বন্ধুর কাছ থাকে শুনেছি আলীকদমে এক পাহাড় আছে, নাম তার মারায়াং তং। বড় কঠিন সে পাহাড়ের রাস্তা, একটানা দুই-আড়াই ঘণ্টা উঠতে হয়। সেখান থেকে নাকি হাত বাড়ালেই চাঁদ ছোঁয়া যায়। জ্যোৎস্নার আলোয় দূরের পাহাড় গোনা যায়—লিলুয়া বাতাসে প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও কম্বল গায়ে ঘুরতে হয়! শুনেই আর তো সইছে না অবশেষে জুনের ৮
৩ রাত ৪ দিনের ট্যুরে সাত জনের জন প্রতি মোট খরচ ১০০০০ টাকা। একটু হিসেব করে চললে ৮০০০/৯০০০ টাকার এর মধ্যে হয়ে যাবে। ভিসা লাগবে ডাউকি বর্ডার দিয়ে। বর্ডারে ডলার চেক করে। সাথে করে ডলার নিয়ে যাবেন দেশ থেকেই। ট্রাভেল ট্যাক্স দেশেই দিয়ে যাবেন। তাইলে বর্ডার দ্রুত পার হতে পারবেন। ট্রাভেল ট্যাক্স
নীল রঙে রূপায়িত ''নীলাদ্রি'' । এ যেন নীলের রাজ্যে হারিয়ে যাওয়া । হ্যা নীলাদ্রির কথা বলছি, ভাবছেন এটা আবার কি? এই স্বর্গীয় সৌন্দর্যে ভরা জায়গাটা কাশ্মীর নয় আমাদের দেশেই ! কি অবাক হচ্ছেন ? ছবি দেখে কাশ্মীর ভেবে ভুল করবেন না, একে নীলাদ্রি নামেই চেনে সবাই। এর অবস্থান টেকেরঘাট, সুনামগঞ্জে। এর অপরূপ
দেশের ভ্রমণ পিপাসুদের হিমালয় দেখতে আর নেপাল বা তিব্বত যেতে হবে না। বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া থেকেই উপভোগ করা যাবে হিমালয়ের নয়নাভিরাম দৃশ্য। শুধু হিমালয় নয়, বাড়তি পাওনা হিসেবে ভারতের কাঞ্চনজংঘা পাহাড় দেখা যাবে একই সফরে। এ দৃশ্য দেখার জন্য দূরবীণ বা বাইনোকুলার সাথে করে নিয়ে আসতে হবে না। দৃষ্টিশক্তি
এর সর্ব দক্ষিনের বৈচিত্রতা মুগ্ধ করে দিবে আপনাকে।। এখানে প্রকৃতি যেমন সুুন্দর, জীবন ধারণ ও তেমন কঠিন।। নির্জন, কোলাহল বিহীন ও মায়াবী দ্বীপ, শাহ পরীর দ্বীপ।। এখানে নেই কোন পর্যটকের আনাগোনা।। এ দ্বীপের জেটি থেকে দেখা যাবে দক্ষিণে বাংলাদেশের শেষ সীমানা।। রাতে থাকার জন্য কোন হোটেল নেই।। তাবু করে থাকা ও তেমন
চারদিকে বাহারি আলোকসজ্জা। শহরের এক প্রান্তে আলো আর অন্য প্রান্তে সবুজের হাতছানি। কোথাও লাল, কোথাও নীল, আবার কোথাও বা সবুজ আলোয় আলোকিত শহর। কোথাও আবার আলো আর রঙের মন মাতানো মিশ্রণ। উঁচু টাওয়ার, বিনোদন পার্ক আর ফ্যাশন স্কয়ার- সব মিলিয়ে সৌন্দর্য্যে ছেয়ে গেছে পুরো শহর। দেখে মনে হবে যেন নৈসর্গিক পরিবেশ। এতোক্ষণ
ভুটান নিয়ে অনেক কিছু পড়েছি TOB এর অনেক পোস্ট এ, আর একটু বেশি এ পড়েছি কারন অনেক দিন থেকে মন ভুটান যাব ভুটান যাব করছিল।একবার বাইরোড যাবার চেষ্টা ও করেছিলাম কিন্তু ভিসা পাই নাই,তাই এবার সময় সুযোগ হতেই এয়ার এর টিকিট কেটে নিলাম। সোনারতরি টাওয়ার এর ছয়তলায় Druk Air এর অফিস ,
তাড়াশ ভবন/রাজবাড়ী লিখে কতবার গুগল ম্যাপে সার্চ করেছি কিছুই পাই নি।অথচ গুগলে তথ্য আছে,অতঃপর বন্ধু জানাল,তাড়াশ রাজবাড়ী রায় বাহাদুর গেট এর কাছেই মূলত "রায় বাহাদুর গেট"ই হচ্ছে তাড়াশ রাজবাড়ীর মূল তোরণ। ইতিহাস কি বলেঃ তাড়াশ ভবন বা রাজবাড়ী নির্মিত হয়েছে ১৮ শতকের কোন এক সময়ে।এর নির্মাতা তৎকালীন জমিদার রায়বাহাদুর বনমালী রায়।১৯৯৮ সালে
এক পশলা বৃষ্টির পর ঝলমলে রৌদ্রজ্জ্বল মাতামুহুরির তীর। নদীর বাঁধানো পাড়ে বসে চারপাশটা দেখতে দেখতে গায়ে এসে লাগে বাতাসের আদ্র শীতল শিহরণ। পড়ন্ত দুপুরে মাতামুহুরীর দু’কূল জুড়ে রঙ আর জৈবিক চাঞ্চল্যের ছড়াছড়ি। নদীর জল সবুজ, দুই কূলের রঙ সবুজ। তাদের সঙ্গ দিতেই যেন নদীর ওপর নেমে এসেছে সাদা পেজা তুলোর মত মেঘদলের
আমার বন্ধু মনির বলেছিলো, একটা পাহাড় আছে যেখানে মেঘের সাথে রাত্রীযাপন করা যায়। বন্ধু মহলে মনিরের একটা ভালো নাম ডাক আছে, কেউ কোথায় ঘুরতে গেলে মনিরের ডাক পড়ে কিভাবে যাবে কোথায় থাকবে পুরো বিস্তারিত পাওয়া যায় মনির থেকে। গত একবছর আগে মনের বায়নাটা শুরু, কিন্তু সুযোগ সুবিধা করতে পারছিলাম না কোনভাবে। স্বপ্নটা