২০০০ টাকা মাথাপিছু বাজেটে শ্রীমঙ্গল ঘুরার প্ল্যান

রুটঃ ১ম দিন: ঢাকা- শ্রীমঙ্গল- লাউয়াছড়া উদ্যান- ভানুগাছ- মাধবপুর লেক- শ্রীমঙ্গল ট্রি মিউজিয়াম (শ্রীমঙ্গল।) ২য় দিন: শ্রীমঙ্গল- ঘাটের বাজার- হাইল হাওর- বাইক্কা বিল- মিনি চিড়িয়াখানা- শ্রীমঙ্গল রেল স্টেশন- কুলাউড়া। ৩য় দিন: কুলাউড়া- কাঁঠালতলি- মাধবকুণ্ড- পরিকুণ্ড- মাধবকুণ্ড- বড়লেখা- ঢাকা। আনুমানিক খরচঃ ৪-৫ জনের একটি ট্যুরে খরচ হবে আনুমানিক ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা।

তেলিয়াপাড়া চা বাগান

মাধবপুর, হবিগঞ্জ ঢাকা সিলেট মহাসড়ক বা তেলিয়াপাড়া রেলওয়ে ষ্টেশন থেকে প্রায় দুই কিলো অভ্যন্তরে রাস্তার দুই পাশে দেখা মিলে সবুজ চা বাগানের অপূর্ব নৈসর্গিক দৃশ্য ।চা বাগানের মাঝে পিচঢালা আঁকাবাঁকা রাস্তা। সমতলের চা বাগান ও কিছু টিলাময় চা বাগান আছে হবিগঞ্জেও। এছাড়া ভ্রমন পিপাসুরাও ছুটে আসেন ১৯৭১সালের যুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত তেলিয়াপাড়া স্মৃতিসৌধ

কথায় আছে প্রচারে প্রসার

সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান" কথায় আছে প্রচারে প্রসার। ঢাকার এত কাছে হয়েও এত প্রচারের আলোয় আসে নেই সাতছড়ি রিজার্ভ ফরেস্ট। ওয়াইল্ড লাইফ কে খুব কাছে থেকে দেখতে হলে আসতে হবে সাতছড়ি। কি নেই এখানে চা বাগান থেকে শুরু করে বিচিত্র সব বন্য প্রাণী, পাখি গাছগাছালী। একটি ডে ট্যুরের সব ইলেমেন্ট আছে এখানে। ঢাকা

ঘুরে আসুন→সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান

সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের একটি প্রাকৃতিক উদ্যান। ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ/সংশোধন আইনের বলে ২৪৩ হেক্টর[১] এলাকা নিয়ে ২০০৫ খ্রিস্টাব্দে “সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান” প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই উদ্যানে সাতটি পাহাড়ি ছড়া আছে, সেই থেকে এর নামকরণ সাতছড়ি (অর্থ: সাতটি ছড়াবিশিষ্ট)।[সাতছড়ির আগের নাম ছিলো “রঘুনন্দন হিল রিজার্ভ ফরেস্ট”।] সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট

ঘুরে আসুন মৌলভিবাজারের মাধবপুর লেকে!

ঘুরে আসুন মৌলভিবাজারের মাধবপুর লেকে।এখানে প্রকৃতির কাছে আপনার চাওয়া পাওয়ার সব খুজে পাবেন।ছোট ছোট চা বাগানের পাহাড়ের সারির মাঝে জলাশয় তথা লেকের টলটলানি পানির দৃশ্য আপনার মনকে কেড়ে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট। প্রায় প্রতিটি জলাশয়ের পাশের পাহাড়ের কিছু অংশ পায়ে হাটার জন্য মাটি সমান করে দেওয়া হয়েছে।সেখানের উচু পাহাড় থেকে পাশের কতকগুলো পাহাড়ের