মন কেড়ে নেয়া পেহেলগাম। সবুজের স্বর্গে ঘেরা পেহেলগাম নামক ছোট একটি গ্রাম। চারদিক কত শান্ত। যেভাবে যাবেন- চট্টগ্রাম থেকে বাসে কলকাতা-কলকাতা থেকে জম্মু তাওয়াই এক্সপ্রেস(ভাড়া ২৬০০ রুপি ততকাল) করে থার্ড এসি ,সময় ৫২ ঘন্টা চিৎপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে।জম্মু থেকে ৪ সিটার ৪০০০ রুপি দিয়ে পেহেলগাম সময় লাগে ১২ ঘন্টা। Post Copied From:Mohammad
আমরা গিয়েছিলাম বহদ্দারহাট থেকে। জায়গা ফিক্সড করেছিলাম শেখ রাসেল পার্ক, নেভী ক্যাম্প আর জুম রেস্টুরেন্ট ফর কায়াকিং। . সকাল ৮ টায় আমরা ছয় জন বহদ্দারহাট বাস টার্মিনালে পৌছাই। সেখান থেকে ডিরেক্ট কিছু বাস লিচু বাগান আর কাপ্তাইয়ের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। কাপ্তাই লেকের দিকে গেলে অবশ্যই কাপ্তাইয়ের বাসে উঠবেন। ভাড়া নিবে জনপ্রতি ৬৫
সীতাকুন্ড, চট্টগ্রাম সীতাকুন্ডের দারোগাহাট বাজারে নেমে পুবদিকে তিনকিলো গেলে সহস্রধারা লেক। লেকের বাম পাশের পাহাড় টপকালে এই ছড়া পাওয়া যাবে। উল্লেখ্য সহস্রধারা লেকের এটিও একটি সোর্স।এটা ফুল যৌবনা পেতে হলে বর্ষায় যেতে হবে খন গেলে এত পানি পাবেন না। অনেকেই এটাকে অজস্র ঝর্না বলেও ডাকে Post Copied From: Apu Nazru>lTravelers of Bangladesh (ToB)
কি কি দেখবেন..... প্রথমত কক্সবাজারের মত লম্বা একটা সী-বিচ দেগবেন যেখানে ভিড পোহাতে হবে না।বিচে সন্ধ্যা বেলার সূর্য ডুবার দৃশ্য আপনার মন ভরিয়ে দিবে।এখন যেহেতু শীতকাল বিচে হাজার হাজার অতিথি পাখি দেখেবেন।তারপর দেখবেন হাজার হাজার লাল কাঁকডার ঝাক।এক কথায় আপনি দারুন উপভোগ করবেন বিচের সময় টা।তারপর দেখবেন বায়ু বিদ্যুৎ,এখানে বিকালটা অসাধারণ লাগবে
সীতাকুণ্ড বন্দর নগরি চট্টগ্রাম এর অন্যতম প্রসিদ্ধ স্থান। শুধুমাত্র চট্টগ্রামেরই নয় বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশের লীলাভুমি সীতাকুণ্ড। আর এই সীতাকুন্ডের বিভিন্ন আকর্ষনের মধ্যে অন্যতম হলো চন্দ্রনাথ পাহাড়। এই পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত বিখ্যাত চন্দ্রনাথ মন্দির। এই চন্দ্রনাথ পাহাড়ের উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১২০০ ফুট। সিড়ির সংখ্যা প্রায় ,২২০০+টি।। রাস্তা এতই চড়াই যে
সমুদ্রের ভেতর একটি দ্বীপ; সন্দ্বীপ। চট্টগ্রাম ঘুরতে যারা যাচ্ছেন এবং যাদের আগ্রহ রয়েছে তারা ঘুরে আসতে পারেন। সবুজ-নীলের অদ্ভুত মিশলে এখানে প্রকৃতি যেন অনন্য। সন্দ্বীপ একটি উপজেলা। যেতে হবে-চট্টগ্রামের একে খান মোড় থেকে কুমিরা ঘাট অথবা বাঁশবাড়িয়া নামতে হবে। বাঁশবাড়িয়া নামলে এক ঢিলে দুই পাখি। বাঁশবাড়িয়া সৈকত ট্রেন্ড এখন বেশ পপুলার। বাঁশবাড়িয়া
নিরিবিলি সময় কাটানোর পারফেক্ট একটা জায়গা, এই বীচের সৌন্দর্য অনন্য বীচের চেয়ে একটু অন্যরকম। সবুজের খন্ড খন্ড অংশগুলো এর সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিয়েছে। জোয়ারের সময় পানি কাছে চলে অাসে তখন দেখতে অারো বেশি সুন্দর লাগে। যাওয়ার পথে কিছুটা কাদা পাড় হয়ে যেতে হবে। যাদের কাদায় এলার্জি তারা বিকেলবেলা করে যাবেন, ঐ সময় বাটা
ঘুরে আসুন স্বাধীনতা কমপ্লেক্স (মিনি বাংলাদেশ) থেকে। অসম্ভব মনোমুগ্ধকর জায়গা! আর সৌন্দর্য সেটা তো বলার অপেক্ষা রাখে না।এটা একটা থিম পার্ক। যেখানে বাংলাদেশের বিখ্যাত স্থাপনাগুলোর ডামি বানানো হয়েছে।সংসদ ভবন, স্মৃতিসৌধ, কার্জন হল, সোনা মসজিদ, কান্তজিউ মন্দির, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ কেল্লা, পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার কি নেই! তবে এই পার্ক এর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হল ২০ তলা
সদস্য সংখ্যা : ৬ জন। যাত্রা শুরু : চট্টগ্রাম বাঁধন / রেসালাহ পরিবহনের রাতের শেষ বাসে করে চেয়ারম্যান ঘাটা , ২০০/= ভোরে পৌঁছে যাবেন ,রেসালাহ তুলনামূলক ভাল। ভোর ৫ :৩০ এর দিকে ব্রেকফাস্ট করেই ঘাটে যাবেন। লঞ্চ ছাড়বে ৮ টায়। স্পীডবোট আছে দাম বেশি। আমরা নিত্য প্রয়োজনীয় মালামাল নিয়ে যায় এরকম একটা
চট্টগ্রাম থেকে কলকাতা >ট্রেনে জম্মু>জম্মু থেকে পেহেলগাম>পেহেলগাম থেকে শ্রীনগর>শ্রীনগর থেকে গাড়িতে লেহ..... মোট খরচ ৪০ হাজার(জনপতি) .. ৩ জন ছিলাম গ্রুপ এ.. ছবিটি ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তোলা.. Post Copied From:Mohammad Jobaed Khan>Travelers of Bangladesh (ToB)