পঞ্চগড় হলো বাংলাদেশের সর্বউত্তরের জেলা। এটি একটু সুরু জেলাও বটে। পঞ্চগড় জেলাতে ৫ টি উপজেলা মোটামুটি সব উপজেলাতেই কিছু না কিছু আছে। ১★আটোয়ারি উপজেলা ★ এটা পঞ্চগড় জেলা শহর থেকে ২২ কি.মি দূরে অবস্থিত। এখানে দেখার মত রয়েছে চাবাগান,মির্জাপুর শাহী মসজিট,বার আউলিয়ার মাজার, সুইস গেট। এছাড়া ডিসেম্বর মাসে ১ মাস ব্যাপী শতবর্ষ
পঞ্চগড় থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা ছাড়াও আশে পাশের আরো কয়েকটি পর্বত দেখা যায় তারমধ্যে অন্যতম সিনিওলচু । সিনিওলচু দেখার জন্যই যখন আজ বাংলাবান্ধার কাছাকাছি পৌছালাম তখন ভোর ছয়টা বাজতে ৫ মিনিট বাকি ।এবার উদ্দেশ্য কাঞ্চনজঙ্ঘা নয় । সিক্কিম এ অবস্থিত সিক্কিম এর সর্ব উচ্চ পর্বত গুলোর একটি 'সিনিওলচু' । সবচেয়ে সুন্দর বরফ পর্বত গুলোর
শেষ বিকেলের খাবার টাই যে রাতের আহার হবে সেটা কেউই ভাবিনি! কারণ শেষ বিকেলে খেয়ে দেয়ে দেশীয় স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ী বেড়াতে বের হলাম যে যার মত। সবাই ফিরবে যার-যার মত রাতের খাবার খেয়ে, নির্ধারিত সাময়িক আবাসে। কিন্তু আগের পুরো রাত আর সারাদিনের জার্নির ক্লান্তি একাকার হয়ে আমরা আত্ন-সমর্পণ করলাম বিশ্রাম আর বিছানার
পঞ্চগড়ে গতকয়েক দিন থেকে ঘন কুয়াশা পরছে। যেই ডাকবাংলো থেকে ভালো ভিউ পাওয়া যায় সেখানেও তীব্র কুয়াশা। ভাগ্য ভালো হলে হয়তো ভিউ পেতে পারেন তবে চান্স ৫/১০ শতাংশ আমার মতে। কাঞ্চনজঙ্ঘা'র ভিউ দেখার সবচেয়ে ভালো সময় প্রতিবছর অক্টোবর ১৫ থেকে নভেম্বরের শুরু পর্যন্ত এই ২০-২৫ দিন। তাই সামনের বছর আবার। এই বছর
আজ দার্জিলিং ভ্রমণের শেষ দিন। মনটা বড্ড মেঘলা! ফিরে যাবার জন্য নয়! এজন্য যে টাইগার হিল যাওয়া হলনা! ভ্রমণ সঙ্গীরা সবাই তৃপ্ত তাঁদের এবারের ভ্রমণ নিয়ে। সুতরাং আর কোথাও যেতে চায়না, কেউই! অথচ সবাইকে বোঝালাম যে যাব তো সকালে। জীপ নিজেদের। শিলিগুড়ি যাবার পথেই তো পড়বে। একটু আগে বের হতে হবে এই
ভ্রমনের জন্য খুবই নিরিবিলি আর সুন্দর জায়গা তেঁতুলিয়া। এখানকার মানুষ গুলো খুব সাধারন আর অনেক হেল্পফুল। তাদের সাথে কিছুক্ষণ গল্প করলেই বুঝতে পারবেন তারা কতটা সাদাসিধে আর মিশুক প্রকৃতির। শুধু কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার জন্য না, এখানকার মানুষ গুলোর সাথে কিছুক্ষণ সময় কাটানোর জন্য হলেও এখানে একবার ঘুরে আসা উচিত। (তবে অবশ্যই এটাকে "সাজেক"