যারা রোজকার শহুরে জীবন থেকে একটু অবসর চান, আবার খুব বেশি ধকল এর ভ্রমন করতে চান না তারা বেছে নিতে পারেন আমাদের এই ২ দিনের ভ্রমন অভিজ্ঞতা..... ১ম দিন: টিকেট স্বল্পতায় আমরা যাত্রা শুরু করেছিলাম নারায়ণগঞ্জ থেকে।রাত ১১ টায় যাত্রা শুরু চিটাগাং এর উদ্দেশ্য।সকাল ৭ টায় নামলাম। বান্ধবী থাকার সুবাদে চলে গেলাম
কম খরচেই এক দিনের ট্যুর দিয়ে মন ভালো করে আসার মত সেরা একটা জায়গা চট্টগ্রামের কাপ্তাই। 💜 বিশেষ করে যারা চট্টগ্রামে থেকেও এখনো কাপ্তাই যান নি, তাদেরকে বলছি ঘরের কাছের এত অসাধারণ জায়গা মিস করবেন না 😍 যেভাবে যাবেন: আমরা ৪ জন চট্টগ্রাম শহর থেকেই গিয়েছি। যারা চট্টগ্রামের বাইরে থেকে আসবেন তাদের জন্য বিভিন্ন
আমার মতো ভ্রমনপ্রিয় কেরানিদের জন্য, যারা কিনা শুক্রবার-শনিবার ছাড়া সময় বের করতে পারেন না, তাদের জন্য পারফেক্ট ডেস্টিনেশন হতে পারে কাপ্তাই-রাংগামাটি। আমরা এমনই ৬ জন কেরানি বৃহস্পতিবার রাতের শেষ বাসে (শ্যামলী পরিবহন- রাত ১১.৩০) উঠে রওনা হয়েছিলাম কাপ্তাই-এর উদ্দেশ্যে। শুক্রবার সকাল ৮ টা নাগাদ বড়ইছড়ি বাজারে নেমে সকালের নাস্তা সেরে ১০ মিনিট
একদিনের ছোট ট্রিপের জন্যে কাপ্তাই কে বেছে নেয়া যায়. কায়াকিং এর এর সাথে উপোভোগ করতে পারবেন লেকের আশেপাশের মনোরম দৃশ. কায়াকিং প্রতি ঘন্টা ২৫০ টাকা যেভাবে যাবেন ঢাকা থেকে কাপ্তাই যায় এমন একটি বাসে উঠে বসে পরবেন সুপারভাইজারকে বল্লেই হবে শিলছড়ি ঝুম রেস্তোরার সামনে নামিয়ে দিতে. কাওকে বল্লেই দেখিয়ে দিবে. রাস্তা থেকে
আমরা গিয়েছিলাম বহদ্দারহাট থেকে। জায়গা ফিক্সড করেছিলাম শেখ রাসেল পার্ক, নেভী ক্যাম্প আর জুম রেস্টুরেন্ট ফর কায়াকিং। . সকাল ৮ টায় আমরা ছয় জন বহদ্দারহাট বাস টার্মিনালে পৌছাই। সেখান থেকে ডিরেক্ট কিছু বাস লিচু বাগান আর কাপ্তাইয়ের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। কাপ্তাই লেকের দিকে গেলে অবশ্যই কাপ্তাইয়ের বাসে উঠবেন। ভাড়া নিবে জনপ্রতি ৬৫
কায়াকিং: চারপাশে পাহাড় ঘেরা, নিরিবিলি, প্রশান্তিময় এক আবহে কায়াকিং করতে ৬ বন্ধু চলে গিয়েছিলাম মহামায়া লেকে। ভিতরের দিকে একদমই পিন পতন নিরবতা। কায়াকিং প্রতি ঘন্টা প্রতি কায়াক ৩০০/-, আধা ঘন্টা ২০০/-। প্রতি কায়াকে ২ জন করে বসা যায়। তবে স্টুডেন্ট আইডি সাথে থাকলে ঘন্টা প্রতি ২০০/-। গুলিয়াখালি সী বিচ: অস্থির এক জায়গা,