ঝালকাঠি যাওয়ার প্রথম উদ্দেশ্য ছিল ভিম্রুলি।ভাসমান বাজার।কিন্তু শীতকাল + কয়েকটি কারন এ যেতে পারিনি।আর একটি উদ্দেশ্য ছিল আত্মীয়দের বাসা। সদরঘাট থেকে রওনা দিলাম সুন্দরবন - ১২ তে।রাতে কুয়াশা পরার ফলে লঞ্চ ঘাট দিয়েছে ৮ টার কিচ্ছুক্ষন আগে। সেই দিন টা পুরোটাই রেস্ট এ গেল :3 পরিক্ষার শেষের দিনই উঠি লঞ্চ এ।পরিক্ষার এ কয়েকদিন
অনেকে দেখি কুয়াকাটা বরিশাল হয়ে যায় কিন্তু সবাই কি ভুলে গেছে কুয়াকাটা পর্যটন কেন্দ্র পটুয়াখালীতে পড়েছে।তৃতীয় সমুদ্র বন্দর সেটাও কুয়াকাটাকে ঘিরে হচ্ছে টিয়াখালীতে। ওখানকার স্থানীয় মানুষ অনেক ভালো।ইদানীং বাহির থেকে এসে যারা ব্যবসা করছে তাদের আচরন ভালো নয়।সবকিছুতে বেশি দাম নিচ্ছে।আগে তিনটি ফেরি পার হয়ে কুয়াকাটা ভ্রমন অনেক কষ্টদায়ক ছিল।এখন সব ব্রীজ হয়ে
যারা থাইল্যান্ডের ফ্লোটিং মার্কেট নিয়ে আগ্রহ দেখান, যারা কেরালার ব্যাকওয়াটার এর ছবি নিয়ে হা পিত্যেস করেন তারা দেখে আসুন বরিশাল আর পিরোজপুরের জলের এক স্বর্গ রাজ্য। গ্যারান্টি দিচ্ছি ভুলে যাবেন জীবনের সব আক্ষেপ, গর্ব ভরে যাবে বুক দেশে এমন সুন্দর একটি জায়গা আছে বলে। বলছিলাম বরিশাল- পিরোজপুরের নদী আর গ্রামের ভেতর বয়ে
ঢাকা থেকে বাস এ ডিরেক্ট যাওয়া যায় সেক্ষেত্রে ভাড়া ৫৫০-৬৫০ টাকা নন এসি বাস। আবার লঞ্চ এ গেলে, ঢাকা থেকে লঞ্চ এ বরিশাল অথবা পটুয়াখালি নেমে সেখান থেকে বাস এ কুয়াকাটা। আমরা ঢাকা থেকে লঞ্চ এ বরিশাল গিয়েছিলাম পরে সেখান থেকে বাস এ কুয়াকাটা। লঞ্চ এ ডেক ভাড়া ১৫০-২০০ এবং সিংগেল কেবিন
যারা এই শীতে কুয়াকাটা যেতে চাচ্ছেন #ট্যুর_প্লান: ঢাকা থেকে বিকালের লঞ্চে উঠে পরদিন খুব সকালে পটুয়াখালি লঞ্চঘাট নামবেন। ১০/- টাকা দিয়ে চৌরাস্তা এসে পটুয়াখালির গাড়িতে উঠে পরবেন। ২ ঘন্টার মধ্যেই কুয়াকাটা। আপনি চাইলে ঢাকা-বরিশাল রুটের লঞ্চেও যেতে পারেন। বরিশাল থেকে কুয়াকাটার সরাসরি বাস আছে। সেক্ষেত্রে বাসে (+-)৩০ কি:মি: বেশি জার্নি করতে হবে।
(গুঠিয়া,বরিশাল)। এতো সুন্দর মসজিদ বাংলাদেশে সম্ভবত খুব কমই রয়েছে।প্রায় ২৫ একর জমির উপর পুরোপুরি আধুনিক ভাবে নির্মাণ করা হয়েছে এই মসজিদ টি।পশ্চিম পাশে রয়েছে অসংখ্য ফুলের বাগান এবং হেলিপ্যাড,পূর্ব দিকে রয়েছে সুবিশাল নার্সারি, গোরস্তান, লেক ও কারুকাজ করা বসার জায়গা।উত্তর দিকে রয়েছে ঈদগাহ। দক্ষিণ দিকে রয়েছে মেইন গেট ও বাগান।মহিলা-পুরুষ উভয়ের জন্যই
দুর্গাসাগর হল, বাংলাদেশের দক্ষিনে বরিশাল জেলার অন্তর্গত একটি বৃহৎ দিঘী। বরিশাল শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তরে স্বরূপকাঠি - বরিশাল সড়কে মাধবপাশায় এর অবস্থান। শুধু জলাভূমির আকার ২৭ একর। পার্শবর্তী পাড় ও জমি সহ মোট আয়তন ৪৫.৪২ একর। ১৭৮০ সালে চন্দ্রদ্বীপের পঞ্চদশ রাজা শিব নারায়ন এই বিশাল জলাধারটি খনন করেন। তার স্ত্রী
র্গাসাগর হল, বাংলাদেশের দক্ষিনে বরিশাল জেলার অন্তর্গত একটি বৃহৎ দিঘী। বরিশাল শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তরে স্বরূপকাঠি - বরিশাল সড়কে মাধবপাশায় এর অবস্থান। শুধু জলাভূমির আকার ২৭ একর। পার্শবর্তী পাড় ও জমি সহ মোট আয়তন ৪৫.৪২ একর। ১৭৮০ সালে চন্দ্রদ্বীপের পঞ্চদশ রাজা শিব নারায়ন এই বিশাল জলাধারটি খনন করেন। তার স্ত্রী
বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নামকরণের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। বাংলাদেশের ৭ টি বিভাগের ৬৪ টি জেলার নামকরণের ইতিহাস সংক্ষেপে ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরা হল।১. বরিশাল বিভাগ ২. চট্টগ্রাম ৩. ঢাকা ৪. খূলনা বিভাগ ৫. রাজশাহী বিভাগ ৬. রংপুর বিভাগ ও ৭. সিলেট বিভাগ। ১। বরিশাল বিভাগঃ- বরিশাল বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৩ সালে। বরিশাল, বরগুনা, ঝালকাঠী, পটুয়াখালি, পিরোজপুর
কোথায় দেখবেন জ্যোৎস্না : জ্যোৎস্না প্রিয়দের জন্য একটি চমৎকার গাইড । জ্যোৎস্না ভালোবাসেন না এমন মানুষ খুজে পাওয়া দুষ্কর। আবার অনেকে আছেন জ্যোৎস্না বলতে পাগল। আমি এ দলের। জ্যোৎস্না রাত আমাকে পাগল করে দেয়। খুব ছোটবেলা নানাবাড়ি বেড়াতে যেতাম। সেসময় সূর্যমনির মেলা বলে একটা মেলা হতো বরিশালের বানারীপারা, আমার নানাবাড়ি থেকে মাইল