সেন্টমার্টিন বা কক্সবাজার ভ্রমনের এটিই সব থেকে ভালো সময়

সমুদ্রের প্রতি অন্যরকম একটা টান কেন জানি খুব কাজ করে... আর সেক্ষেত্রে সেন্টমার্টিনের প্রতি টান টা একটু বেশিই.... তাইতো একই বছরে ৩য় বারের মত ছুটে গিয়েছিলাম এই প্রবাল স্বর্গরাজ্যে... হ্যাঁ, উদ্দেশ্য একটাই স্বচ্ছ প্রকৃতি আর নীল দিগন্তের কাছাকাছি আরও একটিবার নিজেকে সমর্পণ করা...... গত ৫.১২.২০১৭ গিয়েছিলাম এই বছরের জন্য সর্বশেষ ট্যুর দিতে...

আকাশ সমুদ্রের মিলনমেলা(কক্সবাজার,সেন্টমার্টিন ভ্রমণ)

যেভাবে গিয়েছি এবং কোথায় কেমন খরচ (জনপ্রতি) হয়েছে সব সিকোয়েন্সিয়ালি দিয়ে দিলাম... । ***৯ ডিসেম্বর ২০১৭*** ---------------------------- #যাত্রাঃ ঢাকা ফকিরাপুল থেকে "হানিফ পরিবহণের" (#Hanifparibahan) বাসে করে সন্ধ্যা ৭টায় টেকনাফের উদ্দেশ্য আমরা ১০জন বন্ধু রওনা দেই। (বাস টিকিট-৯০০টাকা, টি-শার্ট-৩০০ টাকা; মোট-১২০০ টাকা) । ***১০ ডিসেম্বর ২০১৭*** ***কক্সবাজার*** ==================== #টেকনাফঃ সকাল ৮টায় আমরা টেকনাফের "কেয়ারী ঘাটে"

বান্দরবান জেলার লামা উপজেলা

অনায়াসেই ঘুরে আসতে পারেন ছোটখাটো রকমের এই ভূস্বর্গে। চকরিয়া - লামা আলীকদম রোডের মিরিঞ্জা নামের এই স্থানে সকাল সাড়ে আটটার দিকে যখন গিয়ে পৌঁছাই,তখন কড়া রোদ আমাদের গায়ে এসে লাগে কিন্তু তখনো কুয়াশার চাদরে মুড়ে থাকা লামায় রোদের বিন্দুমাত্র আঁচ ও এসে লাগে নি। শীতের সকালের প্রত্যেকটা দিন ই এখানে এভাবে শুরু

প্যারস্যুট থেকে দেখা সমুদ্র ও পাহাড়.

আগের রাত ৮ টায় বগুড়া থেকে রওনা দেই, গন্তব্য কক্সবাজার। সঙ্গত কারনেই সেদিন রাতে ও পরদিন সকালে ভারি কিছুই খাওয়া হয়নি। প্রায় ১৮ ঘন্টার জার্নি শেষ করে কক্সবাজারের হোটেলে চেক ইন করি দুপুর ২ টায়! কোনভাবে ফ্রেশ হয়ে, নাখে-মুখে লাঞ্চ সেরে এক ছুটে চলে গেলাম দরিয়ানগর। উদ্দেশ্য ‘প্যারাসেইলিং’ একজনকে প্যারাস্যুটের সাথে ঝুলিয়ে,

বাংলাদেশেই করতে পারবেন Parasailing

অনেকে হতো করেছেন জানেন,যারা জানেন না তাদের জন্য। খরচও পড়বে ১৫০০-২০০০ টাকা। প্যাকেজ সিস্টেম অনেকটা। এর জন্য আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হলো কক্সবাজার থেকে একটু দক্ষিণে ইনানির দিকে যেতে হবে। অটোতে গেলে ১৫-২০ মিনিট লাগবে। যাওয়া-আসা ভাড়া পরবে ৩০০ টাকা অটো প্রতি। আকাশে অাপনি কতসময় থাকবেন সেটা অাপনি 1500 টাকার প্যাকেজ

সৈকতে ক্যাম্পিং

গত ১৬ই নভেম্বর তুমুল ঝড়ো বাতাস আর গুড়িগুড়ি বৃষ্টির মাঝেই নিলাচলের ক্যাম্পিং সারলাম। বৃষ্টি ভেজা সলিং রাস্তা ধরে নিলাচলের একদম উপরে মোটরবাইকগুলো উঠাতে বেশ বেগই পেতে হয়েছিল আমাদের। তারপরেও ক্যাম্পিং এর আমেজ যেন বৃষ্টির মধ্যে ঢাকা থেকে প্রায় সাড়ে তিনশো কিমি চালিয়ে যাবার ধকল নিমিষেই ভুলিয়ে দিলো। পরেরদিনের(১৭.১১.২০১৭) ক্যাম্পসাইট ছিলো আরো আকর্ষণীয়...

Radiant Fish World

ছবি দেখে নিশ্চয় ভাবছেন এটা দেশের বাইরের কোন জায়গা, ঠিক যেন ডিসকভারি আর ন্যাশনাল জিওগ্রাফি কিংবা এনিমেল প্ল্যানেটে দেখানো বিরল ও কিম্ভুতকিমাকার সব সামুদ্রিক প্রাণীর সমাবেশ । এ কি করে বাংলাদেশে সম্ভব!! জ্বি না। ভুল ভাবছেন। এই প্রথম আমাদের দেশে ( আমার জানা মতে) আন্তর্জাতিক মানের একুরিয়াম স্থাপনের উদ্যোগ বাস্তবায়িত হয়েছে আর

৪ রাত ৩ দিনের ভ্রমন

#(কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন,হিমছড়ি,,মেরিন ড্রাইভ,ইনানী সি বিচ,রামু বৌদ্ধ বিহার,রাবার বাগান)। গত ১ তারিখ টাংগাইল থেকে রউনা হই স্বপ্নের কক্সবাজার এর উদ্দেশ্য , তার আগে রোহিঙ্গা নিয়ে অনেক কথা শুনেছি,এত গুলো জায়গা ঘুরে এসে একটা কথাই বলব,, কোন গুজবে কান না দিয়ে& নির্দ্বিধায় চলে যান কক্সবাজার,কোন রুপ অসুবিধা হয় নি ঘুরে বেড়াতে। আমরা ছিলাম

বাংলার পর্যটন রাজধানী

পৃথিবীর মানচিত্রে খুব ছোট্ট একটি দেশ আমাদের বাংলাদেশ। তথাপি রূপ-লাবণ্য আর বৈচিত্র্যময়তায় মুগ্ধ হয়ে হিউয়েন সাং বলেছিলেন,"ঘুমন্ত সৌন্দর্যের আঁধার।" কখনো পাহাড়ি খরস্রোতা নদীর বুকে ভেসে চলা আর দু'পাশের পাহাড়গুলোর মেঘমালার মাঝে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে থাকা মনকে শিহরিত করে। আবার কখনো বা আঁধারে ঢাকা নি:স্তব্ধ সৈকতে দূর থেকে ভেসে আসা সমুদ্রের গর্জনে মনে