, ঘুরে আসুন ঢাকা - কলকাতা - আগ্রা - দিল্লি - মানালী - আম্রিতাসর ( পাঞ্জাব ) - কলকাতা - ঢাকা মাত্র ১৮৬ ডলার বা ১২,৬৬৭ হাজার রুপি ( রুট প্লান ) . কি অবাক হচ্ছেন। ভাবছেন গাজা খুড়ি গল্প মারছি না হয় ফাউল একটা টুরের গল্প শুনাচ্ছি। না ! একটা পরিকল্পিত
গুরুজনরা বলেন, মানুষ চেনা যায় তিন উপায়ে। এক. দীর্ঘ ভ্রমণে। দুই. একসাথে খাওয়াদাওয়া করলে। তিন. রাত্রিযাপন করলে। এই তিনটিই হয়ে যায় যখন কারো সাথে ট্যুরে যাওয়া যায়। আমরা আটজন বন্ধু মিলে ঘুরে এলাম খৈয়াছড়া আর মহামায়া লেক। মূলত একদিনেই এই জায়গাগুলো ঘুরে আসা সম্ভব। রাতে রওনা দিয়ে সারাদিন ঘুরে আবার রাতেই ব্যাক।
সর্ব-জনের মন রাঙিয়ে ছোট্ট খালের চলা, সর্ব-সতত বসে সেথায় হাজার রঙের মেলা যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে বাসে বান্দরবান। ভাড়া ৬২০ টাকা। বান্দরবান থেকে বাসে বা জিপে থানচি। বাস ভাড়া ২০০ টাকা। জিপ ১৩ জনের জন্য ৬০০০ টাকা। থানচি থেকে গাইড নিয়ে ট্রলারে রেমাক্রি। গাইড প্রথমদিনের জন্য ৬০০। পরের দিন থেকে ৫০০। ট্রলার
#AH #Kashmir #Ladakh সর্বজনবিদিত ভূস্বর্গ কাশ্মীরের সাথে প্রথম পরিচয় ৮০'র দশকের হিন্দি সিনেমার মাধ্যমে। সেই ভূস্বর্গ স্বচক্ষে দেখার ইচ্ছাটা পূরণ হলো আগস্ট মাসের দুই সপ্তাহব্যাপী জম্মু ও কাশ্মীর ট্যুরে। আক্ষরিক অর্থেই এটা ছিল জম্মু ও কাশ্মীর ট্যুর। জায়গাগুলো ছিল শ্রীনগর, সোনামার্গ, গুলমার্গ, পেহেলগাম, এবং একটি তুলনামূলক অচেনা জায়গা দুধপাথরি। দুই সপ্তাহের দুই
অমিয়াখুম বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর একটি জায়গা। এর সৌন্দর্য আপনার মন কেড়ে নিবে নিমিষেই। যেমন সুন্দর জায়গা তেমন কষ্টকর এখানে যাওয়ার ট্রেইলটা। পদ্দমঝিড়ি থেকে প্রায় ৬-৭ ঘন্টা হেটে আগে আপনাকে থুইসাপাড়া আসতে হবে। থুইসাপাড়াতে পাহাড়ীদের বাড়িতে থাকবেন এবং খাবেন। তারপরের দিন অমিয়াখুমে আসতে হলে দেবতা পাহাড় নামক একটি খাড়া পাহাড় বেয়ে নামতে হয়।
পৃথিবীর মানচিত্রে খুব ছোট্ট একটি দেশ আমাদের বাংলাদেশ। তথাপি রূপ-লাবণ্য আর বৈচিত্র্যময়তায় মুগ্ধ হয়ে হিউয়েন সাং বলেছিলেন,"ঘুমন্ত সৌন্দর্যের আঁধার।" কখনো পাহাড়ি খরস্রোতা নদীর বুকে ভেসে চলা আর দু'পাশের পাহাড়গুলোর মেঘমালার মাঝে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে থাকা মনকে শিহরিত করে। আবার কখনো বা আঁধারে ঢাকা নি:স্তব্ধ সৈকতে দূর থেকে ভেসে আসা সমুদ্রের গর্জনে মনে
27 November 2017 #Day_1 গন্তব্য-সাজেক ভ্যালি✌✌✌ বাসে করে রাজশাহী-ঢাকা-খাগড়াছড়ি #Day_2 খাগড়াছড়ি থেকে সিএনজি করে দীঘিনালা,সেখান থেকে আগেই ঠিক করা চাঁদের গাড়ি করে সরাসরি সাজেক ভ্যালি।।। সাজেক এর যাওয়ার পথে অন্যরকম এক অনুভূতি কাজ করে আদিবাসী শিশুগুলো ছিলো অনেক সৌহার্দপূর্ণ, সকলেই হাত নেড়ে স্বাগতম জানায়।।।সাজেকের পথ ছিলো অনেক আঁকাবাঁকা এবং উঁচুনিচু কিন্তু অভিজ্ঞতা
মাত্র ৪ বছর দশ মাসের রিয়াদ জয় করে ফেলেছে বাংলাদেশের এক সময়ের সর্বোচ্চ চূড়া কেওক্রাডং। বিজয়ের মাস ডিসেম্বরের ২ তারিখে সে এই কৃতিত্ব অর্জন করে। কেওক্রাডং গ্রুপ ট্যুরের এই মিশনে রিয়াদের সঙ্গে ছিল তার আট বছরের বোন রিয়া এবং বাবা-মা। বিস্ময় শিশু রিয়াদকে আমরা অভিনন্দন জানাতে ভুলব না। বগালেক থেকে কেওক্রাডং আসা যাওয়া আট
লোকেশনের অভাবে পুরোন লোকেশনগুলোর উপর বেশি চাপ পড়ে যাচ্ছে। তাই নতুন ডেষ্টিনেশন এর সন্ধান দিচ্ছি। একটা অনুরোধ থাকবে পরিবেশের কথা ভাববেন। অপঁচনশীল কিছু দয়া করে ফেলে আসবেন না। শীতলপুর লেক এখানে শেষ গিয়েছি ২০১৫ সালে। ছবিটাও সে সময়ের। পাহাড়ের মাঝখানে একটা হ্রদ। ডানপাশের তীরে ভালো করে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন মাচা বেঁধেছে