যেদিন প্রথম বাঞ্জি জাম্পিং এর ভিডিও দেখলাম সেদিন থেকে নিজেকে নিজে চ্যালেঞ্জ দিলাম যেভাবেই হোক এটা আমাকে করতেই হবে! কারন চ্যালেঞ্জটা যে রক্তের ভিতর লুকিয়ে আছে! তখন থেকে নিজের মধ্য লালন করতে থাকি একটি স্বপ্ন একদিন করবোই ;) যে কথা সেই কাজ। নেপাল যাওয়ার এয়ার টিকেট করে ফেল্লাম।সফর সঙ্গী আরো ৪ জন। সন্ধা
Magistic View from the Top of "যোগী হাফং"(৪র্থ সর্বোচ্চ বাংলাদেশের-৩২৫৯ফিট) ঠিক বান্দরবান-মিয়ানমার বর্ডার এ এই মনোহরি দৃশ্যপটের অবস্থান, সামনের সুন্দর চুড়াটি "জ তলং"(২য় সর্বোচ্চ চুড়া বাংলাদেশ-৩৩৩৫ ফিট) যাবার উপায়: ঢাকা-বান্দরবান-থানচি-রেমাক্রি-দলিয়ানপাড়া-যোগী ট্রেইল। ২টি চুড়া ই সামিট করে আসা যাবে,নুন্যতম ফিটনেস আর ট্রেকিং এক্সপেরিয়েন্স দিয়ে। সম্ভাব্য খরচ বাজেট: ৪/৫ জনের টিমের-৪৫০০ থেকে৫০০০টাকা জনপ্রতি(গাইড,খাওয়া,থাকা,সকল যাতায়াত,নাস্তা
লাদাখ যেন এক স্বপ্নের জায়গা! এখানকার প্রকৃতি,পাহাড়, হাইওয়ে আর আকাশ আপনাকে কাছে টানবে সেই সাথে লাদাখের বিভিন্ন মনেস্ট্রিগুলোর নির্মাণশৈলী আপনাকে অবাক হতে বাধ্য করাবে! অসাধারণ কিছু লেক, নুব্রাভ্যালীর বালুর রাজ্যে বিলুপ্তপ্রায় দুই কুঁজওয়ালা উটের পিঠে চড়ার আনন্দ আর ভারতের শেষ প্রান্তের পাকিস্তান বর্ডারের কাছে টুরটুক গ্রামের সৌন্দর্য আপনাকে পৌঁছে দেবে ভাল লাগার
আমি আগেই বলেছিলাম আমাদের ট্যুর প্লান ছিল (ঢাকা-কোলকাতা – কালকা- শিমলা- মানালি- দিল্লী- আগ্রা- কোলকাতা-ঢাকা)। আমাদের এই ট্যুর এর মেম্বার ছিলাম দুই জন। আমি (রিয়াদ আরেফিন ) এবং আমার বন্ধু আবদুল্লাহ আল মাসুম ( বাবু)। আমার এই ট্যুর প্লান টা বলার আগে কিছু কথা আছে... যা কিনা সবার কাছেই পরবর্তীতে প্রশ্ন হয়ে
ট্যুর নিয়ে মাথায় দুটা অপশন ছিল। দুটোর প্রতিই ছিল তীব্র টান। ১. সাজেক - মেঘের উপত্যকা ২. শতবর্ষী প্যাডেল স্টীমারে রিভার ক্রুজ কোন ট্রিপটাকে বেছে নিব ঠিক বুঝে উঠা যাচ্ছিল না। এদিকে এক মাসে দুটো এক্সপেনসিভ ট্যুরও সম্ভব না। ব্যাষ্টিক অর্থনীতির 'Opportunity Cost' ধারনাটির বাস্তব উদাহরন এবার আমার সামনে। একটি সুযোগ গ্রহণ
৯ কি.মি এলাকা জুড়ে বিস্তৃত সেন্টমার্টিন দ্বীপ! তার থেকে মাত্র ৩ কি.মি দূরে ছেড়া দ্বীপের অবস্থান!ছেড়া দ্বীপের সৌন্দর্যের কাছে সেন্টমার্টিনের সৌন্দর্য হার মানবে! প্রবাল,গাছপালা,আর সমুদ্রের ঢেউ ছেড়া দ্বীপের সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তুলেছে!ডাব খেতে খেতে খেতে পুরো দ্বীপটা রাউন্ড মেরে দিন! ভিডিওটা যে জায়গাতে করা ওই জায়গাটা এরিয়ে চলুন,এই জায়গাটা সব থেকে রিস্কি! খালি
প্ল্যান ছিল খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠবো। কিন্তু কিসের কি! ঘুম থেকে উঠতেই বেজে গেলো সকাল ৬টা। নিজেকে কতক্ষণ দোষারোপ করে বের হলাম কটেজ থেকে। আমরা যখন রওনা করলাম তখন দেখি মানুষ ফিরে আসছে কংলাক পাড়া থেকে। সূর্য উঠে গেছে তাই তাড়াহুড়ার কিছু নেই ভেবে আস্তে-ধীরে হেলে-দুলে যাচ্ছিলাম। আর মনে মনে ভাবছিলাম
নিলাদ্রি, ট্যাকেরঘাট, সুনামগঞ্জ। আপনি কি কখনো রাতে খোলা আকাশের নিচে তারাদের দেখে রাত কাটিয়েছেন? তাও নৌকার ছাদে? কখনো ভরা পূর্নিমায় খোলা আকাশের নিচে, চারিদিকে পানি, আপনি নৌকায় শুয়ে শুয়ে তারা দেখেছেন?? যদি দেখে থাকেন তবে আপনি অনেক ভাগ্যবান, আর যদি না দেখে থাকেন তবে একটি বার নিলাদ্রি, ট্যাকেরঘাট, টাঙুয়ার হাওর ঘুরে আসার
যারা এই শীতে কুয়াকাটা যেতে চাচ্ছেন #ট্যুর_প্লান: ঢাকা থেকে বিকালের লঞ্চে উঠে পরদিন খুব সকালে পটুয়াখালি লঞ্চঘাট নামবেন। ১০/- টাকা দিয়ে চৌরাস্তা এসে পটুয়াখালির গাড়িতে উঠে পরবেন। ২ ঘন্টার মধ্যেই কুয়াকাটা। আপনি চাইলে ঢাকা-বরিশাল রুটের লঞ্চেও যেতে পারেন। বরিশাল থেকে কুয়াকাটার সরাসরি বাস আছে। সেক্ষেত্রে বাসে (+-)৩০ কি:মি: বেশি জার্নি করতে হবে।