হলুদ ট্যাক্সির শহরে (কলকাতা ): কলকাতা নামটি শুনলেই মনে পড়ে অনেক স্মৃতিবিজরিত জিনিস। কোন এক সময় এই কলকাতাই ছিল আমাদের রাজধানী এবং ভারতবর্ষের রাজধানী আমাদের সবকিছু বাণিজ্য,শিক্ষা,রাজনীতি কলকাতা কেন্দ্রীক থাক ইতিহাসে ফিরে না যাই আজ বরং আমার ভ্রমনকথা বলি। -১ম দিনঃ বিকালে সৌদিয়া বাসটি নামিয়ে দিল কলকাতার মারকুইস স্ট্রিটে আগে থেকেই booking.com
কায়াকিং করতে মহামায়া লেক, কাপ্তাই লেক- কতো জায়গায় ঘুরেছি। অবশেষে ঢাকার ভিতরেই একটা জায়গা পাওয়া গেলো কায়াকিং করার। ঘুরে আসলাম বসুন্ধরা রিভারভিউ লেকে অবস্থিত "ঢাকা সারিঘাট কায়াকিং পয়েন্ট" থেকে। কায়াকিং করার জন্য এখানে দুই জনের এবং তিন জনের বসার উপযোগী কায়াক আছে। পাশেই কাশবন, শাপলা ফুটে আছে, হাঁসের দল সাঁতার কেটে বেড়াচ্ছে।
Last winter I wanted to visit lots and lots of snowy places! Despite going to Norway and Sweden, I ended up finding my winter wonderland in Helsinki. Helsinki is a perfect destination for a snowy city break as it has to offer a combination of nature, history and art in a metropolitan
বান্দরবান কে যতটুকু দেখার সুযোগ আমি পেয়েছি তাতে দৃঢ়ভাবেই বিশ্বাস করেছি যে, একমাত্র সৃষ্টিকর্তাই সঠিকভাবে জানেন যে বান্দরবানে ঠিক কতগুলো পর্যটন স্পট আছে। এটা খুবই সরল বিশ্বাস আর খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বান্দরবান, বাংলাদেশের পাহাড়ি কন্যা অথবা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। যে বিশেষণেই বিশেষায়িত করি না কেনো সেটা কখনোই যথার্থ হবে না। আমার চোখে,
অফ সিজনে সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার মূল উদ্দেশ্য ছিল ট্রলারে করে টেকনাফ থেকে সমুদ্র পাড়ি দেয়া! গত ৩ অক্টোবর২০১৯ আমরা যাত্রা শুরু করি বাংলাদেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্ট মার্টিনের উদ্দেশ্যে। নন-এসি বাসে ঢাকা টু টেকনাফের জনপ্রতি ভাড়া ছিলো৯০০ টাকা। আমাদের যাত্রা শুরু হয় রাত৮ টায় এবং ভোর৭ টায় আমরা টেকনাফ পৌঁছাই। সেখানে পৌঁছে আমরা
আমরা অনেকেই দিনে যেয়ে দিনের আসার মত অনেক জায়গা খুজি ঘুরে বেড়ানোর জন্য। নারায়ণগঞ্জ ঢাকার কাছে এবং বেশ পরিচিত একটি যায়গা। একসাথে অনেক কিছু দেখার আছে। জায়গা গুলো হল, ১। সোনারগাও লোক শিল্প জাদুঘর , ২। পানাম সিটি, ৩। বাংলার তাজমহল, ৪। পিরামিড। বাংলার তাজমহল ঃ বিশ্বের প্রাচীন সপ্তাশ্চর্য আগ্রার তাজমহলের আদলে
আড়িয়াল বিল (Arial Beel) ঢাকার দক্ষিণে পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদীর মাঝখানে অবস্থিত প্রায় ১৩৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের একটি অবভূমি। এটি মুনশিগঞ্জের স্রীনগরে অবস্থিত। মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর বাজার থেকে একটি সড়ক এঁকেবেঁকে সোজা চলে গেছে আড়িয়াল বিলের দিকে। এ পথে শ্যামসিদ্ধি গ্রাম পেড়িয়ে আরও সামনে গেলে গাদিঘাট। আড়িয়াল বিলের শুরু মূলত গাদিঘাট থেকেই। বর্ষায়
বালি, ইন্দোনেশিয়ার একটা দ্বীপ। অত্যন্ত সুন্দর সেখানকার বিচ আর পানিগুলো। অন এরাইভাল ভিসা, কম খরচ আর সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখার জন্য ইদানিংকালে বালিতে টুরিস্টদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। ইন্দোনেশিয়া মুসলিম দেশ হলেও একমাত্র বালিতে মুসলমান নেই বললেই চলে। যাত্রাঃ আমরা এয়ার এশিয়া তে সিঙ্গাপুর থেকে বালি গিয়েছিলাম। এয়ার এশিয়া সরাসরি বালি যায়,
রাজধানীর মিরপুরের তুরাগ নদীর পাড় ঘেঁষে দ্বীপের মতো গড়ে উঠেছে একটি গ্রাম। যার নাম বিরুলিয়া। এই গ্রামের নামেই ইউনিয়নটির নামকরণ করা হয়েছে বিরুলিয়া ইউনিয়ন। এ ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মেঠো পথ ধরে হাঁটলে মনে হবে এ যেন গোলাপের রাজ্য। বাণিজ্যিক বা সখের বসেই হোক না কেন এ গ্রামের প্রতিটি বাড়িতেই যেন গোলাপের অস্তিত্ব
সূর্যের আলোতে প্রতিটি বালুকণা সোনার মত দেখায় বলেই এ চরের নামকরণ হয়েছে সোনার চর। সকাল-দুপুর-বিকেল পাখিদের কলকাকলিতে মুখরিত হয়ে ওঠে গোটা দ্বীপ। নদী আর সাগরের জল আছড়ে পড়েছে চারপাশে। সুর্যের আলোয় চিকচিক করে বালি। প্রকৃতির সাজে সজ্জিত এই দ্বীপটিতে উড়ে আসা অতিথি পাখিদের কলকাকলি সমুদ্র সৈকতের অপরূপ রূপকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।