মেঘের দেশ,মেঘের সমুদ্র কিংবা স্বর্গ যে কোন নামে "সাজেক"কে সম্বোধন করতে পারবেন।সাজেকের সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে আপনাকে ১ রাত সাজেকে থাকতে হবে। . চট্টগ্রাম থেকে সাজেকে কম খরচে কিভাবে যাবেন,কোথায় খাবেন,কোথায় থাকবেন,কোন সময়ে কোন ভিউটা ভালো দেখতে পাবেন সে সব নিয়ে সাজেক ভ্রমনের অভিজ্ঞতা থেকে সবকিছু শেয়ার করছি।আশা করি কাজে দিবে। .
আড়াইশ বছর আগের কথা । ইতালী নামের দেশটির তখনো জন্মই হয় নি । এখনকার ইতালীর বড় শহর 'নেপলস্' তখন একখানা নগররাজ্য মাত্র । সেই নেপলসেরই রাজামশাই শহরের অদূরে ভিসুভিয়াস পর্বতের ঢালে একখানা গ্রীষ্মনিবাস তৈরী করবেন বলে ঠিক করলেন । গ্রীষ্মের চিটচিটে গরমে মেডিটেরিয়ান সমুদ্র থেকে ভেসে আসা ঠান্ডা বাতাস উপভোগের জন্য পাহারের
সময়টা ২০১৬ এর বর্ষাকাল ছিল। ইচ্ছা ছিল নাফাকুম যাওয়ার। কিন্তু তিনাপ সাইতার এর একটা পোস্ট দেখেই মাথায় ভুত চেপে বসল। সেমিস্টারের ছুটি শেষ হওয়ার আগেই বন্ধুরা মিলে সিদ্ধান্ত নিলাম তিনাপ দেখতে যাব। তিনাপ যাওয়ার জন্যে ২ টা ট্রেইল আছে । একটা হল রোয়াংছড়ি হয়ে আরেকটা হল রুমা হয়ে। প্রথমটা ছিল একটু কঠিন
খুব ট্যুর দিতে ইচ্ছে করছে? হাতে টাকা পয়সাও কম? সময়ও কম? তাহলে আপনার শর্ট ট্যুরের লিস্টে চাঁদপুর শহর মোটামুটি একটা যায়গা করে নিতে পারে। এক দিনের ট্যুর হিসেবে যায়গাটা খারাপ না। কিভাবে যাবেনঃ সকাল সকাল চলে যান সদরঘাট। গিয়ে সরাসরি চাঁদপুরের একটা লঞ্চে উঠে পড়ুন।প্রথম লঞ্চ ছাড়ে সকাল ৬:০০ এ। এর কিছুক্ষণ
প্রকৃতি কেমন সুন্দর তা দেখার জন্য অবশই সেন্ট মার্টিন যাওয়া দরকার। আর ইলেক্ট্রিসিটি না থাকলে কীভাবে সারভাইভ করতে হয় তা এখানে এসে জানা যায় কারণ এখানে শুধুমাত্র সন্ধ্যা ৬ থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত ইলেক্ট্রিসিটি থাকে অনেক সময় ১১ টায়ও নিয়ে যায় 😁 তাই সন্ধ্যা হলে চার্জার নিয়ে দৌড়াদৌড়ি লেগে যায় ঐ এলাকায়।
#(কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন,হিমছড়ি,,মেরিন ড্রাইভ,ইনানী সি বিচ,রামু বৌদ্ধ বিহার,রাবার বাগান)। গত ১ তারিখ টাংগাইল থেকে রউনা হই স্বপ্নের কক্সবাজার এর উদ্দেশ্য , তার আগে রোহিঙ্গা নিয়ে অনেক কথা শুনেছি,এত গুলো জায়গা ঘুরে এসে একটা কথাই বলব,, কোন গুজবে কান না দিয়ে& নির্দ্বিধায় চলে যান কক্সবাজার,কোন রুপ অসুবিধা হয় নি ঘুরে বেড়াতে। আমরা ছিলাম
১. পাকুটিয়া জমিদারবাড়ি (তিন মহলা) ২. বালিয়াটি জমিদারবাড়ি (আগের পোস্টে কিছু তথ্য কম ছিল যা অনেকেই ইনবক্স করে জানতে চেয়েছেন। আশা করি এখানে তা পাবেন। আগের পোস্টটি মুছে ফেলার জন্য দু:খিত।) গাবতলি থেকে 'এস-বি-লিংক' এ পাকুটিয়া যেতে পারেন। ভাড়া জনপ্রতি ৯০ টাকা। বাস থেকে নেমেই চোখে পড়বে জমিদার বাড়ি। এখানে দেখবেন একই
ঈদ এর ছুটিতে শ্যামলী'র টিকেট(১৫০০ টাকা শিলিগুড়ি পর্যন্ত) না পেয়ে ৫ জন মিলে মানিক পরিবহন এ রওনা দিলাম (এসি ৯০০ টাকা বুড়িমারী পর্যন্ত)| গন্তব্য লাভা, রিশপ, কালিম্পঙ| রাত ৯টায় গাড়ি ছেড়ে ভোর ৬টায় বুড়িমারী পৌঁছে বাস কাউন্টার এর লোকদের হাত এ পাসপোর্ট আর ১০০ টাকা ( ট্রাভেল ট্যাক্স ৫০০ টাকা ঢাকা থেকে দিয়ে
ব্রহ্মপুত্র ও বরাক উপত্যকা এবং কাছাড় নিয়ে অসমে অসমীয়া বাঙালি বোড়োসহ নানা উপজাতির বাস। পাহাড়, নদী, অরণ্য, চা বাগান এখানের অন্যতম আকর্ষণ। নয়নলোভা নৈসর্গিক সৌন্দর্যের টানে এই কিছুদিন আগেও আবার ভ্রমণে গেলাম আসামে। ভারতের এই রাজ্যে আছে দারুণ বৈচিত্র্য। এ জন্যই অসমে বারবার যাওয়া। অসমকে বাংলাদেশীরা বলে ‘আসাম’। ওখানকার লোকজন বলে অসম।
নেপালে ঘুরতে যাওয়ার অসংখ্য কারণের মধ্যে একটি ছিল রক্তে এড্রেনালিনের সর্বোচ্চ মাত্রা অনুভব করা। তাই ৫ রাত ৬ দিনের সফরের পুরোটাতেই ছিল এডভেঞ্চার এক্টিভিটির প্রাধান্য। নিজের মনমত ট্যুর প্লানকে বাস্তবে রূপ দেয়ার পুরো ক্রেডিট নেপালি বন্ধু Raziv এর বন্ধু Mahesh ও Sharad এর Sun N Fun Holidays টিমের। সেই সাথে প্রতিটি ইভেন্টেই ছিল তাদের দেয়া স্পেশাল ডিসকাউন্ট। এই