Umngot নদী, ডাউকি, মেঘালায়, ভারত প্রথম যখন ছবি দেখি তখন মনে করেছিলাম এডিট করা । পরে ইন্টারনেট ঘেটে এবং ইউটিউবে ভিডিও দেখে কিছুটা আশস্ত হলাম যে আসলে ই এমন কিছু আছে । এরপর ধারস্ত হলাম মেঘালয় বিশেষজ্ঞ বড় ভাইয়ের কাছে । সময়টা ছিলো মে ২০১৭ । ভাই বললেন স্বচ্ছ পানি আর
If travelling was free,you'd never see me again 😊 আমি বলি নাই,আমার এক বড় ভাই Mizan Rana বলছেন। 😜 আসলেই কল্পনা করা যাই না,আল্লাহ যে এতো সুন্দর সুন্দর জায়গা বানাইছেন। বান্দরবন,সুন্দরবন,সিলেট এর মিশ্রণে এক অদ্ভুত হাজারিখিল 😊 যদি ট্রাভেলিং টা ফ্রি হতো,তাহলে প্রতিদিন এখানে চলে আসতাম। যাক আসল কথাই আসি। এলাকার বড়ভাই,বন্ধুবান্ধব মিলে অনেকদিন ধরে প্ল্যান করলাম
খুব কম্পেক্ট টাইমলাইন।। প্রথম দিন ঢাকা বিমানবন্দর থেকে সকাল ১১টার বিমানের ফ্লাইটের টিকেট কাটুন।। যাওয়া আসা ফ্লাইট খরচ ১৮০০০টাকা ।। চেক ইন এর সময় প্লেনের ডান পাশের উইন্ডো সিট চেয়ে নিতে হবে।। আকাশ থেকে হিমালয় দেখতে দেখতে পৌছে যাবেন কাঠমুন্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।। বিমানে disembarkment কার্ড পুরণ করে নিবেন।। ত্রিভুবন বিমানবন্দরে নেমে
অনেকবার ডেইট চেঞ্জ করতে করতে কিভাবে যেন হুট করেই রওনা দেওয়া। ঢাকা থেকে আমি যাচ্ছি, বাকিরা সিলেট থেকে। চট্টগ্রামে গিয়ে একসাথে রওনা দিব মেঘের দেশে। কপালের লিখা কে খন্ডাবে!! ৩ ঘন্টা দেরী করে যখন চট্টগ্রামে পৌছালাম ততক্ষ্ণে অনেক দেরী হয়ে গেছে। বহুকষ্টে খাগড়াছড়ির বাসের ইঞ্জিনের উপর ঠাই হল আমাদের। সকালের এস্কোর্ট তো
ভ্রমনের তারিখ : ১৬/১১/২০১৭-২০/১১/২০১৭ আমরা রাতের বেলা ১০.৩০ বাজে কল্যানপুর থেকে যাত্রা শুরু করি! ভোর ৬.৩০ বান্দরবন সদরে পৌছে যাই। নাস্তা সেরে ৯ টা বাজে চান্দের গাড়িতে যাত্রা শুরু করি। যাওয়ার পথে পাহাড়ি রাস্তাগুলো যেন স্বপ্নেরমত! যখন চিম্বুক পাহাড়ে উঠতে শুরু করি তখন মনে শুধু বিস্ময় 😨 আর কত উপরে উঠবো! 😱 যাওয়ার সময় সাদা
যাবার উপায়ঃ ০১# বাসে করে নোয়াখালী হয়ে নিঝুমদ্বীপঃ বাসে করে গেলে নোয়াখালীর সোনাপুর পর্যন্ত যেতে হবে । হিমাচল এক্সপ্রেস, একুশে এক্সপ্রেস, মুনলাইন এন্টারপ্রাইজ এর বাস নোয়াখালীর সোনাপুর পর্যন্ত যায় । প্রতিদিন মোটামুটি সকাল, দুপুর ও সন্ধ্যায় সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে নোয়াখালী সোনাপুর এর বাস ছেড়ে যায় । আবার ধানমন্ডি জিগাতলা কাউন্টার থেকে
মাত্র একদিনে ঘুরে আসতে পারেন বাগেরহাট। আনুমানিক খরচ : 1500/= . স্পট: সুন্দরবনের করমজল ইকো পার্ক, মংলা সমুদ্র বন্দর, ষাট গম্বুজ মসজিদ, সিঙ্গাইর মসজিদ, খান জাহান আলীর মাজার। . খরচ ও শিডিউল: সন্ধ্যায় (6 টা থেকে 7টার মধ্যে) সায়েদাবাদ বাস কাউন্টার থেকে সরাসরি মংলা যাত্রা (সুন্দরবন বা পর্যটক বাস, ভাল বাস নেই)।
গত ২ টা দিন সাজেক তার সৌন্দর্যের কি দেখায়নি আমাদের? সাজেকের নয়ানাভিরাম রাস্তা,কংলাক পাহাড় থেকে সন্ধ্যার সূর্যাস্ত,নিচের বিশাল পাহাড়,রাতের আকাশে লক্ষ লক্ষ তারা,মাঝরাতে আলোকোজ্জ্বল জোসনা,নিস্তব্ধ পাহাড়ের আড়াল থেকে হাজারো পোকামাকড়ের অজানা সব শব্দ, সকালের সূর্যোদয় আর ভোর থেকে নিচের পাহাড়ে মেঘের সমুদ্র, ভুল নয়, আসলেই মেঘের সমুদ্র, এ এক অসাধারন দৃশ্য। ওই
গত ১৬ই নভেম্বর তুমুল ঝড়ো বাতাস আর গুড়িগুড়ি বৃষ্টির মাঝেই নিলাচলের ক্যাম্পিং সারলাম। বৃষ্টি ভেজা সলিং রাস্তা ধরে নিলাচলের একদম উপরে মোটরবাইকগুলো উঠাতে বেশ বেগই পেতে হয়েছিল আমাদের। তারপরেও ক্যাম্পিং এর আমেজ যেন বৃষ্টির মধ্যে ঢাকা থেকে প্রায় সাড়ে তিনশো কিমি চালিয়ে যাবার ধকল নিমিষেই ভুলিয়ে দিলো। পরেরদিনের(১৭.১১.২০১৭) ক্যাম্পসাইট ছিলো আরো আকর্ষণীয়...