আগের রাত ৮ টায় বগুড়া থেকে রওনা দেই, গন্তব্য কক্সবাজার। সঙ্গত কারনেই সেদিন রাতে ও পরদিন সকালে ভারি কিছুই খাওয়া হয়নি। প্রায় ১৮ ঘন্টার জার্নি শেষ করে কক্সবাজারের হোটেলে চেক ইন করি দুপুর ২ টায়! কোনভাবে ফ্রেশ হয়ে, নাখে-মুখে লাঞ্চ সেরে এক ছুটে চলে গেলাম দরিয়ানগর। উদ্দেশ্য ‘প্যারাসেইলিং’ একজনকে প্যারাস্যুটের সাথে ঝুলিয়ে,
নাটোর উওরার গণভবন ঘুরে আসলাম আজকে সব দিকে প্রকৃতির ছোয়া বিশাল বিশাল গাছ পাশে লেক দীর্ঘ সময় কাটিয়ে দেয়া যাবে এই সুবিশাল গাছের নিচে আর সাথে তো আছেই জমিদার বাড়ি। সব মিলিয়ে একদিনে ঘুরে আসার জন্য একটি আর্দশ জায়গা। আমার ভ্রমণ যাত্রা তুলে ধরছি সকাল ৮ টার গাড়িতে সাভার থেকে উঠি ন্যাশনাল
স্থানীয়ভাবে নরপতির ধাপ নামে পরিচিত। মাটি চাপা পড়ে থাকা উঁচু টিলা আকৃতির এই এলাকা এক সময় ছিল বৌদ্ধ বিহার। চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং’য়ের বিবরণে ভাসু বিহারের উল্লেখ আছে। ৬৩৯-৬৪৫ খৃষ্টাব্দে তিনি এ জায়গা পরিদর্শন করেন বলে জানা যায়। ইতিহাস বলে সে সময়ে তিনি বিহারের সাতশত ভিক্ষুকে পড়ালেখা করতে দেখেছিলেন। তাঁর বিবরণের উপর
প্রত্নতত্ত্ব নিয়ে আগ্রহী মানুষের জন্য মহাস্থানগড় এক হিডেন ট্রেজার। ভ্রমণের এই সেক্টরটা কে আমার সব সময় একটু বেশি রিচ মনে হয়। কারন এখানে ভ্রমণের সাথে সাথে করতে হয় প্রচুর পড়াশোনা। প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা দেখতে যাবার আগে তাই এর পিছনের ইতিহাস এর স্ট্রাকচার নিয়ে ভাল মত পড়ে যাওয়া উচিত। না হয় বাড়ীর পাশে ধানক্ষেত