১৬ তারিখ রাতে ঢাকা থেকে বান্দরবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করি। সকালে বান্দরবান পৌঁছে প্রথমে নাস্তা সেরে রুমা বাজার বাসস্ট্যান্ড এ যায়। ৯টার বাসে চড়ি। এরপর শুরু হয় পাহাড়ের গা ঘেঁষে যাত্রা, উচু নিচু পাহাড়ি রাস্তা, একদিকে ভয়ংকর খাদ। কিন্তু পাহাড়ের যা রুপ দেখবেন তাতে সব ভয় ভুলে যাবেন। Yজাংশন পৌঁছানোর পর ১০-১৫
ভ্রমণপিপাসুদের জন্য সুইজারল্যান্ডের জুরিখ নিঃস্বন্দেহে একখন্ড স্বর্গের মতো। কিন্তু এ কথা সত্য যে মধ্যবিত্ত শৌখিন পর্যটকদের জন্য ইউরোপের অন্যতম ব্যয়বহুল এ শহর জুরিখ ভ্রমণ অনেকটা স্বপ্নের মতো মনে হয়। তবে মজার তথ্য হলো যে শহরে বেরুলে নিমিষেই আপনার পকেট ফাঁকা হয়ে যাবার ভয় থাকে সেই জুরিখ কিন্তু আদতে এমনটি নয়। চাকচিক্যের বাইরেও
আমাদের বেশীর ভাগ মানুষের প্ল্যান থাকে মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জি, শিলং আর স্নোনেংপেডেং ঘুরা। তবে আমার মতে আর একটু কষ্ট করে তৃর্না ভিলেজের (Tyrna Elaka) নংরিয়াত গ্রামে (Nongriat) ডাবল ডেকার, কিছু দূর সামনে ন্যাচারাল সুমিংফুল এবং আরো কিছু দূরে রেইনবো ফলস থেকেও ঘুরে আসা যায়। এখন পর্যন্ত আমি এতো নীল এবং স্বচ্ছ পানি কোথাও
অনেক দিন থেকেই সোনাদিয়া ভ্রমনের চিন্তা করছিলাম। কিন্তু কেন যেন ব্যাটে বলে হচ্ছিলনা। কারন ট্যুর প্লান করতে গেলে কেন যেন পাহাড়ই চোখে ভাসে, সেটা দেশেই হোক কিংবা দেশের বাহিরে। অনেক প্রতিক্ষার পর এবার হঠাৎ করেই বান্দরবনের আমিয়াখুম, সাতভাইখুম ভ্রমনের সাথে সোনাদিয়াকে ট্যাগ করে ফেললাম। যেই ভাবা, সেই কাজ। সঙ্গে সঙ্গে সোনাদিয়ার গিয়াসকে
একদিনের ভ্রমণের জন্য কাপ্তাই জায়গা টা খারাপ না। আর পাশেই রয়েছে রাঙ্গামাটি সেখান থেকেও ঘুরে আসতে পারেন।কাপ্তাই থেকে মাত্র ২০ কি:মি:। বর্তমানে কাপ্তাইকে সাজানো হয়েছে অনেক সুন্দর করে।সব কিছু গোছালো মনে হয়েছে আমার কাছে।এর আগেও গিয়েছিলাম অনেক বড় তবে তখন এরকম ছিলোনা।এখন পিকনিক স্পটে সংজন করা হয়েছে ট্রলার, বোড, কায়াক ইত্যাদি। যেভাবে
চোখ দুটো বন্ধ করে একবার ভাবুন তো, কোন এক পাহাড়ের কোলে, এক অচেনা অরণ্যের মাঝে হেলান দিয়ে বসে আছেন কোন এক গাছের সাথে পিঠ ঠেকিয়ে। ঠিক কোন এক পাহাড়ের মাঝখানে। সবুজ পাহাড়ের নরম কোমল ঘাস মাড়িয়ে উপরের দিকে উঠে গেলেই পাথুরে পাহাড় আর তার পরেই বরফে জড়ানো পর্বত চুড়ার সারি। অথবা নিচের
আম আর আম। গাছে গাছে ঝুলছে কাঁচা-পাকা আম। রাস্তার দুই ধারে যত দূর চোখ যায়, কেবলই আমের বাগান। ইচ্ছা করলেই মাটিতে দাঁড়িয়ে, এমনকি শুয়ে-বসেও ছোঁয়া যায়। চাইলে দু-একটা পেড়ে খেতেও পারবেন। যাঁরা এই অভিজ্ঞতা নিতে চান, তাঁরা এখনই চলে যেতে পারেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ আমের বাগানে। প্রখর এই রোদেও ছায়াঘেরা বাগানগুলোতে পাবেন স্নিগ্ধ, শান্তিময়
দুর্গাসাগর হল, বাংলাদেশের দক্ষিনে বরিশাল জেলার অন্তর্গত একটি বৃহৎ দিঘী। বরিশাল শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তরে স্বরূপকাঠি - বরিশাল সড়কে মাধবপাশায় এর অবস্থান। শুধু জলাভূমির আকার ২৭ একর। পার্শবর্তী পাড় ও জমি সহ মোট আয়তন ৪৫.৪২ একর। ১৭৮০ সালে চন্দ্রদ্বীপের পঞ্চদশ রাজা শিব নারায়ন এই বিশাল জলাধারটি খনন করেন। তার স্ত্রী
সাগরকন্যা সেন্ট মার্টিনে ঘুরতে যেতে আগ্রহীদের অনলাইন নিবন্ধন ব্যবস্থার মধ্যে আনার কথা ভাবছে সরকার। প্রবালদ্বীপটির জীববৈচিত্র্য রক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখে এমনটি ভাবা হচ্ছে। এ বিষয়ে একটি পরিকল্পনা পরিবেশ অধিদপ্তরে প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। তবে চলতি বছরের মধ্যেই তা বাস্তবায়নের প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে শীঘ্রই একটি সফটওয়ার তৈরি করা হবে বলে জানা