১)দেশের যেকোন জায়গা থেকে সুনামগঞ্জের নতুন ব্রীজের এখানে চলে আসেন।নতুন ব্রীজ শহর থেকে সামান্য দূরে।এখানে আসার পরেই অনেক লেগুনা,মোটরসাইকেল দেখতে পাবেন।যেহেতু আপনার উদ্দ্যেশ্য দিনে দিনে সব স্পট কাভার করা তাই মোটর সাইকেল "রিজার্ভ" নিবেন।এক মোটরসাইকেলে ২/৩ জন বসা যাবে।রিজার্ভ মোটরসাইকেলের ভাড়া নিবে সাইকেল প্রতি ১০০০ টাকা(যত পারেন বারগেনিং করবেন)।কয়টা বাইক নিবেন এটা
ভারতীয় বর্ডারের কাছে নদীটার অবস্থান।প্রচুর পাথর তোলা হয় নদী থেকে।রৌদ্রজ্বল দিনে নদীর আসল সৌন্দর্য অবলোকন করা যায়।নদীটা পার হলেই বারেক টিলা। এই নদির আরেক নাম বাংলাদেশ অংশে যাদুকাটা।সুনামগঞ্জ থেকে ভাড়া মোটর সাইকেলে লাউয়েরগড় বাজার আসবেন, একটু হাটলেই নদী পাবেন। ঢাকা হতে বাসে সরাসরি সুনামগঞ্জ আসা যায় (শ্যামলি সার্ভিস ভাল)। থাকবেন জেলা শহরে
গ্রুপে আজ পর্যন্ত যত গুলো টাংগুয়ার হাওর ট্যুর বিষয়ে পোস্ট দেখেছি তার সবগুলোই সিলেট দিয়ে।কিন্তু চাইলে ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা পথে আপনি চাইলে একদিনের মধ্যে প্রায় সবগুলো স্পট বেশ সময় নিয়ে কাভার করতে পারেন।যদি এক দিনের মধ্যে গ্রুপ করে যেতে চান,তাহলে স্বল্প খরচে এই রুট টা আমার মনে হয় বেশ উপযুক্ত। প্রথমে ট্রেনে করে ঢাকা
আমাদের ১ দিনের হাওর ভ্রমণের খুঁটিনাটি:- আমরা ৮ জন ঢাকার ফকিরাপুল থেকে সুনামগঞ্জ এর উদ্যেশ্যে বাসে উঠলাম রাত ১০ টায়। (টিকেট ৫৫০/-)। ভোর ৬ টায় পৌঁছালাম সুনামগঞ্জ পুরাতন বাস স্ট্যান্ড এ। ওখানে নেমে সকালের নাস্তা সেরে উঠলাম তাহিরপুরগামী লেগুনায়। রিজার্ভ করার দরকার নাই, লোকাল হিসেবে ওগুলা যায়, প্রতি জন ৮০ টাকা করে