প্রাকৃতির মাঝে লুকিয়ে আছে অনেক অপূর্ব সৌন্দর্য, এমনই একটি অপূর্ব স্থান হল উদালিয়া। পাহাড়-ঝর্ণা-ছোট ছড়া-গহিন অরণ্য সব মিলিয়ে উদালিয়া একটি অসাধারন প্রাকৃতিক স্থান। এখানে বিশেষ আকর্ষণ হল ঝর্ণা। একটি বড় ঝর্ণা ও তার আশেপাশে আরও কয়েকটি ছোট ছোট ঝর্ণা রয়েছে এখানে। অবস্থান--> হাটহাজারী,চট্টগ্রাম। যাতায়াত--> চট্টগ্রাম-নাজিরহাট রোডের কাটিরহাট নেমে পশ্চিম দিকে ৫-৬ কিলোমিটার
মেঘের দেশ,মেঘের সমুদ্র কিংবা স্বর্গ যে কোন নামে "সাজেক"কে সম্বোধন করতে পারবেন।সাজেকের সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে আপনাকে ১ রাত সাজেকে থাকতে হবে। . চট্টগ্রাম থেকে সাজেকে কম খরচে কিভাবে যাবেন,কোথায় খাবেন,কোথায় থাকবেন,কোন সময়ে কোন ভিউটা ভালো দেখতে পাবেন সে সব নিয়ে সাজেক ভ্রমনের অভিজ্ঞতা থেকে সবকিছু শেয়ার করছি।আশা করি কাজে দিবে। .
প্রকৃতি কেমন সুন্দর তা দেখার জন্য অবশই সেন্ট মার্টিন যাওয়া দরকার। আর ইলেক্ট্রিসিটি না থাকলে কীভাবে সারভাইভ করতে হয় তা এখানে এসে জানা যায় কারণ এখানে শুধুমাত্র সন্ধ্যা ৬ থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত ইলেক্ট্রিসিটি থাকে অনেক সময় ১১ টায়ও নিয়ে যায় 😁 তাই সন্ধ্যা হলে চার্জার নিয়ে দৌড়াদৌড়ি লেগে যায় ঐ এলাকায়।
জুম রেস্তোরা কর্ণফুলী নদীর পাশে অবস্থিত একটি পর্যটন কেন্দ্র । এখান থেকে কাপ্তাই লেকের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন । এখানে রয়েছে দোলনা, কাঠের ব্রিজ, গেম শো , রাত্রি যাপনের জন্য কঠেজ, বোট রাইড, গাছের উপর নির্মিত মাচা , খাবার হোটেল, ওয়াচ টাওয়ার । টিকিট মূল্য ১০ টাকা ।এমন সুন্দর মুহুর্ত উপভোগ
সাঙ্গু নদী বান্দরবন জেলার প্রধানতম নদী। স্থানীয়ভাবে শঙ্খ নদী, পাহাড়ি নদী। কর্নফুলীর পর এটি চট্টগ্রাম বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী।বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যে কয়টি নদীর উৎপত্তি তার মধ্যে সাঙ্গু নদী অন্যতম।মিয়ানমার সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের থানচি উপজেলার মদক এলাকার পাহাড়ে এ নদীর জন্ম। বান্দরবান জেলা ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি বঙ্গোপসাগরে গিযে মিশেছে।
দক্ষিন কাট্টলি, চট্টগ্রাম। সুন্দরবনের শ্বাসমূলের সৌন্দর্য কিছুটা হলেও উপভোগ করতে চলে অাসুন কাট্টলি সমুদ্রসৈকত /জেলেপাড়া বিচ। কাদামাটি, লোনা জল অার সবুজ ঘাস। চট্টগ্রাম শহরের কাছেই মনোরম একটি দর্শনীয় স্থান। এই সমুদ্রসৈকতে অল্প কিছুদিন অাগে "হালদা" ছবির শুটিং শেষ হল।তাই যারা যারা হালদা ছবিটি দেখেছেন তারা ছবির সাথে মিলিয়ে নিতে পারেন। যেভাবে যাবেন:
যেভাবে যাবেন : রুট-১ :ঢাকা থেকে বাসে করে চকরিয়া ( ভাড়া ৭০০ টাকা) । চকরিয়া থেকে সিএনজিতে করে মগনামা ঘাটা ( ভাড়া ১২০-১৫০ টাকা জন প্রতি ) । মগনামা ঘাট থেকে ট্রলার কিংবা স্পিড বোটে বড়ঘোপ ঘাট ( আমরা এভাবে ই গিয়েছিলাম, কুতুবদিয়াতে আরও কয়েকটা ঘাট আছে সেগুলো দিয়েও যাওয়া যেতে পারে
এই নামে এখানে একটা ক্যাফেও আছে। খোলামেলা আর পাহাড় নদীর সমাবেশপূর্ণ এই পরিবেশে দুটা ডাল ভাত খেয়েও শান্তি পাওয়া যায়! এইরকম একটা পরিবেশে রেস্টুরেন্ট দেওয়ার মত পরিকল্পনা করাটা চরম বুদ্ধিদীপ্ত মানুষের বুদ্ধির প্রতিফলন মাত্র! এছাড়া কর্মচারীদের ব্যবহারও যথেষ্ট ভাল ও আন্তরিক। যেভাবে যাবেনঃ চট্টগ্রামের বহদ্দার হাট বাস টার্মিনাল থেকে ৬৫ টাকা ভাড়া
মিরসরাইয়ের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ এই মহামায়া লেক। চারদিকে পাহাড় আর লেকের অপরূপ সৌন্দর্য,সাথে স্বচ্ছ নীলচে পানি মুগ্ধ করার মতো। লেকের ওপাড়ে রয়েছে পাহাড়ি ঝর্ণাধারা। কীভাবে যাবেন : চট্টগ্রামের অলংকার কিংবা একে খান বাস স্ট্যান্ড থেকে ঢাকাগামী কোনো লোকাল বাসে উঠে পড়বেন। ভাড়া ৮০-১০০ টাকা পড়বে। মিরসরাই অতিক্রম করে একটু সামনে ঠাকুরদিঘী পাড়ে
স্থান: মহামায়া লেক সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ এর মাঝে অনেকেরই ইচ্ছা হয় জাহাজ বা নৌকা ভাসিয়ে হারিয়ে যেতে। কিন্তু বাস্তবে তা সবার জন্য সম্ভবপর হয়ে ওঠে না।তাও তার কিয়দাংশ অনুভুতি লাভের জন্য যেতে পারেন মহামায়া লেকে কায়াকিং করার জন্য। যাতায়াত: চট্টগ্রাম/ঢাকা থেকে বাসে করে মিরসরাই, ঠাকুরদিঘী বাজার নামবেন, একটু সামনে গেলে মহামায়ার গেট