চায়ের দেশ অথবা চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গল..

শ্রীমঙ্গল নাম শুনলেই যেন মনের মধ্যে চা বাগানের ছবি ফুটে উঠে। আর সেই চা বাগান গুলোতে এখন যেন চলছে পূর্ন যৌবন,বৃষ্টিজল চা গাছের পাতায় পরা মানেই তাদের সবুজ আভার উৎকর্ষতা বৃদ্ধি... শ্রীমঙ্গল আসলেই এখন আপনার চোখ জুড়িয়ে মনেও বয়ে চলবে অবারিত প্রশান্তি ধারা,চারিদিকে যেদিকেই চোখ পরবে সবুজ আর সবুজ...যেন বাঁধভাঙ্গা কোনো সবুজের

রাজস্থানের মরুশহর জয়সলমীর

সত্যজিৎ রায়ের বিখ্যাত উপন্যাস সোনার কেল্লা পড়ার পর থেকেই ইচ্ছা ছিল যে রাজস্থানের মরুশহর জয়সলমীর দেখব। নিজেকে কল্পনা করতাম ফেলুদার জায়গায়। এর আগে বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেও বিভিন্ন কারনে রাজস্থানের এই বিখ্যাত মরুশহরে যেতে পারিনি। তো এবার ঠিক করে ফেললাম যে ঈদের বন্ধে মরুভূমি দেখতে জয়সলমীর যাব। ঢাকা থেকে দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে

বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প, কুতুবদিয়া, কক্সবাজার

যেভাবে যাবেন : রুট-১ :ঢাকা থেকে বাসে করে চকরিয়া ( ভাড়া ৭০০ টাকা) । চকরিয়া থেকে সিএনজিতে করে মগনামা ঘাটা ( ভাড়া ১২০-১৫০ টাকা জন প্রতি ) । মগনামা ঘাট থেকে ট্রলার কিংবা স্পিড বোটে বড়ঘোপ ঘাট ( আমরা এভাবে ই গিয়েছিলাম, কুতুবদিয়াতে আরও কয়েকটা ঘাট আছে সেগুলো দিয়েও যাওয়া যেতে পারে

অনেকদিন অপেক্ষার পর আজ চলেই গেলাম গোলাপ গ্রাম খ্যাত সাদল্লাপুর

ঢাকার পাশেই এত সুন্দর একটি গ্রাম না দেখলেই নয়। শহুরে কোলাহল ছেড়ে একটু সস্তি মুক্ত বাতাস। ফুলপ্রেমীদের অবশ্যই ভাল লাগবে। নিরিবিলি পরিবেশ চারিদিকে ফুলের রানীদের ছড়াছড়ি। যেভাবে যাবেন: মিরপুর ১ নাম্বার বেরিবাধ, দিয়াবাড়ি ঘাট থেকে ট্রলারে যায় সাদল্লাপুর গ্রামে। সাভার বিরুলিয়া হয়েও যাওয়া যায়। নোট: *ফুলের বাগানে প্রবেশের পূর্বে অনুমতি নিবেন। আর

অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমির আরেক নাম নিঝুম দ্বীপ

নোয়াখালী জেলার হাতিয়া থানায় অবস্থিত এই "নিঝুম দ্বীপ" । উত্তরে হাতিয়া, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর,পশ্চিমে মনপুরা অবস্থিত। "নিঝুম দ্বীপ" কে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের রানী বলা হয়। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের বুকে আঁচড়ে পড়া অগণিত ঢেউ,অবারিত সবুজ গাছ-গাছালি আর সহস্র হরিণ "নিঝুম দ্বীপ" কে সৌন্দর্যের রানী হতে সহযোগিতা করেছে। প্রকৃতি তার অকৃপণ হাতে সকল সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে বঙ্গোপসাগরের

এই শীতে এমন সুন্দর সূর্যোদয় দেখতে চাইলে যেতে পারেন ঢাকার কাছে আড়াইহাজার মেঘনায়।।

জায়গায় জায়গায় নিরাপদ বালির বিশাল বিচ, বিশাল বট গাছের নীচে, অথবা নদীর মাঝখানে ৪ কিলোমিটার মখমলের মত নরম সবুজ ঘাস + কাশবন + দারুন বালির বিচ এ ক্যাম্পিং এর জন্য একদম পারফেক্ট।।। কিছুদিনের মধ্যেই পাওয়া যাবে খেজুরের রস, নদীর পাশে বিশাল সব শরিসা খেত, আর খাবার জন্য নদীর তাজা মাছ তো আছেই।।

বাঁশবাড়িয়া বীচ

এই বছরের কিছু পরিচিত আর ট্রাভেলার দের প্রিয় হয়ে উঠা জায়গা গুলোর মধ্যে বাঁশবাড়িয়া অন্যতম ছিলো। গত কিছুদিন ধরে এখানে বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের ফ্যাক্টরির কাজ শুরু করে। যার জন্য বীচ এর উপর দিয়ে পাইপ লাইন বসিয়ে বালি উত্তোলন কাজ শুরু করে। এর পর থেকেই আগের বাঁশবাড়িয়া এখন আর আপনি পাবেন না। হতে

প্রিয় সাজেকের বুকে কোন এক দিন এক রাত.

জীবনে আনন্দ ঘন মূহুর্তের ভীতরে সাজেক ভ্রমণ একটি,গত মাসের ২ তারিখ থেকে ৪ তারিখ ঘুরে আসলাম,যদিও অনেক রিস্ক নিয়ে,কারন ১ তারিখে আমি বাড়িতেই ছিলাম ছুটি কাটাতে।ওইদিন রাতে বন্ধু মেহেদি ফোন করে বলল দোস্ত হঠাত প্লান ওদের ভার্সিটি থেকে সাজেক যাচ্ছে,আমার টিকেট কনফার্ম করবে কিনা?আমি ভেবে পাচ্ছিলাম না কি করবো, কারন তখনও আমি

একদিনের ছোট ট্রিপের জন্যে কাপ্তাই কে বেছে নেয়া যায়

একদিনের ছোট ট্রিপের জন্যে কাপ্তাই কে বেছে নেয়া যায়. কায়াকিং এর এর সাথে উপোভোগ করতে পারবেন লেকের আশেপাশের মনোরম দৃশ. কায়াকিং প্রতি ঘন্টা ২৫০ টাকা যেভাবে যাবেন  ঢাকা থেকে কাপ্তাই যায় এমন একটি বাসে উঠে বসে পরবেন সুপারভাইজারকে বল্লেই হবে শিলছড়ি ঝুম রেস্তোরার সামনে নামিয়ে দিতে. কাওকে বল্লেই দেখিয়ে দিবে. রাস্তা থেকে

লালাখালে নৌভ্রমণ

এই সময়টাতে সিলেটে ঘুরতে আসলে অবশ্যই লালাখালে নৌভ্রমণ করা উচিত। শীতকালে লালাখালের নীল আর সবুজ জলারাশী পর্যটকদের আকর্ষণের মূল কারন। জাফলং, ডিবির শাপলা বিল, কিংবা রাতারগুল একদিনেই ঘুরে দেখা সম্ভব। পাশাপাশি চাইলে কায়াকিং করতে পারবেন লালাখালেই। নাজিমঘড় রিসোর্টে রাত্রিযাপন করলে কায়াকিং এবং MTV বাইকিং এর ব্যবস্থা আছে তাদের।   কিভাবে যাবেন: ঢাকা