কলকাতার হাওড়া স্টেশন থেকে কালকা মেইল ট্রেনে কালকা যাওয়া যায়।কালকা মেইলের ভাড়া এসি থ্রি-টায়ার ২৩৫০ রুপি প্রতি জন।যদি কালকা মেইল ট্রেনের টিকিট না পান তাহলে অমৃতসর মেইল ট্রেনের টিকিট কেটে আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে নামতে হবে।অমৃতসর মেইলের এসি থ্রি-টায়ার এর ভাড়া ২২৫০ রুপি প্রতি জন।সেখান থেকে বার্মিজ কালকা মেইল নামে একটা ট্রেন আছে
গোল্ডেন টেম্পল শিখ ধর্মীয় সম্প্রদায়ের প্রধান মন্দির। এর আসল নাম হল "শ্রী হরমন্দির সাহিব" - মানে হল ঈশ্বরের ঘর। এটাকে গুরুদয়ারও বলা হয়। শিখ ধর্মে বিশ্বাস করা হয় যে দুনিয়ার সবাই সমান। ধনী, গরিব, শিক্ষিত, অশিক্ষিত, ধর্ম-কর্ম করা না করা লোক, সবাই-ই সমান। এইটাই মূলনীতি। টেম্পলে একটা লংগরখানা আছে, যেখানে দিন রাত
, ঘুরে আসুন ঢাকা - কলকাতা - আগ্রা - দিল্লি - মানালী - আম্রিতাসর ( পাঞ্জাব ) - কলকাতা - ঢাকা মাত্র ১৮৬ ডলার বা ১২,৬৬৭ হাজার রুপি ( রুট প্লান ) . কি অবাক হচ্ছেন। ভাবছেন গাজা খুড়ি গল্প মারছি না হয় ফাউল একটা টুরের গল্প শুনাচ্ছি। না ! একটা পরিকল্পিত
#AH #Kashmir #Ladakh সর্বজনবিদিত ভূস্বর্গ কাশ্মীরের সাথে প্রথম পরিচয় ৮০'র দশকের হিন্দি সিনেমার মাধ্যমে। সেই ভূস্বর্গ স্বচক্ষে দেখার ইচ্ছাটা পূরণ হলো আগস্ট মাসের দুই সপ্তাহব্যাপী জম্মু ও কাশ্মীর ট্যুরে। আক্ষরিক অর্থেই এটা ছিল জম্মু ও কাশ্মীর ট্যুর। জায়গাগুলো ছিল শ্রীনগর, সোনামার্গ, গুলমার্গ, পেহেলগাম, এবং একটি তুলনামূলক অচেনা জায়গা দুধপাথরি। দুই সপ্তাহের দুই
কিভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন, খরচ কেমন বা ওখানকার মানুষগুলো কতটা আন্তরিক? অথবা কলকাতা পুলিশের অহেতুক হয়রানি বা কাস্টমসের ঝামেলাগুলো, বা ভারতের সবচেয়ে বড় পর্যটক দেশ হওয়ার পরেও দিল্লি'র বেশ কিছু হোটেলগুলোয় "বাংলাদেশী নিষিদ্ধ" বলার কারন বা ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, দিল্লি রেডফোর্ট, আগ্রা ফোর্ট, তাজমহল, পেহেলগামে সিজনের প্রথম তুষারপাত, বা গুলমার্গের অসহ্য ঠান্ডা... এসব
তাজমহল। একটি প্রেমের নাম। একটি প্রেমের গল্পের নাম। প্রেম আর ভালোবাসায় ভোর করেই তাজমহলের গড়ে ওঠা। পুরনো ইতিহাস বাদ দেই, সেটা সবই কম বেশী জানে। এই গল্পের শুধু অনন্য স্থাপনা তাজমহলের আকর্ষণের গল্প থাকুক। তাজমহল এমনই একটি স্থাপনা যে এটি যারা দেখেননি তারাও এটাকে ভালোবাসেন বা প্রেমে পরেন আর যারা ওকে দেখেছে
সত্যজিৎ রায়ের বিখ্যাত উপন্যাস সোনার কেল্লা পড়ার পর থেকেই ইচ্ছা ছিল যে রাজস্থানের মরুশহর জয়সলমীর দেখব। নিজেকে কল্পনা করতাম ফেলুদার জায়গায়। এর আগে বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেও বিভিন্ন কারনে রাজস্থানের এই বিখ্যাত মরুশহরে যেতে পারিনি। তো এবার ঠিক করে ফেললাম যে ঈদের বন্ধে মরুভূমি দেখতে জয়সলমীর যাব। ঢাকা থেকে দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে
লাদাখ যেন এক স্বপ্নের জায়গা! এখানকার প্রকৃতি,পাহাড়, হাইওয়ে আর আকাশ আপনাকে কাছে টানবে সেই সাথে লাদাখের বিভিন্ন মনেস্ট্রিগুলোর নির্মাণশৈলী আপনাকে অবাক হতে বাধ্য করাবে! অসাধারণ কিছু লেক, নুব্রাভ্যালীর বালুর রাজ্যে বিলুপ্তপ্রায় দুই কুঁজওয়ালা উটের পিঠে চড়ার আনন্দ আর ভারতের শেষ প্রান্তের পাকিস্তান বর্ডারের কাছে টুরটুক গ্রামের সৌন্দর্য আপনাকে পৌঁছে দেবে ভাল লাগার
মন কেড়ে নেয়া পেহেলগাম। সবুজের স্বর্গে ঘেরা পেহেলগাম নামক ছোট একটি গ্রাম। চারদিক কত শান্ত। যেভাবে যাবেন- চট্টগ্রাম থেকে বাসে কলকাতা-কলকাতা থেকে জম্মু তাওয়াই এক্সপ্রেস(ভাড়া ২৬০০ রুপি ততকাল) করে থার্ড এসি ,সময় ৫২ ঘন্টা চিৎপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে।জম্মু থেকে ৪ সিটার ৪০০০ রুপি দিয়ে পেহেলগাম সময় লাগে ১২ ঘন্টা। Post Copied From:Mohammad