নিঝুম দ্বীপ সম্পর্কে সোশ্যাল মিডিয়ার বদৌলতে অনেকেই জেনেছেন কারো কারো হয়তো যাবার সৌভাগ্যও হয়েছে। সৌভাগ্য কেন বললাম তা সেখানে না গেলে আমি ওষুধ দেই কাজে আসবেনা যতক্ষন না নিঝুম হাসপাতালে গিয়ে মনের চিকিৎসা না করাবেন। নিঝুম দ্বীপকে অনেকেই অনলাইনের তথ্য আর রিভিও দেখে ছোট্ট একটা দ্বীপ মনে করেন কিন্তু মনে রাখবেন অনলাইন
নোয়াখালী জেলার হাতিয়া থানায় অবস্থিত এই "নিঝুম দ্বীপ" । উত্তরে হাতিয়া, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর,পশ্চিমে মনপুরা অবস্থিত। "নিঝুম দ্বীপ" কে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের রানী বলা হয়। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের বুকে আঁচড়ে পড়া অগণিত ঢেউ,অবারিত সবুজ গাছ-গাছালি আর সহস্র হরিণ "নিঝুম দ্বীপ" কে সৌন্দর্যের রানী হতে সহযোগিতা করেছে। প্রকৃতি তার অকৃপণ হাতে সকল সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে বঙ্গোপসাগরের
নিঝুম দ্বীপ আপনি যদি প্রকৃতিপ্রেমী হন, তাহলে তো কথাই নেই। মূল দ্বীপসহ আশপাশের দ্বীপগুলোতে শীতকালে আসে হাজার হাজার অতিথি পাখি। এদের মধ্যে আছে সরালি, লেনজা, জিরিয়া, পিয়ং, রাঙ্গামুড়ি, ভূতিহাঁসসহ নানারকম হাঁস, রাজহাঁস, হরেক রকমের গাংচিল, কাস্তেচরা ইত্যাদি। কদাচিৎ আসে পেলিক্যান। আর বছরজুড়ে সামুদ্রিক ঈগল, শঙ্খচিল, বকসহ নানা স্থানীয় পাখি তো আছেই। দ্বীপের
সদস্য সংখ্যা : ৬ জন। যাত্রা শুরু : চট্টগ্রাম বাঁধন / রেসালাহ পরিবহনের রাতের শেষ বাসে করে চেয়ারম্যান ঘাটা , ২০০/= ভোরে পৌঁছে যাবেন ,রেসালাহ তুলনামূলক ভাল। ভোর ৫ :৩০ এর দিকে ব্রেকফাস্ট করেই ঘাটে যাবেন। লঞ্চ ছাড়বে ৮ টায়। স্পীডবোট আছে দাম বেশি। আমরা নিত্য প্রয়োজনীয় মালামাল নিয়ে যায় এরকম একটা
বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অর্ন্তগত নিঝুম দ্বীপ। একে 'দ্বীপ' বলা হলেও এটি মূলত একটি 'চর'। নিঝুম দ্বীপের পূর্ব নাম ছিলো চর-ওসমান। ওসমান নামের একজন বাথানিয়া তার মহিষের বাথান নিয়ে প্রথম নিঝুম দ্বীপে বসত গড়েন। তখন এই নামেই এর নামকরণ হয়েছিলো। পরে হাতিয়ার সাংসদ আমিরুল ইসলাম কালাম এই নাম