প্রিয় সাজেকের বুকে কোন এক দিন এক রাত.

জীবনে আনন্দ ঘন মূহুর্তের ভীতরে সাজেক ভ্রমণ একটি,গত মাসের ২ তারিখ থেকে ৪ তারিখ ঘুরে আসলাম,যদিও অনেক রিস্ক নিয়ে,কারন ১ তারিখে আমি বাড়িতেই ছিলাম ছুটি কাটাতে।ওইদিন রাতে বন্ধু মেহেদি ফোন করে বলল দোস্ত হঠাত প্লান ওদের ভার্সিটি থেকে সাজেক যাচ্ছে,আমার টিকেট কনফার্ম করবে কিনা?আমি ভেবে পাচ্ছিলাম না কি করবো, কারন তখনও আমি

ট্যাকেরঘাট, নীলাদ্রি, সুনামগঞ্জ

নীলাদ্রির সৌন্দর্য নিয়ে কথা বলা টা হয়তো বোকামি অথবা নিলাদ্রি কে অপমান করা হবে যদি ভাষায় বুঝাতে যাই। তার চেয়ে ভালো নিজে গিয়ে দেখে আসুন। লেখার সময় আমি আসলে কোন ভাষা পাচ্ছিলাম না কিভাবে নীলাদ্রির সৌন্দর্য তুলে ধরবো তাই একটা কথাই বলবো নিজে গিয়ে দেখে আসুন। কিভাবে যাবেনঃ ঢাকার ফকিরাপুল আর সায়েদাবাদ

মৈনট ঘাট ওরফে মিনি কক্স-বাজার

জায়গা টা আসলে ঢাকা জেলার ভেতরেই , ট্যুর দূর হলেই বেশি মজার,কিন্তু আমাদের আশেপাশেই এমন অনেক জায়গা থাকে যা তত টা ও খারাপ না, শুধু কাছে বলে অগচরেই থেকে যায় তেমন ই একটা জায়গা মৈনট আগামীকাল ছুটি ,কই যাওয়া যায়, হঠাত করে মনে পড়ল মৈনট নাম টা,অনেকেই গেছে,তো ঢাকার বাইরে যাওয়ার ইচ্ছা

শীতে সাজেক ট্যুর এ করনীয়

সাজেক টু্র প্লান সুনতে সুনতে আপনাদের কান ঝালাপালা হয়ে গেছে তাই টুর প্লান নিয়ে কিছু লিখলাম না। কি কি করবেন তাই লিখলাম,,,,, ১.সাজেক শীত অনেক বেশি না অাবার কমও না। তাই অতিরিক্ত শীতের কাপড় নিবার দরকার নাই।কান টুপি নিবেন। ২.সৌদিয়া,শ্যামলী সাজেকের ভাল বাস। ৩.কটেজ বুকিং দিলে ভাল হয় কিন্তু না দিয়ে গেলেও

ভ্রমন প্রিয় মানুষদের জন্য এক দিনেই ৪ জাইগা ঘুরে আসার দারুন সুযোগ

... যদিও কষ্ট হবে তার পরেও একটু কষ্ট করলেই ১০০০ হাজার টাকার ভিতরে ভালো ভাবেই ৪ জাইগা ভ্রমন করে আসতে পারবেন... আমাদের গ্রুপ ছিল ৬ জনের,রাতে খেয়ে দেয়ে ১০.৩০ তে কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে চট্রগ্রাম মেইল ট্রেনের (৬*১২৫)=৭৫০ টাকা টিকেট কেটে আড্ডা মাস্তি করতে করতে রহনা দিলাম..রাতের স্টেশন বিরতিতে আড্ডা চল্লো চায়ের

চিনামাটির পাহাড় আর সোমেশ্বরী নদীর সাথে একদিন

এক বন্ধুকে চিনামাটির পাহাড় আর সোমেশ্বরী নদী ঘুড়াব এই বলে ময়মনসিংহ নিয়ে আসি। এর আগেও আরো একবার সে হতাশ হয়ে ঘুরে যায় কারন প্রচুর বৃষ্টি থাকার কারনে আর যাওয়া হয় নাই, তাই সবার জন্য এই উপদেশ রইল যে চিনামাটির পাহাড় আর সোমেশ্বরী নদীরর প্রকৃত সৌন্দর্য দেখতে হলে শীতকালে আসবেন। প্রথমেই বলা ভাল

সাজেক ভ্যালি

সেই ছোট্ট বেলায় যখন স্কুলে ভর্তি হয়নি, গ্রামেই থাকতাম আমরা। মাঝে মাঝে গরমের রাতে আব্বু কে জিজ্ঞেস করতাম মেঘ কত উপরে? আব্বু বলত মেঘ খুবি কাছে থাকে আমাদের। মোটামুটি ৯০০-১৫০০ মিটার উপরে উঠলেই মেঘ ধরতে পারবে। আমি ভাবতাম তাই কখনো যদি হয় আমি উপরে যাব কিভাবে? আব্বু তখন এও বলেছিলেন যে আমাদের

আলোচিত জায়গা জিন্দা পার্ক

ঘুরে আসলাম সাম্প্রতিক সময়ে গ্রুপের আলোচিত জায়গা জিন্দা পার্ক। সাথে মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি। ৬ জন মিলে যাত্রা শুরু খিলখেত থেকে সকাল ৮.৩০ এ। এর আগে নাস্তা করে নিয়েছিলাম কাসুন্দী রেস্তোরা খিলখেত থেকে। অটো রিজার্ভ ৩৫০ টাকা। দর কষাকষি। কারো জন্য বেশি কম হতেও পারে। ৩০০ ফিট হয়ে ১ ঘন্টার ও কম সময়ে

পৃথিবীর ভয়ঙ্করতম রোড

মানালী থেকে লেহ ৪৯০ কিঃ মিঃ। এটাকে পৃথিবীর ভয়ঙ্করতম রোড গুলোর একটি ধরা হয়। পৃথিবীর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাস সহ এই রোড টি তৈরি হয়েছে ভারতীয় সেনা বাহিণীর ভারী সরঞ্জাম বহনের জন্য। বছরের মাত্র ৪ মাস এই রোড খোলা থাকে। এই album এ আপ্নারা সাদা ন্যাড়া পাহাড়ের মাঝখানে যেই রোড দেখছেন তার গড়

কাপ্তাই-বিলাইছড়ি (৩৪ কিমি) কায়াক অভিযান।

জলপথে বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃত্রিম কাপ্তাই লেকে ২৪ থেকে ২৫শে নভেম্বর সফলভাবে শেষ হল কাপ্তাই- কাপ্তাই কায়াক ক্লাব (৩৪ কিমি) কায়াক অভিযান। অভিযানে ৯ টা কায়াকে ১৬ জন অভিযাত্রী অংশগ্রহণ করেছে। আর সাপোর্ট বোটে অভিযাত্রীদের উৎসাহ ও সাপোর্ট দিতে ক্যামেরা হাতে ছিল আরো ৬ জন। ঢাকা থেকে এসেছে ১০ জন। অভিযানটির মুল আয়োজক( Kaptai