কাপ্তাই এ একদিন: ঘোরা ও থাকা

দৈনন্দিন জীবনের ব্যস্ত সময় থেকে একটু সময় বের করে ঘুরে আসুন কাপ্তাই। গ্রুপে এটা আমার প্রথম পোস্ট,তাই যেকোনো ভুল ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করছি। ট্যুরের আরো কিছু ছবির লিংক প্রথম কমেন্টে দিচ্ছি। আমাদের ট্যুর প্ল্যান ছিলো রাতে রওনা দিয়ে সারাদিন কাপ্তাই ঘুরে,রাতে কাপ্তাই এ থেকে পরদিন সকালে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া। তো

যারা রোজকার শহুরে জীবন থেকে একটু অবসর চান তাদের জন্য এই পোস্ট

যারা রোজকার শহুরে জীবন থেকে একটু অবসর চান, আবার খুব বেশি ধকল এর ভ্রমন করতে চান না তারা বেছে নিতে পারেন আমাদের এই ২ দিনের ভ্রমন অভিজ্ঞতা..... ১ম দিন: টিকেট স্বল্পতায় আমরা যাত্রা শুরু করেছিলাম নারায়ণগঞ্জ থেকে।রাত ১১ টায় যাত্রা শুরু চিটাগাং এর উদ্দেশ্য।সকাল ৭ টায় নামলাম। বান্ধবী থাকার সুবাদে চলে গেলাম

কাপ্তাই লেকে নৌকা ভ্রমণ ও কায়াকিং

কম খরচেই এক দিনের ট্যুর দিয়ে মন ভালো করে আসার মত সেরা একটা জায়গা চট্টগ্রামের কাপ্তাই। 💜 বিশেষ করে যারা চট্টগ্রামে থেকেও এখনো কাপ্তাই যান নি, তাদেরকে বলছি ঘরের কাছের এত অসাধারণ জায়গা মিস করবেন না 😍 যেভাবে যাবেন: আমরা ৪ জন চট্টগ্রাম শহর থেকেই গিয়েছি। যারা চট্টগ্রামের বাইরে থেকে আসবেন তাদের জন্য বিভিন্ন

ধুপপানি ঝর্না

ঘুরে আসলাম কাপ্তাই এর বিলাইছড়ি উপজেলার ধুপপানি ঝর্না থেকে। ধুপপানি ঝর্নার বিশালতার কাছে ক্ষনিকের জন্যে হলেও আপনার নিজেকে তুচ্ছ মনে হবে... যেভাবে যাবেন:- ঢাকা -কাপ্তাই বাসে করে, তারপর কাপ্তাই জেটি ঘাট থেকে বোট রিজার্ভ করে উলুছড়ি, সময় লাগবে ৪-৪:৩০ ঘন্টার মত। সাথে করে অবশ্যই সবাই NID নিয়ে যাবেন, আর্মি চেক পোস্টে আছে!

জুম রেস্তোরা(কর্ণফুলী নদী)

জুম রেস্তোরা কর্ণফুলী নদীর পাশে অবস্থিত একটি পর্যটন কেন্দ্র । এখান থেকে কাপ্তাই লেকের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন । এখানে রয়েছে দোলনা, কাঠের ব্রিজ, গেম শো , রাত্রি যাপনের জন্য কঠেজ, বোট রাইড, গাছের উপর নির্মিত মাচা , খাবার হোটেল, ওয়াচ টাওয়ার । টিকিট মূল্য ১০ টাকা ।এমন সুন্দর মুহুর্ত উপভোগ

যারা কিনা শুক্রবার-শনিবার ছাড়া সময় বের করতে পারেন না, তাদের জন্য পারফেক্ট ডেস্টিনেশন

আমার মতো ভ্রমনপ্রিয় কেরানিদের জন্য, যারা কিনা শুক্রবার-শনিবার ছাড়া সময় বের করতে পারেন না, তাদের জন্য পারফেক্ট ডেস্টিনেশন হতে পারে কাপ্তাই-রাংগামাটি। আমরা এমনই ৬ জন কেরানি বৃহস্পতিবার রাতের শেষ বাসে (শ্যামলী পরিবহন- রাত ১১.৩০) উঠে রওনা হয়েছিলাম কাপ্তাই-এর উদ্দেশ্যে। শুক্রবার সকাল ৮ টা নাগাদ বড়ইছড়ি বাজারে নেমে সকালের নাস্তা সেরে ১০ মিনিট

লেকের নীল পানির ঢেউ খেলানো দৃশ্য দেখতে দেখতে সারাটাদিন কাটিয়ে দেওয়ার মত একটা প্লেইস হল বেরাইন্না লেক

এই নামে এখানে একটা ক্যাফেও আছে। খোলামেলা আর পাহাড় নদীর সমাবেশপূর্ণ এই পরিবেশে দুটা ডাল ভাত খেয়েও শান্তি পাওয়া যায়! এইরকম একটা পরিবেশে রেস্টুরেন্ট দেওয়ার মত পরিকল্পনা করাটা চরম বুদ্ধিদীপ্ত মানুষের বুদ্ধির প্রতিফলন মাত্র! এছাড়া কর্মচারীদের ব্যবহারও যথেষ্ট ভাল ও আন্তরিক। যেভাবে যাবেনঃ চট্টগ্রামের বহদ্দার হাট বাস টার্মিনাল থেকে ৬৫ টাকা ভাড়া

একদিনের ছোট ট্রিপের জন্যে কাপ্তাই কে বেছে নেয়া যায়

একদিনের ছোট ট্রিপের জন্যে কাপ্তাই কে বেছে নেয়া যায়. কায়াকিং এর এর সাথে উপোভোগ করতে পারবেন লেকের আশেপাশের মনোরম দৃশ. কায়াকিং প্রতি ঘন্টা ২৫০ টাকা যেভাবে যাবেন  ঢাকা থেকে কাপ্তাই যায় এমন একটি বাসে উঠে বসে পরবেন সুপারভাইজারকে বল্লেই হবে শিলছড়ি ঝুম রেস্তোরার সামনে নামিয়ে দিতে. কাওকে বল্লেই দেখিয়ে দিবে. রাস্তা থেকে

কাপ্তাই-বিলাইছড়ি (৩৪ কিমি) কায়াক অভিযান।

জলপথে বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃত্রিম কাপ্তাই লেকে ২৪ থেকে ২৫শে নভেম্বর সফলভাবে শেষ হল কাপ্তাই- কাপ্তাই কায়াক ক্লাব (৩৪ কিমি) কায়াক অভিযান। অভিযানে ৯ টা কায়াকে ১৬ জন অভিযাত্রী অংশগ্রহণ করেছে। আর সাপোর্ট বোটে অভিযাত্রীদের উৎসাহ ও সাপোর্ট দিতে ক্যামেরা হাতে ছিল আরো ৬ জন। ঢাকা থেকে এসেছে ১০ জন। অভিযানটির মুল আয়োজক( Kaptai

চট্টগ্রাম টু কাপ্তাই & বিস্তারিত

আমরা গিয়েছিলাম বহদ্দারহাট থেকে। জায়গা ফিক্সড করেছিলাম শেখ রাসেল পার্ক, নেভী ক্যাম্প আর জুম রেস্টুরেন্ট ফর কায়াকিং। . সকাল ৮ টায় আমরা ছয় জন বহদ্দারহাট বাস টার্মিনালে পৌছাই। সেখান থেকে ডিরেক্ট কিছু বাস লিচু বাগান আর কাপ্তাইয়ের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। কাপ্তাই লেকের দিকে গেলে অবশ্যই কাপ্তাইয়ের বাসে উঠবেন। ভাড়া নিবে জনপ্রতি ৬৫