কেওক্রাডং বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলায় অবস্থিত। এর উচ্চতা ৯৮৬ মিটার বা ৩২৩৫ফুট প্রায় কেওক্রাডং যেতে হলে আপনাকে প্রথমে যেতে হবে বান্দরবান। বান্দরবান শহর থেকে চান্দের গাড়ি(ফোর হুইল ড্রাইভ), বাস, সি এন জি করে রুমা যাওয়া যায়। বান্দরবান শহর থেকে রুমা যেতে সময় লাগবে কমবেশি ২ ঘণ্টার মত। নিয়ম অনুযায়ী রুমা বাজার থেকে
Magistic View from the Top of "যোগী হাফং"(৪র্থ সর্বোচ্চ বাংলাদেশের-৩২৫৯ফিট) ঠিক বান্দরবান-মিয়ানমার বর্ডার এ এই মনোহরি দৃশ্যপটের অবস্থান, সামনের সুন্দর চুড়াটি "জ তলং"(২য় সর্বোচ্চ চুড়া বাংলাদেশ-৩৩৩৫ ফিট) যাবার উপায়: ঢাকা-বান্দরবান-থানচি-রেমাক্রি-দলিয়ানপাড়া-যোগী ট্রেইল। ২টি চুড়া ই সামিট করে আসা যাবে,নুন্যতম ফিটনেস আর ট্রেকিং এক্সপেরিয়েন্স দিয়ে। সম্ভাব্য খরচ বাজেট: ৪/৫ জনের টিমের-৪৫০০ থেকে৫০০০টাকা জনপ্রতি(গাইড,খাওয়া,থাকা,সকল যাতায়াত,নাস্তা
#ডিম_পাহাড় #বান্দরবান প্রকৃতির অনাবিল সৌর্ন্দয আর বৈচিত্র্যময় জীবনধারা নিয়ে বান্দরবানের থানচি-আলীকদম ডিম পাহাড়। ডিম পাহাড়ের অবস্থান আলীকদম এবং থানচি থানার ঠিক মাঝখানে। এই পাহাড় দিয়েই দুই থানার সীমানা নির্ধারিত হয়েছে। খুব দুর্গম এই পাহাড়ে যাওয়ার কোন উপায় এতদিন ছিল না। সৌভাগ্যের ব্যাপার হচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে আলীকদম থেকে থানচি পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ
১.খাগড়াছড়ি থেকে বান্দরবান এর বাস আছে কি?না থাকলে ইজি রুট কোনটা? উত্তরঃনা নাই। চিটাগং বা রাংগামাটি হয়ে যেতে হবে .সাজেক এর জিপ ভাড়া কত এখন? --৯১০০/- ৩.নাফাখুম,অমিয়াখুম সহ সব গুলো ঘুরতে গাইড খরচ কত? --৭০০০-৮০০০/- ৪.থানচি থেকে রেমাক্রি নৌকা ভাড়া কত? ৪০০০-৫০০০/- ৫.নাফাখুম এ কি থাকার ব্যবস্থা আছে? --না নাই। বান্দরবান এ
মনোরম পরিবেশে যান্ত্রিক ক্লান্তিগুলো রেখে আসতে যেতে পারেন। সাথে বোনাস হিসেবে আছে তিন্দু, বড় পাথর এলাকা দিয়ে নৌ ভ্রমণ। আর একটু কষ্ট করলেই দেখা মিলবে নাফাখুমের :D >>ঢাকা>>বান্দরবান>>থানছি>>রেমাক্রি ফেরার সময় ফিরতে পারেন থানছি থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উচু রাস্তা আলিকদমের ডিমপাহাড় দিয়ে চকরিয়া হয়ে ঢাকা। Post Copied From:Odvut Mukit>Travelers of Bangladesh (ToB)
অনেকে কনফিউজড হয়ে যান বা তুলনা করেন। আমি কোন তুলনা করছি না। তবে এক এক স্থানের সৌন্দর্য্য এক এককরকম। ছবিটি নীলগিরির সূর্যোদয়ের ঠিক আগ মুহুর্তের। আমরা বেশিরভাগ একটু বেলা করে বা বিকালের দিকে নীলগিরি যাই। তাই হয়ত সাজেকের মত মেঘে ডাকা দৃশ্য দেখতে পাই না। খুব ভোরে ৪ টার দিকে বের হলে
যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে বাসে করে বান্দরবান, তারপর চান্দের গাড়িতে করে থানচি। এরপর নৌকায় করে রেমাক্রি যাওয়ার পর সময় বুঝে এরকম অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে পারেন। Post Copied From:Mirza Tareq Ahmed>Travelers of Bangladesh (ToB)
রেমাক্রি থেকে তিন ঘন্টার হাঁটা পথ পাড়ি দিয়ে যেতে হয় আশ্চর্য সুন্দর নাফাখুম জলপ্রপাতে। রেমাক্রি খালের পানি প্রবাহই এই নাফাখুম। নাফাখুমে এসে বাঁক খেয়ে নেমে গেছে প্রায় ২৫-৩০ ফুট, প্রকৃতির খেয়ালে সৃষ্টি হয়েছে চমৎকার এক জলপ্রপাত! সূর্যের আলোয় যেখানে নিত্য খেলা করে বর্ণিল রংধনু! ভরা বর্ষায় রেমাক্রি খালের জলপ্রবাহ নিতান্ত কম নয়।
পাহাড়ের রূপ যে সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হয় সেটা বান্দরবান না গেলে এতটা ভালো ভাবে বুঝতে পারতাম না। এর রূপ গ্রীষ্মে একরকম, বর্ষায় একরকম আবার শীতে আরেক রকম। সকালে এক দৃশ্য তো বিকালে অন্য দৃশ্য। প্রচন্ড রোদের মধ্যে যেমন সুন্দর লাগে, বৃষ্টির মধ্যে তা আবার অন্য সৌন্দর্যে হাজির হয়। তবে সবচেয়ে সুন্দর