এই শীতে একটি ট্যুরে আসতেই পারেন

নতুন সাজে শেরপুরের গজনী অবকাশ কেন্দ্র পাহাড়ের ঢালে, গায়ে অথবা পাহাড় চূড়ায় সারি সারি শাল, সেগুন, মহুয়া, গজারী, আকাশমনি, ইউকেলিপটাস, মিলজিয়ামসহ আরো নাম না জানা কত শত পাহাড়ি গাছ, বনফুল ও ছায়াঢাকা বিন্যাস যেন বিশাল ক্যানভাসে সুনিপুণ শিল্পীর রঙ-তুলির আঁচড়। শিল্পীর এ আঁচড় খুব সহজেই প্রকৃতিপ্রেমীদের হৃদয়ে দোলা দিয়ে যেতে পারে বলেই

পানিহাটা

পানিহাটা শেরপুর জেলার, নালিতাবাড়ির অন্যতম পর্যটন স্পট। শহরের কোলাহল পুর্ণ জীবন থেকে একটু অবসর পেতে যে কেউ চলে আসতে পারেন শেরপুরের নালিতাবাড়ি উপজেলার রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের প্রকৃতির নৈসর্গিক শোভা মন্ডিত পানিহাটা পাহাড় এলাকায়। এখানকার উত্তরে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের তুরা জেলার সীমান্তঘেষা ঘন সবুজ শ্যামল বন, খরস্রোতা পাহাড়ী ভোগাই নদের সাথে মিতালী আর বৃক্ষরাজি

লাউচাপড়া

ওপাশে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের তুরা জেলা আর এ পাশে বাংলাদেশের জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ উপজেলা। সীমান্ত ঘেষা বকশীগঞ্জ উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ছবির মতো গারো পাহাড়ের সারি,বনভূমি মানুষকে আকৃষ্ট করেছে সব সময়। গারো আদিবাসীদের পাহাড়ী গ্রাম, বনভূমি,পাহাড় - টিলা, পাহাড়ের ফাঁকে ফাঁকে অজস্র ছোট-বড় স্বচ্ছ ঝরনা ধারা,পাখীর কলকাকলী আর দিগন্ত বি¯তৃত সবুজ সব