বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ 'সেন্ট মার্টিন' এর অবস্থান বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা কক্সবাজারের টেকনাফ থানায়। টেকনাফ থেকেও প্রায় ৯-১০ কিঃ মিঃ দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এর বুকে এই দ্বীপ এর অবস্থান। আয়তনে খুব বড় নয় এই দ্বীপ, ৮ বর্গ কিঃ মিঃ, আর লোক সংখ্যা প্রায় ৭০০০-৭৫০০ এর মতন।এই দ্বীপের সম্পর্কে বলতে গেলে প্রথমেই যে
আমরা অনেকেই প্রতি বছর চট্রগ্রামের মিরসরাই ও সীতাকুন্ডের উপর দিয়ে বান্দরবান , কক্সবাজার , সেন্ট মার্টিন্স সহ অনেক জায়গায় ঘুরতে যাই। আর এই মিরসরাই ও সীতাকুন্ডের পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে লুকিয়ে আছে অসংখ্য দৃষ্টি নন্দন ঝিরি , ছড়া ও ঝর্ণা যা আমাদের অনেকের কাছেই অজানা। বাংলাদেশের এই পর্যন্ত আবিষ্কৃত বহু ধাপ বিশিষ্ট খৈয়াছড়া
ভিসা সড়কপথে ভুটান যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম দরকার ইন্ডিয়ান ট্রানজিট ভিসা। অর্থাৎ আপনার ইন্ডিয়ান ভিসায় port of entry এবং port of exit দুটোই থাকতে হবে changrabandha/jaygaon। ইন্ডিয়ান ভিসা পাওয়ার ব্যাপারটা একটু ঝক্কির, কিন্তু ম্যানেজ করতে হবে। বাংলাদেশিদের জন্য ভুটানের ভিসা লাগে না। ফুন্টসোলিং (ইন্ডিয়ার জয়গাঁও)-এ গেলেই পাসপোর্টে এন্ট্রি পারমিশনের সিল মেরে দেবে। শুধু
সাজেক ভ্যালী : প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের আঁধার আমাদের মাতৃভূমি রূপসী বাংলা । রূপের অপার সৌন্দর্যের সাঁজে সেজে আছে বাংলা মা । আমরা সৌন্দর্যের খোঁজে ছুটে বেড়াই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে । কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছি আমাদের দেশের সৌন্দর্য তাদের চেয়ে কোন অংশে কম নয় । আমরা বিভিন্ন দেশের গ্রীন ভ্যালী দেখতে যাই
খাগড়াছড়ি ২৬৯৯.৫৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের পার্বত্য চট্রগ্রামের একটি জেলা। যার আটটি উপজেলা ও নয়টি থানা। উপজেলা গুলো হলো খাগড়াছড়ি সদর, মহালছড়ি,মাটি রাঙা ,দীঘিনালা , মানিকছড়ি, পানছড়ি ,লক্ষীছড়ি ও রামগড়। খাগড়াছড়ির প্রধান নদী হলো চেঙ্গী , মাইনী ও কাসালং। এছাড়াও উল্লেখ যোগ্য নদী গুলো ফেনী , গঙ্গারাম,মাসালং ,চিংড়ি ও হালদা। চেঙ্গী খাগড়াছড়ির সবচেয়ে
১ম দিন : রাতারগুল - বিছনাকান্দি - পাংথুমাই ২্য় দিন : মাধবকুন্ড - লাউয়াছড়া সফরে ছিল মোট ১৩ জন ঢাকা বিমান বন্দর থেকে বিকেল ৪:৩০ ট্রেন ছাড়ার কথা থাকলেও যাত্রা শুরু হলো বিকেল ৫:০০ টায় , সিলেট পর্যন্ত আরো ৪ ঘন্টা বিলম্ব। ১০:৩০ মিনিটে সিলেট থাকার কথা থাকলেও ট্রেন কথা রাখেনি, আমাদের
আমি প্রথম বান্দরবন যাই ২০০৭ এ। তেমন কিছুই জানতাম না। প্রথমবার এসে মেঘলা, নিলাচল/ টাইগার হিল, স্বর্ণ মন্দির, শৈলপ্রপাত, চিম্বুক দেখে ওয়াওওয়াও করতে থাকি। এগুলো সবই মুলত শহরেরআশেপাশে। সেবার ওইগুলো দেখেই পেটভরা গল্প নিয়ে ঘরেফিরি। ২য় বার এসে কেক্রাডং “জয়” করে বিজয়ী বেশে ঘরে ফিরি । এরপর বেশ কয়েকবার বার বান্দরবন গেছি,