কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে বিজয় দিবসের ছুটি কাটাতে গিয়েছিলাম আমরা ছজন, আমরা সরাসরি মিরসরাইয়ের ঠাকুরদিঘী বাজারে নামি,ওখান থেকে কয়েক মিনিট হাঁটলেই পাবেন মহামায়া, আমাদের আগেই কায়াকিং পয়েন্টের ভাইয়াদের সাথে ফোনে কথা বলে বুকিং দেয়া ছিল, আমরা যাওয়ার পরপরই তাঁবু,হ্যামোক,ক্যাম্প ফায়ারিং সব স্টার্ট করা হয়,আপনারা বলে দিলে আগেই করে রাখবে ভাইয়ারা তারপর সারারাত হ্যামোকে
মিরসরাইয়ের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ এই মহামায়া লেক। চারদিকে পাহাড় আর লেকের অপরূপ সৌন্দর্য,সাথে স্বচ্ছ নীলচে পানি মুগ্ধ করার মতো। লেকের ওপাড়ে রয়েছে পাহাড়ি ঝর্ণাধারা। কীভাবে যাবেন : চট্টগ্রামের অলংকার কিংবা একে খান বাস স্ট্যান্ড থেকে ঢাকাগামী কোনো লোকাল বাসে উঠে পড়বেন। ভাড়া ৮০-১০০ টাকা পড়বে। মিরসরাই অতিক্রম করে একটু সামনে ঠাকুরদিঘী পাড়ে
একদিনে ঘুরে আসুন চিটাগাং এর বিখ্যাত তিনটি জায়গা থেকে, মহামায়া লেক, গুলিয়াখালি সি বীচ, বাশবাড়িয়া সি বীচ। যে ভাবে যাবেন। আমাদের ট্যুর প্লানটা তুলে ধরছি। রাত দশটার গাড়িতে ঢাকা আবদুল্লাহপুরর থেকে উঠি এনা পরিবহন করে ফেনী জেলা শহরে আসি রাত ৪:৩০ মিনিট। এনা পরিবহন বাস কান্টারে সকাল ৬ পযন্তত থাকি। ৬ টার
যেভাবে যাবেন : -ঢাকা-চিটাগণ রোডে মিরসরাইয়ের আগে এই লেকটির অবস্থান যারা সময় সুযোগের অভাবে বগা লেকে যেতে পারেন নাই তারা খুব সহজেই এই লেকটি দেখে আস্তে পারেন......... এটি বগার চাইতে আয়তনে অনেক বড় এবং বগার মতই পাহাড়ি লেক তবে পার্থক্য হচ্ছে বগা পরিপূর্ণ প্রাকৃতিক লেক......... বিঃদ্রঃ গ্রুপে ইন্ডিয়া এর বিশেষ করে কাশ্মীর,
ঘুরে আসলাম মহামায়া লেক মিররসরাই। ঢাকা চট্রগ্রাম হাইওয়ে থেকে মাত্র দুই কিঃমিঃ ভিতরে। খুবই সুন্দর আর পরিপাটি। সাথো কায়াকিং। নরমালি একঘন্টা ৩০০টাকা আর স্টুডেন্ট হলে ২০০ টাকা। একটাতে দুইজন। লেক টা দেখার মত সুন্দর, পাশেই আছে ঝরনা। যাওয়া চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী যে কোন বাস ( একে খান টু ঠাকুরদিঘী বাজার ৫০টাকা।) মিররসরাই