৫৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সিকিমের রাজধানী শহর গ্যাংটক এক আধুনিক পাহাড়ি শহর। হোটেল, রেস্তোঁরা, ক্যাফেটেরিয়া, শপিং মল, অজস্র দোকানপাট— সব মিলিয়ে এক জমজমাট শহর। ‘মে-ফেয়ার’ ও ‘রয়েল প্লাজা’ হোটেলে ক্যাসিনোও আছে। আবার রোপওয়ে চড়েও আকাশপথে দেখে নেওয়া যায় গোটা শহর। ভাল ভাবে গ্যাংটক দেখতে গেলে হাতে দু’টি দিন রাখতেই হবে। প্রথম দিনটা
রংপুর থেকে সিকিমের রাজধানি গ্যাংটক মাত্র ৩১০ কি,মি,,,আর রংপুর থেকে আমাদের রাজধানি ঢাকা প্রায় ৩৭০ কি,মি,। যাই হোক বুরিমারি বর্ডার যাইতে ১০০ টাকা লাগলো,,,ট্রেন ও অটো তে,,,আগেই ট্যাক্স দেয়া ছিলো তাই শুধুই বর্ডার খরচ ২ পাস মিলে ২০০,,,, আবার অটো ও জীপ এ শিলিগুড়ি ১০০ টাকা,, দুরত্ব ৮৬ কি,মি,,,, দুপুর এ এগ
Hallstatt ইউরোপের দেশ অস্ট্রিয়াতে অবস্থিত ছোট একটি গ্রাম এবং ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনা থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই গ্রামটিকে পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর গ্রামগুলার মধ্যে একটি বলা হয়ে থাকে। পৃথিবীর সবথেকে প্রাচীনতম একটিভ সল্টমাইন এখানেই অবস্থিত। কিভাবে যাবেন? ভিয়েনা সেন্ট্রাল স্টেশন থেকে ট্রেনে প্রায় ৩.৫ ঘণ্টার মত লাগবে
এই শহরে ইশকুলের বারান্দা দিয়ে বেশি দূর দেখা যায়না। ইটের পর ইটের স্থাপনা ছেয়ে আছে চারপাশ।মাঠ আছে নামমাত্র কিছু ইশকুলে বেশিরভাগের ত মাঠই নেই... চারিদিকে মরচেধরা গন্ধ আর বিষাক্ত বাতাস। অথচ কোনো কোনো স্কুলের বারান্দায় দাঁড়ালেই চোখে পরে বিশাল সব পাহাড়ের দলের। স্কুলের সামনে থাকে দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ। সাথে বুক ভরে নেয়ার
বিখ্যাত Boney M. Band এর 'hooray hooray it's a holi-holiday' গানের তিনটা লাইন 'Time isn't here for wasting, Life is so full of sweet sweet things, I'd like to do some tasting' জ্বী! জীবনে অনেক সুন্দর সুন্দর জিনিস আছে যা সবারই অনুভব করা উচিত! আর ট্রাভেলিংয়ের চেয়ে সুন্দর জিনিস আর কিছু আছে
ঘরকুনো মানুষের প্রবলেম হলো তারা একবার প্রকৃতির স্বাদ পেয়ে গেলে তাদের ঘর আর ভালো লাগে না। বেশ কিছু বছর আগে একবার খুব ছোট্টো ছুটি নিয়ে দার্জিলিং গেলে পরে এই ঘরকুনো ছেলেটা পাহাড়ের প্রেমে পরে যায়। এরপর থেকে পাহাড় তাকে টানে। প্রতি বছর ই সে প্ল্যান করে এবার বেশ লম্বা ছুটি নিয়ে শুকনা,
হাওয়া মহল (ইংরেজী অনুবাদ: "প্যালেস অফ উইন্ডস" বা "প্রাসাদ অফ বাতি") ভারতের জয়পুর শহরের একটি প্রাসাদ। এটি লাল এবং গোলাপী বেলেপাথর দ্বারা নির্মিত হয়েছে। প্রাসাদটি সিটি প্যালেস প্রান্তে অবস্থিত, এবং জিনানা, বা মহিলাদের কক্ষ পর্যন্ত প্রসারিত। ভবনটি ১৭৯৯ সালে মহারাজা সাওয়াই প্রতাপ সিং দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। তিনি খেত্রীয় মহলের অনন্য কাঠামোর দ্বারা
জয়সাল্মের- দ্যা গোল্ডেন সিটি। কারণ এইখানের সব বাড়ির রং সোনালী রাজস্থান এর একদম শেষদিকে পাকিস্তান বর্ডারের আগে ভারতের শেষ শহর টার নাম জয়সাল্মের। মরুভুমি দিয়ে ঘেরা শহরটায় অবস্থিত ফোর্টটি ভারতের একমাত্র লিভিং ফোর্ট। শহরের ২৫ শতাংশ মানুষ এই ফোর্টের মধ্যেই থাকে। সত্যজিৎ রায়ের "সোনার কেল্লা" উপন্যাসে এই কেল্লার কথাই বলা হয়েছে। ৮০০
মনপুরা সিনেমা দেখার পর থেকেই মনপুরাতে যাওয়ার বেশ শখ । তাই ব্যাগ বস্তা গুছিয়ে হালকা শীতের সময় নেমে পড়লাম মনপুরা জার্নিতে । আকাশ এত নীল আর সাদা ছিল বলার মত না । এতো সুন্দর আকাশ হতে পারে ! আর প্রকৃতি,আবহাওয়া তো চমৎকার । খুব বেশি কিছু যে দেখার আছে তাও না ।