ছবির মত সাজানো শহর জয়পুর যেটা গোলাপী শহর নামে পরিচিত। এইই পিংক সিটির ভেতরে ‘আমবার প্যালেস’। মহাসড়কের দুই পাশে বিশাল উঁচু পাহাড়। পাহাড়গুলো মার্বেল পাথরে ভর্তি। বলা যায়, পাথরের পাহাড়। আর এই পাথরের পাহাড় খোদাই করে তৈরি করা হয় ‘আমবার প্যালেস’। দূর থেকে পাহাড়চূড়ার এই প্যালেস দেখলে মন জুড়িয়ে যায়। পাহাড়চূড়ায় ওঠার
গ্রুপে আজ পর্যন্ত যত গুলো টাংগুয়ার হাওর ট্যুর বিষয়ে পোস্ট দেখেছি তার সবগুলোই সিলেট দিয়ে।কিন্তু চাইলে ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা পথে আপনি চাইলে একদিনের মধ্যে প্রায় সবগুলো স্পট বেশ সময় নিয়ে কাভার করতে পারেন।যদি এক দিনের মধ্যে গ্রুপ করে যেতে চান,তাহলে স্বল্প খরচে এই রুট টা আমার মনে হয় বেশ উপযুক্ত। প্রথমে ট্রেনে করে ঢাকা
দুর্গাসাগর হল, বাংলাদেশের দক্ষিনে বরিশাল জেলার অন্তর্গত একটি বৃহৎ দিঘী। বরিশাল শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তরে স্বরূপকাঠি - বরিশাল সড়কে মাধবপাশায় এর অবস্থান। শুধু জলাভূমির আকার ২৭ একর। পার্শবর্তী পাড় ও জমি সহ মোট আয়তন ৪৫.৪২ একর। ১৭৮০ সালে চন্দ্রদ্বীপের পঞ্চদশ রাজা শিব নারায়ন এই বিশাল জলাধারটি খনন করেন। তার স্ত্রী
স্থানীয়ভাবে নরপতির ধাপ নামে পরিচিত। মাটি চাপা পড়ে থাকা উঁচু টিলা আকৃতির এই এলাকা এক সময় ছিল বৌদ্ধ বিহার। চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং’য়ের বিবরণে ভাসু বিহারের উল্লেখ আছে। ৬৩৯-৬৪৫ খৃষ্টাব্দে তিনি এ জায়গা পরিদর্শন করেন বলে জানা যায়। ইতিহাস বলে সে সময়ে তিনি বিহারের সাতশত ভিক্ষুকে পড়ালেখা করতে দেখেছিলেন। তাঁর বিবরণের উপর
প্রত্নতত্ত্ব নিয়ে আগ্রহী মানুষের জন্য মহাস্থানগড় এক হিডেন ট্রেজার। ভ্রমণের এই সেক্টরটা কে আমার সব সময় একটু বেশি রিচ মনে হয়। কারন এখানে ভ্রমণের সাথে সাথে করতে হয় প্রচুর পড়াশোনা। প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা দেখতে যাবার আগে তাই এর পিছনের ইতিহাস এর স্ট্রাকচার নিয়ে ভাল মত পড়ে যাওয়া উচিত। না হয় বাড়ীর পাশে ধানক্ষেত
নিরিবিলি সমুদ্র বিলাস করতে চাইলে অফসিজনে সেইন্ট মার্টিন্স আইল্যান্ড একটি আদর্শ যায়গা। যারা আমার মত ক্রাউড পছন্দ করেন না একবার হলেও অফ সিজনে ঘুরে আসুন যেভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে টেকনাফ অথবা কক্সবাজার, আমি সাজেস্ট করবো কক্সবাজার নেমে সিএনজি দিয়ে মেরিন ড্রাইভ হয়ে টেকনাফ আসতে, জনপ্রতি ২৫০ টাকা লাগবে। এতে সময় ও কম
র্গাসাগর হল, বাংলাদেশের দক্ষিনে বরিশাল জেলার অন্তর্গত একটি বৃহৎ দিঘী। বরিশাল শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তরে স্বরূপকাঠি - বরিশাল সড়কে মাধবপাশায় এর অবস্থান। শুধু জলাভূমির আকার ২৭ একর। পার্শবর্তী পাড় ও জমি সহ মোট আয়তন ৪৫.৪২ একর। ১৭৮০ সালে চন্দ্রদ্বীপের পঞ্চদশ রাজা শিব নারায়ন এই বিশাল জলাধারটি খনন করেন। তার স্ত্রী
থানচির নতুন পর্যটন স্পট 'নীল দিগন্ত' থেকে দেখা যাচ্ছে মেঘে ঢাকা পড়া সাঙ্গু অববাহিকা। ভর দুপুরে এত উচ্চতা থেকে কিউমোলোনিম্বাস ক্লাউডের এত চমৎকার ফরমেশন দেখতে পাওয়া আসলেই সৌভাগ্যের ব্যাপার। ঢাকা থেকে বান্দরবান বাসে। বান্দরবান থেকে থানচির বাসে জীবননগর ঢালের আগে আগে নীল দিগন্ত স্পট Post Copied From:Apu Nazrul>Travelers of Bangladesh (ToB)>
স্থানীয়ভাবে যা শঙ্খ নামে পরিচিত। ইহা বাংলাদেশের অন্যতম নদী যার উৎপত্তি ও সমাপ্তি উভয়ই বাংলাদেশে। বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার দুর্গম মদক এলাকার পাহাড়ে এ নদীর উৎপত্তি। বান্দরবান জেলা ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মিশেছে। উৎসমুখ হতে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত এই নদীর দৈর্ঘ্য ১৭০ কিলোমিটার। সাঙ্গু নদী বান্দরবান জেলার
নিরিবিলি সমুদ্র বিলাস করতে চাইলে অফসিজনে সেইন্ট মার্টিন্স আইল্যান্ড একটি আদর্শ যায়গা। যারা আমার মত ক্রাউড পছন্দ করেন না একবার হলেও অফ সিজনে ঘুরে আসুন যেভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে টেকনাফ অথবা কক্সবাজার, আমি সাজেস্ট করবো কক্সবাজার নেমে সিএনজি দিয়ে মেরিন ড্রাইভ হয়ে টেকনাফ আসতে, জনপ্রতি ২৫০ টাকা লাগবে। এতে সময় ও কম