বান্দরবান ভ্রমন (পোষা পাহাড়, শহরের আসে-পাশে ভ্রমণ)

দেশের এডভেঞ্চারপ্রেমীদের সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য বান্দরবান। অনেক পর্যটক আছেন যারা বিভিন্ন কারণে এ ধরণের এডভেঞ্চারে যেতে চান না, তাদের জন্য এই লেখাটা্। বলার অপেক্ষার রাখেনা সুন্দর জায়গাগুলো আসলে অনেক দূর্গম। এলেখার উদ্দেশ্য কাউকে খাটো করা না বরং যারা পরিবার, বাচ্চা-কাচ্চা সহ সহজ ট্রিপ দিতে চান তাদের জন্যই এটা লেখা।কিভাবে যাবেন?নিকটবর্তী শহরগুলো (যেমন

সিলেট ভ্রমন

অনেকেই এই সময় সিলেট যাচ্ছেন দেখে গত বছরের পোস্টটা আজকে নোট করে দিলাম। বর্ষায় সিলেটে যাওয়ার সুবিধে হচ্ছে এপার থেকেও ভারতের ঝর্না দেখতে পারবেন; শুধু বৃষ্টি বেশি হলে পাহাড়ি ঢলে বিচানাকান্দী ভয়াবহ হয় আর কি ( বর্ষার শেষে গিয়ে যত সুন্দর পাবেন; ভরা বর্ষায় বিছানাকান্দী এত সুন্দর পাবেন না ) বর্ষাকালে বিছানাকান্দী ।

বিভিন্ন জেলার হোটেল, রিসোর্ট, বাসের ঠিকানা ও ফোন নম্বর

বান্দরবানঃ হোটেল হিল ভিউ -  বাস স্টেশন, বান্দরবান – ০১৬৮৬৬৫১৭৪০ হোটেল হলিডে ইন রিসোর্ট - মেঘলা, বান্দরবান  - ০১৫৫৬৯৮০৪৩২, সাকুরা হিল রিসোর্ট - চিম্বুক সড়ক, বান্দরবান সদর  - ০১৮১৯১৮২৬২৩ হোটেল গ্রিনল্যান্ড- লুসাই বাড়ী, চিম্বুক রোড়, বান্দরবান।-   www.hotelgrelandbd.com – ০১৮৪৫৯৯৫৫৫৯ হিল সাইড রিসোর্ট – মিলনছড়ি, বান্দরবান - http://www.bandarbantours.com/hotels-resorts/hill-side-resort/ -    01856699911 বাস সার্ভিসঃঢাকা থেকে বান্দরবান সরাসরি: ঢাকা থেকে বান্দরবান

সুন্দরবনের সফর বিবরণ

সুন্দরবনে সাধারনত তিন রকমের টুর হয়: #শর্ট টুর: করমজল এটা সুন্দরবনের প্রথম স্পট। মংলা থেকে চার ঘন্টায় ঘুরে আসা যায় অনায়াসেই, কোন পারমিসনের প্রয়োজন হয়না, ২৩ টাকার প্রবেশ টিকিট সংগ্রহ করলেই যথেস্ট। এখানে রয়েছে বনে হাটার জন্য একটি ট্রেইল ও ওয়াচ টাওয়ার, সুন্দরবনের অন্য স্পটগুলোতে হরিণ কুমির বা বানর দেখতে পান বা

Susang Durgapur – সুসং দুর্গাপুর ভ্রমন

অবস্থানঃ বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার সর্ব উত্তরে ভারতের মেঘালয়ের গারো পাহাড়ের কোল ঘেসে নিরব দাড়ীয়ে ছোট্ট জনপদ দুর্গাপুর। একপাশে ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলাঅন্য পাশে গারো পাহাড় আর উপত্যকা দিয়ে ঘেরা ভারতের মেঘালয়পুর্বে নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলা। আর দক্ষিণেপুর্বধলা উপজেলা। স্থানাঙ্ক: ২৫°৭.৫′ উত্তর ৯০°৪১.৩′ পূর্ব ইতিহাসঃ ১২৮০ খ্রীষ্টাব্দে মেঘালয়ের পূর্ব অংশে সু-সঙ্গ নামে এক পরগনার গোড়াপত্তন হয়। অভিযাত্রী মার্কোপোলো তাঁর

চট্টগ্রাম ভ্রমণ সহায়িকা ২০১৫

ভূমিকা: বাংলাদেশের ২য় গুরুত্বপূর্ণ শহর চট্ট্রগ্রাম। দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে খ্যাত চট্টগ্রাম বাংলাদেশের ট্যুরিজম সেক্টরে অবদানও কম নয়। পাহাড়, নদী, সৈকত, লেক, খাবার সব কিছু মিলে চট্টগ্রাম অনেক ট্যুরিস্টের কাছেই একটি আকর্ষণীয় জায়গা। প্রতি বছর অনেক ট্যুরিস্ট আসে চট্টগ্রামে। শীতের সময় এ সংখ্যাটা সবচেয়ে বেশী থাকে। বার আউলিয়ার পূণ্যভূমি চট্টগ্রামে রয়েছে অনেক

ভাসমান পেয়ারা বাজারের ভ্রমন তথ্য

বর্ণনাঃ   বাংলাদেশের ভাসমান পেয়ারা বাজার বসে জলের দেশ বরিশাল এর দক্ষিণাঞ্চলের জেলা ঝালকাঠী ও স্বরূপকাঠীর বিভিন্ন জায়গায় । এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ভিমরুলি, আটঘর, কুড়িয়ানা বাজার। অনেকে এই ভাসমান বাজার সমুহকে থাইল্যান্ড এর ফ্লোটিং মার্কেট এর সাথে তুলনা করে থাকেন। প্রতিদিন কয়েক হাজার মন পেয়ারা বেচাকিনি হয় এই অঞ্চলে। দূর দুরান্ত

ঠাকুরগাঁও জেলা ভ্রমণ

জেলা পরিচিতি : ভৌগলিক অবস্থান : আয়তন : ১,৭৮১.৭৪ বর্গ কিলোমিটার। উপজেলা (৫টি): ঠাকুরগাঁও সদর, পীরগঞ্জ, রাণীশংকৈল, বালিয়াডাঙ্গী, ও হরিপুর। নদী : টাঙ্গন নদী, নাগর নদী, কুলিক নদী, তীরনই নদী। অন্যান্য নদীসমূহ- পাথরাজ, ভুল্লী, দীপা, জুলেই এবং চুরামাটি ইত্যাদি ছোট নদী রয়েছে। মেলা : কালিমেলা, রম্নহিয়া আজাদ মেলা, নেকমরদ মেলা। দূর্যোগ প্রবণ

লালমনিরহাট জেলা ভ্রমণ

জেলা পরিচিতি : ভৌগলিক অবস্থান : লালমনিরহাট বাংলাদেশের উত্তরে অবস্থিত সীমান্তবর্তী একটি জেলা। ২৫.৪৮ ডিগ্রি থেকে ২৬.২৭ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮.৩৮ ডিগ্রি থেকে ৮৯.৩৬ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে জেলাটির অবস্থান। এ জেলার উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার ও জলপাইগুড়ি জেলা, দক্ষিণে রংপুর জেলা, পূর্বে কুড়িগ্রাম ও ভারতের কোচবিহার জেলা এবং পশ্চিমে রংপুর

শিলং ভ্রমণ এবং সাধারণ প্রশ্নোত্তর

শুক্রবার দুপুর থেকে রাত থেকে রবিবার রাত (শ্যামলীর শিডিউলের সাথে মিল রেখে তৈরী করার চেষ্টা করলাম): শুক্রবার: শিলং পৈাছতে যদি দুপুর গড়িয়ে যায় সেদিন আর কোথাও না যেয়ে বিকাল বেলাটা শিলং শহরে ঘোরাঘুরি করে কাটাতে পারেন। হোটেল খুজে পেতে কিছু সময় লাগবে। পুলিশ বাজারের আশেপাশে অনেকগুলি হোটেল আছে যে গুলোতে থাকতে পারেন।