গত ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে আমরা ১৮ জন গিয়েছিলাম সান্দাকফু ফালুট ট্রেকিংয়ে। আমাদের জন প্রতি খরচ হয়েছিল ১৪৪০০ করে। মোট ৬ দিনের ট্রিপ ছিল। আমরা নভেম্বরের ৩০ তারিখে টুমলিং থেকে ট্রেকিং শুরু করেছিলাম এবং ডিসেম্বরের ৫ তারিখে শ্রীখোলা এসে আমাদের ট্রেকিং শেষ করি। আমরা মোট ৬৩ কিলোমিটার পথ হেটেছিলাম। প্রথম দিন আমরা চেংড়াবান্ধা
১৮ জানুয়ারি রাত ১১ টায় ম্যানিলা থেকে Cebu Pacific এয়ারলাইনসে রওনা দিয়ে যখন আমি সাড়ে তিন ঘন্টা প্লেন জার্নি করে ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয় পৌঁছাই তখন অলরেডি রাত ২ টা বেজে গেছে। ট্রাবেল পার্মিট ডকুমেন্ট ইতিমধ্যেই ছিলো কিন্তু নিয়ম হলো ওখানে ফরম পূরন করে আপনার পাসপোর্ট জমা দিয়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে স্টাম্প ভিসাটা নিতে
এই লেকের পাড়ে বসে যতোদূর চোখ যায় নীল নীল স্বাদু পানির নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখে এরপর যখন বাড়ি ফিরি,কেবলি মনে হয়,আর কিছুর কি দরকার ছিলো জীবনে।কিসের টাকা, কিসের দম্ভ,কিসের ক্ষমতা,এ প্রকৃতি নীরবে গ্রাস করবে সবই। স্লোভেনিয়া ভ্রমন: স্লোভেনিয়া মধ্য ইউরোপের ছোট একটি দেশ।। স্লোভেনিয়া কে ইউরোপের পূর্ব ও পশ্চিমের সেতু হিসাবে বিবেচনা করা
২০১৯ সালে আপনি যদি নিজের বিশ্ব ভ্রমণ লিস্টে ১৯টি জায়গাকে প্রাধান্য দেন তাহলে তার মধ্যে একটিকে কিরগিজিস্তানই ধরতে হবে। ১৯৯১ সালে স্বাধীনতা পাওয়ার আগ পর্যন্ত দেশটি সোভিয়েত ইউনিয়নের একটি অংশ ছিল। কিন্তু সহস্রেরও অধিক বছরের ইতিহাস নিজের মধ্যে ধারণ করে দেশটি এখন মধ্য এশিয়ার। অবস্থান করছে উজবেকিস্থান ও চীন দেশের মধ্যভাগে। দেশটি
ফুল মানেই অপার সৌন্দর্যের এক নাম। প্রকৃতির সবচেয়ে সুন্দর সৃষ্টি হল ফুল। যেকোনো মানুষের মনকে প্রফুল্ল করতে ফুলের জুড়ি নেই। আর তাইতো ফুলের বাগানে প্রবেশ করতেই মন হয়ে উঠে উজ্জীবিত ও প্রফুল্ল। আর যদি বিশাল এলাকা নিয়ে দৃষ্টিজুড়ে শুধু বাহারি রঙের ফুল আর ফুল চোখে পড়ে তবে তো স্বর্গের অনুভূতি মর্তে পাওয়া
পৃথিবী জুড়ে আশ্চর্য সুন্দর সৃষ্টির যেন কোনো শেষ নেই, শেষ নেই এর রহস্যময়তার। পৃথিবীর নানান বিস্ময় শুধু ঘোর লাগায় মানবজাতিকে। প্রকৃতি তার আপন খেয়ালে এমন সব সৃষ্টির উন্মেষ করেছে যা দেখে শুধু বিমোহিত হতে হয়। পৃথিবীর বুকে এমন সব অপূর্ব সুন্দর স্থান আছে যা দেখে শুধু অবাকই হতে হয়। এসকল সৌন্দর্যের মধ্যে
কেউ কেউ বিচিত্র অভিজ্ঞতা অর্জনে ঘুরে বেড়ান পৃথিবীর নানা প্রান্ত। আরেক দল মানুষ নাগরিক ব্যস্ততার একঘেয়েমি দূর করতে বেরিয়ে পড়েন দেশের কোনো পর্যটন কেন্দ্রের উদ্দেশে। আর সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার লোভাছড়া এমন একটি স্থান। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি জীবনসংগ্রামের করুণ চিত্র দেখে আসতে পারেন উত্তর-পূর্ব সীমান্তবর্তী উপজেলার পশ্চাৎপদ এই অঞ্চলে। যা দেখবেন: ওপারে ভারতের
দেশের সেনাবাহিনী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলো খুব সাজানো গোছানো ও পরিপাটি হয়ে থাকে। তবে বেশিরভাগ সেনানিবাসেই নিরাপত্তার খাতিরে সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষেধ থাকে। তবে এদিক থেকে একদম ভিন্ন হলো ভাটিয়ারী ইউনিয়ন। মূল সেনানিবাসে সাধারণ মানুষ ঢুকতে না পারলেও এর আশেপাশের অনেক সুন্দর স্থান সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকে। তাই একদিনের ট্যুর প্ল্যানের জন্য ভাটিয়ারী