প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপরূপ লীলাভূমি। প্রকৃতিকে একান্তে অনুভব করার জন্য স্থানটি বেশ উপযোগী। পাহাড়ে ঘন সবুজ বন, নদী, চা-বাগান ও নানা জাতের বৃক্ষের সমাহার লালাখালজুড়ে। যেদিকেই তাকাবেন সেইদিকেই সবুজ আর নীলের সমাহার। যে ভাবে ঘূড়বেনঃ লালাখাল ঘুড়ে উপভোগ করতে পারেন নৌকার মাধ্যমে । এখানে ২ ধরনের নৌকা আছে ইঞ্জিন ও ইঞ্জিন ছাড়া।
এই শীতের সীজনে #সিলেটে ১ দিনের #লালাখাল এবং #জাফলং ভ্রমনের ট্যুর প্লান । আর এখন জাফলং এবং লালাখাল ভ্রমণ এর বেস্ট সময়। সিলেট এ শীতের সিজনে ১ দিনের ভ্রমণ এর জন্য এইটা আমার ব্যাক্তিগত এবং পছন্দনীয় প্লান । ।। ------------------------------------------------------------------------------------ এক দিনে লালাখাল এবং জাফলংঃ সবচেয়ে ভাল হয় আগের দিন সিলেট চলে আসবেন । তারপর খুব সকালে রিজার্ব/
জাফলং এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নতুন করে বর্ণনা করার আর প্রয়োজন মনে হয় নেই। সবাই কম বেশী এর সম্পর্কে জানেন। প্রকৃতির দান এই জাফলং কন্যা। পাহাড় মেঘ ও নদীর অপূর্ব মিলনে সৃষ্টিকর্তার এক উপহার। এখন আসি কিভাবে যাবেনঃ সিলেট টু ঢাকা ২৩৬ কিলোমিটার। সিলেট টু জাফলং ৬০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে সিলেটগামী যেকোন বাসে
লালাখাল ভ্রমনের এক ডজন টিপসঃ কিভাবে যাবেনঃ ১। প্রথমে বাংলাদেশের যেকোন জায়গা থেকে সিলেট আসতে হবে । ২। সিলেট আসার পর নগরীর সোবানীঘাট পয়েন্ট অথবা শিশুপার্ক এর সামনে থেকে বাস/ লেগুনা/ সিএনজি করে সারিঘাট যেতে হবে । ৩। আপনি যদি সারিঘাট থেকে সরাসরি লালাখাল এবং জিরো পয়েন্ট যেতে চান তাহলে সারিঘাট নৌকা
সিলেট ও সংলগ্ন জেলা গুলোতে (সুনামগঞ্জ,মৌলভিবাজার-শ্রীমঙ্গল, হবিগঞ্জ) ঘোরাঘুরির বেশ কিছু গন্তব্য আছে । এখানে সিলেট জেলায় ঘোরাঘুরির যায়গা গুলোর কিছু তথ্য দেয়া হলো।ক্বীন ব্রিজ, আলী আমজাদের ঘড়ি ও সুরমা নদীর পাড় : শহরের মাঝে সুরমা নদীর উপর প্রাচীন লোহার ব্রীজ। নিচে নদীর পাড়ে সময় কাটানে যায়। নৌকা নিয়ে ঘোরা ও মন্দ না । ব্রীজের কাছেই