সাজেক ভ্যালি , পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলা থেকে ৬৫ কিলোমিটার উত্তর পূর্ব দিকে অবস্থিত সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় ২০০০ ফুট উঁচু একটি পর্বত চূড়া। সাজেক নামকরণটি করা হয়েছে মূলত রাঙ্গামাটি জেলার বাগাইছড়ি উপজেলার একটি ইউনিয়নের নামে। তবে খাগড়াছড়ি থেকে এর যাতায়ত ব্যবস্থা সহজ। সাজেকের মূল পাহাড়ের আশেপাশের পাহাড় গুলোর গড় উচ্চতা এটি হতে
ভ্রমন পিপাসুদের নতুন স্বপ্নের ভুবন হলো সাজেক। এখানে একবার আসলে মানুষের মন একবারে সন্তুষ্ট হয়েছে খুব কম ই দেখেছি।আমি নিজেও গিয়েছি কয়েকবার।সাজেকের প্রতিটি পূর্ণিমাই ছিল উপভোগ্য।আসলে, জায়গা টাই এমন। পাগল মন তাই বারেবার যেতে চায় সজেকে। সারা বছরই যাওয়া যায় সাজেকে।তবে বর্ষায় সাজেকের রূপ যেন বেড়ে যায় কয়েকগুন। বৃষ্টিতে কটেজ থেকে বের
খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে ৯ কি.মি., পর্যটন মোটেল থেকে ৭ কি.মি. এবং আলুটিলা থেকে ২ কি.মি. দূরে মাটিরাঙ্গা উপজেলাতে রিসাং ঝর্ণা অবস্থিত। মূল রাস্তা থেকে উত্তরে গেলেই ঝর্ণার কলকল ধ্বনি শুনতে পাবেন। জেলা শহর থেকে ঝর্ণা স্থলের দুরত্ব সাকুল্যে ১১ কি: মি: প্রায়। নিজস্ব পরিবহন নিয়ে আপনি অনায়াসেই চলে যেতে পারেন একেবারে
জায়গাটা কিছুদিন ধরেই বেশ হাইপড!তাই খাগড়াছড়ি জেলা ট্যুরে আমারও প্ল্যান ছিলো জায়গাটা ঘুরে আসার... কিন্তু,চিটাগাং থেকে খাগড়াছড়ি ঢুকতে ঢুকতে বেজে যায় ১১ টা...তারপর রিসাং,তারেং আর আলুটিলা ঘুরে এসে বাসস্ট্যাড নামলাম ৩ টায়... বাসস্টান্ডে নেমেই সবাইকে জিজ্ঞাস করতে থাকলাম জায়গাটা কই? কিভাবে যায়? কেউ বলতে পারে না...! অবশেষ একজন বললো,জামতলী যান,এইখানে একটা মন্দির
ভ্রমন পিপাসুদের জন্য নতুন স্বপ্নের রাজ্য হলো সাজেক ভ্যালী। এখানে একবার ঘুরে মনকে সন্তুষ্ট করতে পেরেছেন এমন মানুষের সংখ্যা কম। সাজেকের প্রতিটি পূর্ণিমাই ছিল উপভোগ্য। আসলে, জায়গা টাই এমন। পাগল মন তাই বারবার ছুটে যেতে চায় সাজেকে। সারা বছরই যাওয়া যায় সাজেকে। তবে বর্ষায় সাজেকের রূপ যেন বেড়ে যায় কয়েকগুন। বৃষ্টিতে কটেজ