প্রথমেই বলে নেই আমি কোন পেশাদার ট্রাভেলার নই কিংবা কোন ভ্রমন কাহিনী লেখকও নই। ভাল লাগে নতুন নতুন জায়গা ঘুরতে। ভাল লাগে প্রকৃতির ছবি তুলতে। ভাল লাগে পাহাড় পর্বত, সবুজ। সত্যি বলতে আমার কাছে পাহাড় একটা নেশা। টানতেই থাকে আমায়। আর সেইই টানটা যখন অতিমাত্রায় বেড়ে যায়, ছুটির দিনগুলোতে ঘর ছাড়তে বাধ্য
বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালী কক্সবাজার থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। জনশ্রুতি আছে,১৫৫৯ সালের প্রচন্ড ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের ফলে মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এই দ্বীপের সৃষ্টি হয়।পান,মাছ,শুটকি,চিংড়ি,লবণ ও মুক্তা উৎপাদনে এই উপজেলার সুনাম রয়েছে। মহেশখালী উপজেলায় সোনাদিয়া,ধলঘাটা ও মাতারবাড়ি নামে তিনটি ছোট দ্বীপ রয়েছে। সোনাদিয়া এদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর। এই
সেকশন বি আনসেন্সরড গ্রুপটা ট্যুরে যাইনা অনেক দিন। ভাবলাম, ভার্সিটি জীবন শেষ বলে কি আমরা আর ট্যুর দিবনা! একসাথে গান, আড্ডা, ঘুরাঘুরি, রাতযাপন হয়না অনেকদিন। তাই আমরা কয়েকটা পাগল মিলে ঠিক করলাম সব যে দিকে যায় যাক, ট্যুরে আমরা যাবই। খুঁজে পেতে আমরা সাতজন হলাম। প্ল্যানিং করতে করতে ঠিক করলাম কক্সবাজার যাব😁(একাধিকবার
ঢাকা কমলাপুর থেকে রাত ১১টায় পদ্মা এক্সপ্রেসে করে আমরা ৩ জন রাজশাহীর উদ্দেশ্যে রওনা দেই..একজন ব্রাক্ষ্মবাড়িয়া থেকে আর একজন নড়াইল থেকে যোগ দেয় আর আমি ঢাকা থেকেই...যাই হোক ঈদের পরেরদিন রাতে গিয়ে ট্রেনের সিটবিহীন টিকিট কাটলাম ৩৪৫ টাকা দিয়ে প্রত্যেকে..ট্রেনের গেইটের সামনে আড্ডা দিতে দিতে সকাল ৫:৩০ এ রাজশাহী পৌঁছালাম..আর ট্রেনেই এক
ফুলেল পথ পেরিয়ে যখন মাইশুর প্যালেসের গেটের সামনে গিয়ে পৌছালাম, তখন সেখানে বেজায় ভীড়। স্কুল-কলেজ থেকে শুরু করে কিশোর, তরুন, যুবক, মধ্যবয়সী এমনকি বুড়োদের জমজমাট আয়োজন। সবাই যে কেন মাইশুর প্যালেস আসতে চায় সেটা কিছুটা বোঝা যাচ্ছিল। নিশ্চই এমন কিছু যা সবাইকে এখানে আসতে বাধ্য করে। ঠিক মনে নেই, খুব সম্ভবত ২০
ঈসা খাঁর রাজধানী সহ নারায়নগঞ্জের প্রত্যেকটি উপজেলায় রয়েছে অসংখ্য ঐতিহাসিক নিদর্শনসহ জানা অজানা অনেক সৌন্দর্যময় স্থান। নিজের বাড়ি নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে হওয়ার সুবাদে ২২২ টি গ্রাম ঘুরা না হলেও এর ১৫০+ গ্রাম কখনো না কখনো ঘুরা হয়েছে। সময় পেলে এখনো কোথায় না কোথায় ঘুরে আসি। রূপগঞ্জ নামকরণের সঠিক ইতিহাস এখনো কারো কাছ থেকে
প্রাচীণ মন্দির, মসজিদ ও যে কোনো স্থাপত্য দেখার আগ্রহ আমার অনেক বেশি - প্রাচীণত্বে হারিয়ে যাওয়ার রাস্তা বলা যায় এটাকে!! আর তা যদি হয় পাহাড় আর প্রকৃতির মাঝের কোনো প্রাচীণ স্থাপত্য - তাহলে এর অনুভূতি কি বুঝিয়ে বলার দরকার আছে?? ☺️☺️ সীতাকুন্ড ট্যুরের তৃতীয় দিন আমরা সকালে হোটেল থেকে বের হয়েই বাড়বকুন্ড
অনেক দিন ধরেই কোথাও ঘুরতে যাবো যাবো করে যাওয়া হচ্ছিল না..ট্যুরের জন্য প্রচন্ড ব্যাকুল হয়ে..ঠিক করলাম বান্দরবান যাবো.. অনেক দিন পাহাড় দেখি না.. কিন্তু পাহাড়ে ঝর্নায় পানি নাই.. ঝর্নার আশায় গেলে মন খারাপ করে ফিরতে হবে।তাই ঠিক করলাম শুকনা ট্রেকই করব। গন্তব্য কেওক্রাডং। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে যদিও ট্যুরের ৩ দুনেই বৃষ্টি দেখাচ্ছিল.. তাও