Top of Nohkalikai Waterfall

যারা ভারতে চেরাপূঞ্জি ঘুরতে যান তাদের কাছে অন্যতম দশর্ণীয় স্থান হচ্ছে “নোহকালিকায় জলপ্রপাত” । এটি ভারতে সর্ব উঁচু জলপ্রপাত যার উচ্চতা ১১১৫ ফিট । সাধারনত অনেক দূরের ভিউ পয়েন্ট থেকে ই এই জলপ্রপাত দেখতে হয় । কিন্তু ইউটিউবে ভিডিও দেখলাম যে এই জলপ্রপাতে “আপ স্ট্রিমে” যাওয়া যায় । খোঁজ খবর নিয়ে জানতে

লালাখালে নৌভ্রমণ

এই সময়টাতে সিলেটে ঘুরতে আসলে অবশ্যই লালাখালে নৌভ্রমণ করা উচিত। শীতকালে লালাখালের নীল আর সবুজ জলারাশী পর্যটকদের আকর্ষণের মূল কারন। জাফলং, ডিবির শাপলা বিল, কিংবা রাতারগুল একদিনেই ঘুরে দেখা সম্ভব। পাশাপাশি চাইলে কায়াকিং করতে পারবেন লালাখালেই। নাজিমঘড় রিসোর্টে রাত্রিযাপন করলে কায়াকিং এবং MTV বাইকিং এর ব্যবস্থা আছে তাদের।   কিভাবে যাবেন: ঢাকা

তেলিয়াপাড়া চা বাগান

মাধবপুর, হবিগঞ্জ ঢাকা সিলেট মহাসড়ক বা তেলিয়াপাড়া রেলওয়ে ষ্টেশন থেকে প্রায় দুই কিলো অভ্যন্তরে রাস্তার দুই পাশে দেখা মিলে সবুজ চা বাগানের অপূর্ব নৈসর্গিক দৃশ্য ।চা বাগানের মাঝে পিচঢালা আঁকাবাঁকা রাস্তা। সমতলের চা বাগান ও কিছু টিলাময় চা বাগান আছে হবিগঞ্জেও। এছাড়া ভ্রমন পিপাসুরাও ছুটে আসেন ১৯৭১সালের যুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত তেলিয়াপাড়া স্মৃতিসৌধ

জাফলং ভ্রমণ

ঢাকা থেকে ট্রেনে সিলেট। এক রাত আবাসিক হোটেলে থাকা যায়। যদিও বাসে সময় সাশ্রয় হবে। সকাল ৭ টা তে রওনা দিলে জাফলং থেকে ফিরতে বেশি বেলা হয় না, দুপুর ৩টের মধ্যেই ফেরা যায় শহরে। ভেবেছিলাম বিছানাকান্দি যাব, কিন্তু জাফলংয়েরই জয় হলো। মেঘালয় পাহাড়ের ঝর্ণায় জাফলং অন্যতম। না বাস, না মাইক্রো, আমার হতচ্ছাড়া

জায়গাটার নাম ডিবির হাওর

ঘুরে আসুন সিলেটের সবচেয়ে সুন্দর শাপলার বিল ডিবির হাওর থেকে! জায়গাটার নাম ডিবির হাওর :-* যেভাবে যাবেন:- দেশের যেকোন প্রান্ত থেকে প্রথমে সিলেটে আসতে হবে! সিলেটের বন্দর শিশু পার্ক থেকে জাফলং গামী লেগুনা যায়! সেখানে জৈন্তাপুর বাজারে নামবেন বলে উঠতে পারবেন! ভাড়া নিবে ৩৫টাকা! জৈন্তাপুর বাজারে নেমে টমটম করে ডিবির হাওর যেতে পারবেন।

জাফলং ভ্রমণ

ঢাকা থেকে ট্রেনে সিলেট। এক রাত আবাসিক হোটেলে থাকা যায়। যদিও বাসে সময় সাশ্রয় হবে। সকাল ৭ টা তে রওনা দিলে জাফলং থেকে ফিরতে বেশি বেলা হয় না, দুপুর ৩টের মধ্যেই ফেরা যায় শহরে। ভেবেছিলাম বিছানাকান্দি যাব, কিন্তু জাফলংয়েরই জয় হলো। মেঘালয় পাহাড়ের ঝর্ণায় জাফলং অন্যতম। না বাস, না মাইক্রো, আমার হতচ্ছাড়া

প্রকৃতি কন্যা

প্রকৃতি কন্যা নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং। মূল শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে যার অবস্থান। পিয়াইন নদীর সচ্ছ পানি, সীমান্ত ঘেঁষে আকাশের দিকে হেলে পরা ডাইকি পাহাড়, নানা রঙের নুড়ি পাথর, ডাউকি ব্রিজ, অপরুপ মেঘরাশি সব মিলে এক অন্যরকম ভাললাগা। শীত অথবা বর্ষা সব সময় ঘুরার জন্য জাফলং

আমার সিলেট ট্যুর

সিলেটে অনেকেই গেছেন, অনেক প্ল্যান অনেক পোস্ট আছে,আমি জাস্ট আমার এক্সপিরিয়েন্স এর কিছু অংশ শেয়ার করছি। বর্ষাকালে গিয়েছিলাম , আমি বলব এটা একই সাথে সৌভাগ্য আর দুঃভাগ্য ছিলো আমাদের... যাই হোক সিলেটের আসল রুপ দেখতে হলে বর্ষাকাল ই বেস্ট আমরা ৬ জন ছিলাম, আর আমাদের ট্যুর স্পট ছিল হাম হাম ঝর্ণা ,

কথায় আছে প্রচারে প্রসার

সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান" কথায় আছে প্রচারে প্রসার। ঢাকার এত কাছে হয়েও এত প্রচারের আলোয় আসে নেই সাতছড়ি রিজার্ভ ফরেস্ট। ওয়াইল্ড লাইফ কে খুব কাছে থেকে দেখতে হলে আসতে হবে সাতছড়ি। কি নেই এখানে চা বাগান থেকে শুরু করে বিচিত্র সব বন্য প্রাণী, পাখি গাছগাছালী। একটি ডে ট্যুরের সব ইলেমেন্ট আছে এখানে। ঢাকা

ঘুরে আসুন→সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান

সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের একটি প্রাকৃতিক উদ্যান। ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ/সংশোধন আইনের বলে ২৪৩ হেক্টর[১] এলাকা নিয়ে ২০০৫ খ্রিস্টাব্দে “সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান” প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই উদ্যানে সাতটি পাহাড়ি ছড়া আছে, সেই থেকে এর নামকরণ সাতছড়ি (অর্থ: সাতটি ছড়াবিশিষ্ট)।[সাতছড়ির আগের নাম ছিলো “রঘুনন্দন হিল রিজার্ভ ফরেস্ট”।] সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট