যাবার উপায়ঃ ০১# বাসে করে নোয়াখালী হয়ে নিঝুমদ্বীপঃ বাসে করে গেলে নোয়াখালীর সোনাপুর পর্যন্ত যেতে হবে । হিমাচল এক্সপ্রেস, একুশে এক্সপ্রেস, মুনলাইন এন্টারপ্রাইজ এর বাস নোয়াখালীর সোনাপুর পর্যন্ত যায় । প্রতিদিন মোটামুটি সকাল, দুপুর ও সন্ধ্যায় সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে নোয়াখালী সোনাপুর এর বাস ছেড়ে যায় । আবার ধানমন্ডি জিগাতলা কাউন্টার থেকে
নোয়াখালী জেলার হাতিয়া থানায় অবস্থিত এই "নিঝুম দ্বীপ" । উত্তরে হাতিয়া, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর,পশ্চিমে মনপুরা অবস্থিত। "নিঝুম দ্বীপ" কে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের রানী বলা হয়। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের বুকে আঁচড়ে পড়া অগণিত ঢেউ,অবারিত সবুজ গাছ-গাছালি আর সহস্র হরিণ "নিঝুম দ্বীপ" কে সৌন্দর্যের রানী হতে সহযোগিতা করেছে। প্রকৃতি তার অকৃপণ হাতে সকল সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে বঙ্গোপসাগরের
অনিন্দ্য সুন্দর বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত; তবে তা জোয়ারের সময়। সকালের দিকে গেলে নিরানন্দ লাগবে, যেতে হবে দুপুরে তখন জোয়ারের টান থাকে। ব্রিজের ওপর দাঁড়িয়ে থাকেন মিহি অনুভূতি দিয়ে পায়ের পাতা ছুঁয়ে যাবে সমুদ্রজল। সহজপথ- দেশের যেকোনো স্থান থেকে একে খান মোড়। সেখান থেক লোকাল বা দূরপাল্লার বাসে বাঁশবাড়িয়া বাজারে নামতে হবে। দূরপাল্লার-
যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে লক্ষিপুর বাসে, বাস থেকে নেমে সিএজি বা অটো অথবা ( আমি যেভাবে গিয়েছিলাম) ঢাকা থেকে নোয়াখালী ( সোনাপুর) বাস, বাস থেকে সিএনজি বা অটো বিকাল সময় টা ভাল লাগবে, সুর্যাস্ত দেখবেন আর ওখানে মহিষের দুধের দই পাওয়া যায়, ভোজন রশিকেরা চেখে দেখতে পারেন Post Copied From:Omar Faruq Khan>Travelers
স্থানঃ নিজুম দ্বীপ, বজরা শাহী মসজিদ , আমিশাপাড়া কালি মন্দির , পালপাড়া আন্দার মানিক( গোপন কুঠুরী), গান্ধী আশ্রম, বিখ্যাত আমিশা পাড়া বাজার। একদিনে ঘুরতে হলে বজরা শাহী মসজীদ দেখে তারপরে সোনাপুরের পরে আলেক্সান্ডার নদীর পাড়ে যাবেন.... তারপরে সময় হলে মুসাপুর... আর নোয়াখালী তে চিটাগাং থেকে ট্রেন এ আসতে হলে ফেণী এসে তারপরে বাস... আর