মৈনট ঘাট ওরফে মিনি কক্স-বাজার

জায়গা টা আসলে ঢাকা জেলার ভেতরেই , ট্যুর দূর হলেই বেশি মজার,কিন্তু আমাদের আশেপাশেই এমন অনেক জায়গা থাকে যা তত টা ও খারাপ না, শুধু কাছে বলে অগচরেই থেকে যায় তেমন ই একটা জায়গা মৈনট আগামীকাল ছুটি ,কই যাওয়া যায়, হঠাত করে মনে পড়ল মৈনট নাম টা,অনেকেই গেছে,তো ঢাকার বাইরে যাওয়ার ইচ্ছা

দারসবাড়ি মসজিদ

আমবাগানের ভেতরে শুনশান নীরবতা। মাঝে বিশাল এক পোড়ো স্থাপনা। ধ্বসে পড়া ছাদ খোলা আকাশ। পিছনেই একটা মরা নদী। নদীর নাম পাগলা। ওপারেই ভারতের কাটাতার। আমার মতে বাংলাদেশে যত পূরাকীর্তি আছে তার মধ্যে সবচে আন্ডাররেটেড পুরাকীর্তি এটি। আসলে মূল সড়ক থেকে বিচ্ছিন্ন ও একদম ভারত সীমান্তের সন্নিকটে আম বাগানের ভেতরে অবস্থান বলেই হয়তো

মহামায়া লেক,ঠাকুরদিঘী

মিরসরাইয়ের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ এই মহামায়া লেক। চারদিকে পাহাড় আর লেকের অপরূপ সৌন্দর্য,সাথে স্বচ্ছ নীলচে পানি মুগ্ধ করার মতো। লেকের ওপাড়ে রয়েছে পাহাড়ি ঝর্ণাধারা। কীভাবে যাবেন : চট্টগ্রামের অলংকার কিংবা একে খান বাস স্ট্যান্ড থেকে ঢাকাগামী কোনো লোকাল বাসে উঠে পড়বেন। ভাড়া ৮০-১০০ টাকা পড়বে। মিরসরাই অতিক্রম করে একটু সামনে ঠাকুরদিঘী পাড়ে

কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত

অল্প টাকায় অনেক বেশি আনন্দদায়ক ট্যুর।।। ২জন গেলে পার পারসন ৩৫০০ টাকা যথেষ্ট ৩ দিন ২রাতের জন্য। কুয়াকাটায় ১৬/১৮ টা স্পট আছে যা আপনি ঘুরে দেখতে পারবেন এবং স্পট গুলো বাইকে ঘুরতে পারবেন। আমার কাছে কুয়াকাটার সব থেকে সুন্দর জায়গা মনে হয় লেবুবনকে।আপনি লেবুবন এ দুপুরের খাবার খেতে পারবেন বা সূর্যাআস্তর সময়

চিনামাটির পাহাড় আর সোমেশ্বরী নদীর সাথে একদিন

এক বন্ধুকে চিনামাটির পাহাড় আর সোমেশ্বরী নদী ঘুড়াব এই বলে ময়মনসিংহ নিয়ে আসি। এর আগেও আরো একবার সে হতাশ হয়ে ঘুরে যায় কারন প্রচুর বৃষ্টি থাকার কারনে আর যাওয়া হয় নাই, তাই সবার জন্য এই উপদেশ রইল যে চিনামাটির পাহাড় আর সোমেশ্বরী নদীরর প্রকৃত সৌন্দর্য দেখতে হলে শীতকালে আসবেন। প্রথমেই বলা ভাল

সন্দীপ , চিটাগাং

সুন্দরবনের স্বাদ পেয়ে আসুন সন্দীপে..... যেভাবে যাবেন-- ঢাকা থেকে চিটাগাং এর বাসে যাবেন ... রাতে যাওয়া ভাল .... নামবেন বাশবাড়িয়া বাজার এ...  তারপর সিএনজি তে করে চলে যান বাশবাড়িয়া সি বিচ এ .. সকাল বেলা ভাটা থাকে ... এর জন্য যাওয়া আসার স্পিড বোটে টিকে ট কেটে ঘুরে আসুন সন্দীপ .... যাওয়া

সাজেক ভ্যালি

সেই ছোট্ট বেলায় যখন স্কুলে ভর্তি হয়নি, গ্রামেই থাকতাম আমরা। মাঝে মাঝে গরমের রাতে আব্বু কে জিজ্ঞেস করতাম মেঘ কত উপরে? আব্বু বলত মেঘ খুবি কাছে থাকে আমাদের। মোটামুটি ৯০০-১৫০০ মিটার উপরে উঠলেই মেঘ ধরতে পারবে। আমি ভাবতাম তাই কখনো যদি হয় আমি উপরে যাব কিভাবে? আব্বু তখন এও বলেছিলেন যে আমাদের

মিশন_চিটাগাং

একদিনে ঘুরে আসুন চিটাগাং এর বিখ্যাত তিনটি জায়গা থেকে, মহামায়া লেক, গুলিয়াখালি সি বীচ, বাশবাড়িয়া সি বীচ। যে ভাবে যাবেন। আমাদের ট্যুর প্লানটা তুলে ধরছি। রাত দশটার গাড়িতে ঢাকা আবদুল্লাহপুরর থেকে উঠি এনা পরিবহন করে ফেনী জেলা শহরে আসি রাত ৪:৩০ মিনিট। এনা পরিবহন বাস কান্টারে সকাল ৬ পযন্তত থাকি। ৬ টার

কুয়াকাটা ভ্রমন (৩০০০/৩৫০০ টাকার মধ্যে)

ঢাকা থেকে বাস এ ডিরেক্ট যাওয়া যায় সেক্ষেত্রে ভাড়া ৫৫০-৬৫০ টাকা নন এসি বাস। আবার লঞ্চ এ গেলে, ঢাকা থেকে লঞ্চ এ বরিশাল অথবা পটুয়াখালি নেমে সেখান থেকে বাস এ কুয়াকাটা। আমরা ঢাকা থেকে লঞ্চ এ বরিশাল গিয়েছিলাম পরে সেখান থেকে বাস এ কুয়াকাটা। লঞ্চ এ ডেক ভাড়া ১৫০-২০০ এবং সিংগেল কেবিন

কথা দিচ্ছি, স্বরনীয় একটা ট্যুর হবে

চলুন না, ভিন্ন একটা জায়গায়। প্রাইভেটকার হোক কিংবা সাধারণ বাসে, অথবা মোটরসাইকেলে । একা হোক কিংবা দলবদ্ধ। কথা দিচ্ছি, স্বরনীয় একটা ট্যুর হবে। শেরপুর এর গারো পাহাড়। নৈসর্গিক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই শেরপুর। ঢাকা থেকে একদিনেই ঘুরে আসা যায় এবং রাস্তাঘাটও এখন অনেক ভালো কন্ডিশনে। মধুটিলা ইকোপার্ক এবং গজনী অবকাশ এর সাথে