। কারো কারো মতে, সে সময়ে হিন্দু ধর্মে দ্বিতীয়
১.চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট বাস স্ট্যান্ড কিংবা নতুন ব্রিজের বাস স্ট্যান্ড থেকে চকরিয়ায়/কক্সবাজার গামী যে কোন বাসে করেই চকরিয়া যাওয়া যায়। তবে জে.বি. এক্সপ্রেস, এস আলম কিংবা সৌদিয়া ডাইরেক্ট বাসে যাওয়া ভালো। ১৫০-১৮০ টাকা বাস ভাড়ায় চকরিয়া যেতে সময় লাগবে প্রায় আড়াই থেকে প্রায় তিন ঘন্টার মত। চকরিয়া বাস স্ট্যান্ড থেকে লোকাল সিএনজি করে
ছুটির দিনে কি করা যায় সেটাই ভাবছিলাম! ভাবছিলাম একটু দূরে কোথাও যাওয়ার, বেশী দূরেও না আবার এমন একটা যায়গা। অবশেষে খোঁজ পেলাম "মেঘনা ভিলেজ হলিডে রিসোর্ট" এর। মেঘনা ব্রীজ থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মুন্সীগঞ্জের বালুয়াকান্দিতে এই রিসোর্ট। যেই ভাবা সেই কাজ। সকাল বেলা রওনা দিয়ে চলে আসলাম রিসোর্টে। মেইন গেট
সেই তখন থেকেই নাগাল্যান্ড ভ্রমণের সুপ্ত ইচ্ছাটা মনের ভেতর দানা বাঁধতে শুরু করে। নেটের বিভিন্ন সাইট, ব্লগ আর টিওবি তথ্যভাণ্ডারের সাহায্য নিয়ে সাজানো ট্যুর প্ল্যান নিয়ে গত ৫ সেপ্টেম্বর আমরা রওনা হয়ে যাই নাগাল্যান্ডের পথে। ভিসায় ডাউকি পোর্ট থাকায় আমাদের প্রাথমিক গন্তব্য হয় সিলেটের তামাবিল। ঢাকা-সিলেট (৪৭০ টাকা) ৬ ঘণ্টার এবং সিলেট-তামাবিল
অক্টোবর মাস শেষ হতে না হতেই প্রকৃতি তার প্রখরতা কমিয়ে তার শীতল প্রবাহ বাড়িয়ে দিল। প্রকৃতির এই কোমলতায় মনও ছটফট করতে লাগলো কোথাও ঘুরতে যাওয়ার জন্য। প্রায় এক মাস হল দূরে কোথাও যাওয়া হয়না। হয়না আলাদা করে প্রকৃতির সঙ্গে একাকী সঙ্গ দেওয়া, খুব সকালে মায়াবী নির্জন পথে খালি পায়ে হাঁটা অথবা কোন