ছবি দেখে নিশ্চয় ভাবছেন এটা দেশের বাইরের কোন জায়গা, ঠিক যেন ডিসকভারি আর ন্যাশনাল জিওগ্রাফি কিংবা এনিমেল প্ল্যানেটে দেখানো বিরল ও কিম্ভুতকিমাকার সব সামুদ্রিক প্রাণীর সমাবেশ । এ কি করে বাংলাদেশে সম্ভব!! জ্বি না। ভুল ভাবছেন। এই প্রথম আমাদের দেশে ( আমার জানা মতে) আন্তর্জাতিক মানের একুরিয়াম স্থাপনের উদ্যোগ বাস্তবায়িত হয়েছে আর
#(কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন,হিমছড়ি,,মেরিন ড্রাইভ,ইনানী সি বিচ,রামু বৌদ্ধ বিহার,রাবার বাগান)। গত ১ তারিখ টাংগাইল থেকে রউনা হই স্বপ্নের কক্সবাজার এর উদ্দেশ্য , তার আগে রোহিঙ্গা নিয়ে অনেক কথা শুনেছি,এত গুলো জায়গা ঘুরে এসে একটা কথাই বলব,, কোন গুজবে কান না দিয়ে& নির্দ্বিধায় চলে যান কক্সবাজার,কোন রুপ অসুবিধা হয় নি ঘুরে বেড়াতে। আমরা ছিলাম
এমন একটা জায়গা যেখানে প্রতি বছর গেলেও অতৃপ্তি থেকে যায়। তবে এবারে সবচেয়ে বেশী মুগ্ধ হয়েছিলাম সেখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখে। সেই ভোর ৬ টা বলেন কি রাত ১১ টা, বীচের প্রত্যেকটা পয়েন্টেই ট্যুরিস্ট পুলিশ টহলরত অবস্থায় ছিল। পরিবার নিয়ে দুইরাত ছিলাম লাবণী পয়েন্টে অবস্থিত হোটেল মিডিয়া ইন্টারন্যাশনালে। মিডরেঞ্জের হোটেল হিসেবে অসম্ভব ভাল
কক্সবাজার এ শুধু কলাতলী, লাবণী আর সুগন্ধা পয়েন্ট এর সমুদ্র সৈকত দেখে যারা বিরক্ত হয়ে যান তাদের জন্য এই স্থান/রোডটি হতে পারে কক্সবাজার ঘুরার অন্যতম একটি জায়গা। মেরিন ড্রাইভ, এক পাশে সমুদ্রের বিশাল জলরাশি আর অন্যদিকে বড় বড় পাহাড়ের সারি। কক্সবাজার থেকে টেকনাফের দুরত্ব ৭৮ কিমি। ইনানি থেকে মূল নতুন মেরিন ড্রাইভ
আমরা ১৮ জন গত ১৭-১১-১৭ নভেম্বর ঘুরে আসলাম কক্সবাজার এর শাপলাপুর থেকে শাপলাপুর নামটা নিয়ে একটু কনফিউশনে আছি Google বলে শামলাপুর আর লোকাল ড্রাইভার ও রোডের কি.মি. নির্দেশিকা পিলার বলে শাপলাপুর নাম তার যাই হোক আমরা ঘুরে আনন্দ পেয়েছি খুব।গিয়েছি মুলত কাম্পিং করবো বলে, তাবুতে রাএি যাপন করবো, বার বি কিউ করবো,