বিস্ময়কর এক পাহাড়ি সৌন্দর্যের নাম নাফাখুম জলপ্রপাত

রেমাক্রি থেকে তিন ঘন্টার হাঁটা পথ পাড়ি দিয়ে যেতে হয় আশ্চর্য সুন্দর নাফাখুম জলপ্রপাতে। রেমাক্রি খালের পানি প্রবাহই এই নাফাখুম। নাফাখুমে এসে বাঁক খেয়ে নেমে গেছে প্রায় ২৫-৩০ ফুট, প্রকৃতির খেয়ালে সৃষ্টি হয়েছে চমৎকার এক জলপ্রপাত! সূর্যের আলোয় যেখানে নিত্য খেলা করে বর্ণিল রংধনু! ভরা বর্ষায় রেমাক্রি খালের জলপ্রবাহ নিতান্ত কম নয়।

নীল দিগন্ত’

থানচির নতুন পর্যটন স্পট 'নীল দিগন্ত' থেকে দেখা যাচ্ছে মেঘে ঢাকা পড়া সাঙ্গু অববাহিকা। ভর দুপুরে এত উচ্চতা থেকে কিউমোলোনিম্বাস ক্লাউডের এত চমৎকার ফরমেশন দেখতে পাওয়া আসলেই সৌভাগ্যের ব্যাপার। ঢাকা থেকে বান্দরবান বাসে। বান্দরবান থেকে থানচির বাসে জীবননগর ঢালের আগে আগে নীল দিগন্ত স্পট Post Copied From:Apu Nazrul‎>Travelers of Bangladesh (ToB)>

সাঙ্গু নদী

স্থানীয়ভাবে যা শঙ্খ নামে পরিচিত। ইহা বাংলাদেশের অন্যতম নদী যার উৎপত্তি ও সমাপ্তি উভয়ই বাংলাদেশে। বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার দুর্গম মদক এলাকার পাহাড়ে এ নদীর উৎপত্তি। বান্দরবান জেলা ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মিশেছে। উৎসমুখ হতে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত এই নদীর দৈর্ঘ্য ১৭০ কিলোমিটার। সাঙ্গু নদী বান্দরবান জেলার

ম্যালেরিয়ার প্রতিষেধক

1. Tab Malarone (adult strength = 250 mg atovaquone/100 mg proguanil hydrochloride) & 2. Cap Doxycycline 100mg ২টাই খুব ভালো প্রতিষেধক। গ্রহনের নিয়ম হচ্ছেঃ Cap Doxycycline 100mg – ট্যুর শুরু করার ১/২দিন আগে থেকে শুরু করে যে কয়দিন ম্যালেরিয়া প্রবন অঞ্চলে থাকবেন ঐ কয়দিন প্রতিদিন ১টি করে রাতের খাবারের পর ভরা পেটে

আমিয়াখুম ও সাতভাইখুম ( বান্দরবান ) ভ্রমণ পরিকল্পনা ও খরচ

আমীয়াখুম ট্যুর প্লান । ০। দিন রাতে ঢাকা টু বান্দরবান প্রতি সিট ভাড়া গাড়ির মান অনুযায়ী ৬২০টাকা,থেকে ৯০০টাকা পর্যন্ত ॥ ১ম  দিনঃ ভোরে ঢাকার গাড়ি থেকে বান্দরবান শহরে নেমে নাস্তা করে ।থানছির উদ্দেশ্যে রওনা হবেন ।যাওয়ার পথে ,সৌন্দর্য পূর্ণ যেই দৃশ্যে গুলো দেখতে পাবেন ,শৈলপ্রপাত,চিম্বুক ,নীলগিরি ॥ থানছি যাওয়ার মাধ্যম ॥ চাঁদের

প্রথম বার বান্দরবন ভ্রমনের সহায়িকা

আমি প্রথম বান্দরবন যাই ২০০৭ এ। তেমন কিছুই জানতাম না। প্রথমবার এসে মেঘলা, নিলাচল/ টাইগার হিল, স্বর্ণ মন্দির, শৈলপ্রপাত, চিম্বুক দেখে ওয়াওওয়াও করতে থাকি। এগুলো সবই মুলত শহরেরআশেপাশে। সেবার ওইগুলো দেখেই পেটভরা গল্প নিয়ে ঘরেফিরি। ২য় বার এসে কেক্রাডং “জয়” করে বিজয়ী বেশে ঘরে ফিরি । এরপর বেশ কয়েকবার বার বান্দরবন গেছি,