সাম্প্রতিক সময়ে সেন্টমার্টিন ভ্রমণের অভিজ্ঞতা

এই মাসের ১২ তারিখে কয়েকজন বন্ধু মিলে সেন্টমার্টিনে গিয়েছিলাম। দ্বীপটিতে এটি আমার দ্বিতীয়বারের মতো ভ্রমণ। প্রথমবারের অভিজ্ঞতার তুলনায় এবার এখানে কিছুটা ভিন্নতা লক্ষ্য করলাম। আগ্রহীদের অবগতির স্বার্থে খরচসহ এই ট্যুরের বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করছি। ঢাকা থেকে টেকনাফ রুটে বেশকিছু ভালো বাস আছে। আমরা গিয়েছি শ্যামলীতে। সার্ভিস মোটামুটি। এই রুটে সব ননএসি বাসের

পাংথুমাই ঝর্ণা

যেভাবে যাবেন : ঢাকা/চট্টগ্রাম> সিলেট >বিছানাকান্দি >পাংথুমাই ঝর্ণা. সিলেট থেকে লেগুনা/cng রিজার্ভ করে হাদারপার বাজার, ওখান থেকে নৌকা ভাড়া করে বিছানাকান্দি যাওয়ার পথেই পড়ে এই ঝর্ণা. নৌকা ভাড়ার করার সময় মাঝিকে বলে রাখতে হবে. পান্থুমাই ঝর্ণাটি পুরোপুরি ভারতেই অবস্থিত। ভরা বর্ষায় না গেলে এর প্রকৃত রূপ দেখা যায় না। পান্থুমাই পয়েন্টে গিয়ে

বান্দরবান জেলার লামা উপজেলা

অনায়াসেই ঘুরে আসতে পারেন ছোটখাটো রকমের এই ভূস্বর্গে। চকরিয়া - লামা আলীকদম রোডের মিরিঞ্জা নামের এই স্থানে সকাল সাড়ে আটটার দিকে যখন গিয়ে পৌঁছাই,তখন কড়া রোদ আমাদের গায়ে এসে লাগে কিন্তু তখনো কুয়াশার চাদরে মুড়ে থাকা লামায় রোদের বিন্দুমাত্র আঁচ ও এসে লাগে নি। শীতের সকালের প্রত্যেকটা দিন ই এখানে এভাবে শুরু

এক মসজিদের কত নাম

চামচিকা মসজিদ: চাঁপাইনবাবগঞ্জ এর শাহবাজপুরের একদম সীমান্তসংলগ্ন এক আম বাগানের ভেতর বিশাল এক দীঘি। দীঘির নাম কেউ বলে খনিয়াদীঘি, কেউ বলে খঞ্জনদীঘি। এককালে নাকি এই দীঘির পানি ছিলো রক্তাভ রঙের, তাই এই নামকরণ। সেই দীঘিসংলগ্ন বাগানের ভেতর একটি নিচু স্থানে প্রায় পাঁচশো বছরের পুরোনো এক মসজিদ যাকে স্থানীয়রা চিনে চামচিকা মসজিদ নামে।

২০০০ টাকা মাথাপিছু বাজেটে শ্রীমঙ্গল ঘুরার প্ল্যান

রুটঃ ১ম দিন: ঢাকা- শ্রীমঙ্গল- লাউয়াছড়া উদ্যান- ভানুগাছ- মাধবপুর লেক- শ্রীমঙ্গল ট্রি মিউজিয়াম (শ্রীমঙ্গল।) ২য় দিন: শ্রীমঙ্গল- ঘাটের বাজার- হাইল হাওর- বাইক্কা বিল- মিনি চিড়িয়াখানা- শ্রীমঙ্গল রেল স্টেশন- কুলাউড়া। ৩য় দিন: কুলাউড়া- কাঁঠালতলি- মাধবকুণ্ড- পরিকুণ্ড- মাধবকুণ্ড- বড়লেখা- ঢাকা। আনুমানিক খরচঃ ৪-৫ জনের একটি ট্যুরে খরচ হবে আনুমানিক ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা।

কুসুম্বা মসজিদ

একটি দেশের সমৃদ্ধির অনেকখানি নির্ভর করে সেই দেশের সঠিক ইতিহাস ও ঐতিহ্যর যথাযথ সংরক্ষণ এবং পরবর্তী প্রজন্মর কাছে সেগুলো আকর্ষণীয় করে তুলে ধরার উপরে। ইতিহাস আর ঐতিহ্য সঠিক ও আকর্ষণীয়ভাবে ভাবে একটি প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে পারলে সেই প্রজন্ম তার পরবর্তী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরবে। এভাবে এক প্রজন্ম থেকে আর এক প্রজন্মের

তেওতা জমিদার বাড়ী

জাতীয় কবি নজরুল আর তার স্ত্রী প্রমিলা দেবীর অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে এই বাড়ীর সাথে। প্রমিলা দেবীর ডাক নাম ছিল দুলি। জাতীয় কবি তার ক্ষুরধার কবিতার জন্য পরিচিতি লাভ করে বিদ্রোহী কবি হিসাবে। তবে প্রেমের কবিতায় যে তার সমান ধার ছিল তা কবির বিভিন্ন কবিতা পড়লেই বুঝা যায়। এই জমিদার বাড়ীর কোন

সময়টা যখন বর্ষা(সাজেক)

সময়টা যখন বর্ষা,নিজের মধ্যে থাকা দ্বিধা-দ্বন্দ গুলোকে ইকটু মন থেকে দূরে সরিয়ে ঘুরে আসতে পারেন সাজেক ভ্যালি থেকে।। সাজেকের ভোরটা মেঘের রাজ্যে বাসবাসের মতই মনে হবে।মেঘ যেন পুরো সাজেক ভ্যালিটাকে মেঘের উপর ভাসিয়ে রেখেছে।ম্যাচাং গুলোর জানালা দিয়ে হাল্কা শীতল বাতাস শরীরকে স্পর্শ করে যাওয়া এ এক অসম্ভব ভালো লাগার অনুভূতি।। কখনো মেঘ

হাজারিখিল গেম লাইফ সেংচুয়ারি

If travelling was free,you'd never see me again 😊 আমি বলি নাই,আমার এক বড় ভাই Mizan Rana বলছেন। 😜 আসলেই কল্পনা করা যাই না,আল্লাহ যে এতো সুন্দর সুন্দর জায়গা বানাইছেন। বান্দরবন,সুন্দরবন,সিলেট এর মিশ্রণে এক অদ্ভুত হাজারিখিল 😊 যদি ট্রাভেলিং টা ফ্রি হতো,তাহলে প্রতিদিন এখানে চলে আসতাম। যাক আসল কথাই আসি। এলাকার বড়ভাই,বন্ধুবান্ধব মিলে অনেকদিন ধরে প্ল্যান করলাম

রহস্যময় আলীর সুড়ঙ্গ

আলীর সুড়ংগ নিয়ে অনেক মিথ কল্পকথা শুনে এখানে যাবার জন্য একটা ফ্যাসিনেসন তৈরি হয় আমাদের মধ্যে। তবে কেমন যাত্রাপথ হতে পারে সেইটা নিয়ে ছিল অপর্যাপ্ত ধারনা। তুক অ ঝর্নায় যাবার ফলে আগের দিন বেশ ধকল গিয়েছিল দেহে তবে এখানেও যে এতটা ভয় জাগানো ট্রেকিং করতে হবে তা ছিল ধারনার বাহিরে। গিরিখাদ পেড়িয়ে