সবাই বলে এটা নাকি জাতীয় ঝর্ণা কারন খুব কম মানুষই আছে যারা এই ঝর্ণায় যায়নি আর পিছলা খায়নি। তবে বর্ষাকালে খৈয়াছড়ার রূপ যৌবন দেখে আমরা মুগ্ধ হলেও আজ শোনাবো নতুন গল্প, রাতের গল্প, ভোরের গল্প :) গত সপ্তাহে আমরা ৭ জন গিয়েছিলাম খৈয়াছড়ার ৪ নাম্বার ঝর্ণায় ক্যাম্পিং করতে, ঝর্ণা হোটেলে দুপুরে লাঞ্চ করে
সুন্দরবনের কোলঘেষে যে জেলা সেটি হলো বাগেরহাট।এখানে দেখারমত অনেক কিছুই আছে। তারপরো সময় কম থাকলে একদিনেই দেখে আসতে পারেন,ষাটগুম্ভুজ মসজিদ,হযরত খানজাহান আলীর মাজার ও চন্দ্রমহল ইকো পার্ক। কিভাবে যাবেন ঢাকা থেকে ★ ঢাকার গুলিস্তান থেকে খুব ভোরে খুলনার বাসে উঠবেন পথে বাগেরহাট নেমে যাবেন সেখান থেকে আটো রিক্সা করে চলে যাবেন মাজারে।মাজার
শীত এলেই যাদের হলুদের রাজ্য ভ্রমণের ভূত মাথায় চাপে তাদের ভূত তাড়ানোর জন্যই মানিকগঞ্জের ঝিটকা হতে পারে অসাধারণ স্থান। আর অল্প কিছু দিন পরে গেলেই দেখতে পাবেন এই হলুদিয়া রাজ্যের রাজত্ব। আরেকটু হলেই গিয়াছিলাম। হঠাৎ করে বি আর টি সির এমন উদ্ভট ওভারটেকিং! পড়লে একেবারে খাদে। কিছুক্ষণের জন্য যেন অচিন পাখিটা আরো
বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে কেওকারাডং পর্বতের গা ঘেষে, রুমা উপজেলায় অবস্থিত রহস্যময় বগা লেক। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই বগা লেক অনেক ভ্রমনপিপাসু মানুষের প্রিয় জায়গা। কিন্তু ক’জন জানেন যে এই বগা লেকের উৎপত্তি নিয়ে গা-শিউরানো রহস্যের কথা? বগা লেকটির আশেপাশে ‘বম’ উপজাতির বসবাস। তাদের ভাষায়, এখন যেখানে বগা লেকটি
স্বল্প খরচে ঘুরে আসুন বাংলাদেশের একমাত্র ছাত্র রাজনীতি মুক্ত ছোট্ট সাজানো-গোছানো 'খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়' থেকে। খুলনা মহানগরী থেকে তিন কিলোমিটার পশ্চিমে, খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়ক সংলগ্ন ময়ূর নদীর পাশে গল্লামারীতে প্রায় ১০৫.৭৫ একর জায়গা জুড়ে বিরাজ করছে অভাবনীয় সৌন্দর্যের আধার এই বিশ্ববিদ্যালয়! সবুজ ঘাসের চাদরে ঘেরা এই বিশ্ববিদ্যালয় এর ভেতরের বিভিন্ন স্থানের নয়নাভিরাম দৃশ্য আপনাকে
ঢাকার ভেতরে একদম গ্রামীন পরিবেশের মুক্ত হাওয়া যদি নিতে চান তাহলে আমি বলবো যে এর থেকে কোনো পারফেক্ট প্লেইস আর হতেই পারে নাহ। একদম কম খরচে নিজের পরিবার কিংবা বন্ধুবান্ধব সহ ইচ্ছে করলেই ঘুরে আসতে পারবেন। এইবার আসল কথায় আসা যাক, এইগ্রুপ থেকেই গোলাপগ্রামের রিভিউ পেয়ে কয়েকদিন ধরে যাবো যাবো করেও সময়
দেশের অনেক সুন্দর সুন্দর জমিদার বাড়ীগুলো এখন কেবল স্মৃতি, পড়ে আছে শুধু ধ্বংসাবশেষ। কিন্ত মহেড়া জমিদার বাড়ী বাড়ীটা এখনো ভাল অবস্থায় আছে। আমাদের ঐতিহ্যের অনেক কিছুই আমরা ধ্বংস করেছি, সামান্য যে কয়েকটা অবশিষ্ট আছে সেগুলোরও নেই তেমন কোন প্রচার। মহেড়া জমিদার বাড়ীর কথা আমি নিজেই জানতাম না, আমার ধারনা অনেকেই জানেন না।
ইংরেজ আমলে পূর্ববঙ্গের সর্ববৃহৎ রাজ্যের যে রাজা রানীর পরকীয়ার বলী হয়ে প্রান হারান৷ অতঃপর একদশক পর মৃত রাজা সন্ন্যাসীর বেশে ফিরে এসে একযুগেরও বেশি সময় ধরে আইনী লড়াই করে অবশেষে নিজের জমিদারী ফিরে পান৷ নাহ আমি বিখ্যাত অভিনেতা উত্তম কুমারের চলচিত্র "সন্ন্যাসী রাজা"র গল্প বলছি না, বলছি ঐ চলচিত্র যে ঘটনার ছায়া
ঝালকাঠি যাওয়ার প্রথম উদ্দেশ্য ছিল ভিম্রুলি।ভাসমান বাজার।কিন্তু শীতকাল + কয়েকটি কারন এ যেতে পারিনি।আর একটি উদ্দেশ্য ছিল আত্মীয়দের বাসা। সদরঘাট থেকে রওনা দিলাম সুন্দরবন - ১২ তে।রাতে কুয়াশা পরার ফলে লঞ্চ ঘাট দিয়েছে ৮ টার কিচ্ছুক্ষন আগে। সেই দিন টা পুরোটাই রেস্ট এ গেল :3 পরিক্ষার শেষের দিনই উঠি লঞ্চ এ।পরিক্ষার এ কয়েকদিন
ভারতের মেঘালয় পাহাড় থেকে উৎপত্তি হওয়া জাদুকাটা নদীটি সুনামগঞ্জের একটি অপরূপ নদী। জাদুকাটা নদীর স্বচ্ছ নীল জল এতটাই স্বচ্ছ যে নদীর তীর থেকেই আপনি নদীর তলদেশ দেখতে পাবেন। নদীতীরে সবখানেই বড় পাথরখণ্ডের সাথে দেখা মিলবে আপনার। জাদুকাটা নদী থেকে বেশকিছু খালের সৃষ্টি হয়েছে যেগুলো সুরমা নদীতে মিলিত হয়েছে। নদীটির পাশেই প্রায় ১৫০