নিশ্চই ইতিমধ্যেই অনেকে ভেবে রেখেছেন এখানে ভ্রমণের কথা? কেন নয়? পর্বতে পর্বতে ঘেরা, নানান রঙ এর ফুলে ঢাকা, সবুজে মোড়ানো কুল্লু মানালি পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় বহু বছর ধরে। একে বলা হয় 'Land of Gods'।আমার কিছু ক্যাপচারড্ শেয়ার করলাম আপনাদের সাথে। তুষার ঢাকা পর্বত চূড়া থেকে শুরু করে উষ্ণ বসন্তের দেখা পেতে যেতে
কাশ্মির এ যাওয়ার জন্য অনেক গুলো মাদ্ধম আছে । আপনি নেট থেকে তথ্য নিয়ে নিযেই ঘুরে আশতে পারবেন , কোন প্রকার ট্রাভেল আজেঞ্ছির হেল্প না নেয়া টা উত্তম । প্রথমে আপনাকে বাংলাদেশ থেকে কলকাতা যেতে হবে এরপর কলকাতা টু জম্মু যেতে হবে এরপর জম্মু টু শ্রীনগর যেতে হবে । আপনি শ্রীনগর পর্যন্ত
স্প্রীভাল্ড , স্প্রী নদীর শাখা প্রশাখার মাঝে বিস্তৃত বনাঞ্চল। যেখানে যাওয়ার পর আমার প্রথম মনে হয়েছে আমি বাংলাদেশের কোন গ্রামে চলে এসেছি। তাও এখনকার কোন গ্রামে নয়, বরং ছোটবেলার গ্রামে, যেখানে নেই কোন যান্ত্রিক শব্দের ছোঁয়া। পাখির কলকাকলিতে মুখর চারিদিক। শুধুমাত্র নৌকা দিয়ে এক পাড়া থেকে অন্য পাড়া, এক গ্রাম থেকে অন্য
সকাল আটটায়,পি.পি.এল সুপার গাড়িতে করে নরসিংদীর পাঁচদোনা মোড়ে নামলাম দুই ঘন্টায়।বাজারে নাস্তা সেড়ে, প্রথমে গেলাম বাজার থেকে সামনেই অবস্থিত পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আল কোরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক ভাই গিরিশচন্দ্র সেনের বাড়িতে।বাড়ির ভেতরে একটি জাদুঘর আছে। জাদুঘরটি বেলা এগারোটায় খুলে।তারপর পাঁচদোনা মোড়ে এসে অটোতে করে ঘোড়াশালের পলাশে মনুমিয়া জমিদার বাড়িতে।আসল নাম ঘোড়াশাল জমিদার বাড়ি
জীবননান্দ দাশের নাটোরের বনলতা সেনকে মানুষ জানে খুব ভাল ভাবে। ঐতিহ্যের জৌলুস, অতীতের রাজ-রানীদের স্মৃতি, প্রাচীনত্ব আর ইতিহাসের সোনালী দিনগুলোকে বুকে ধারণ করে নীরব সাক্ষী হিসাবে দাঁড়িয়ে আছে নাটোরের বিভিন্ন প্রত্নতত্ব নিদর্শন। তার মধ্যে দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি, রাণী ভবানী রাজবাড়ী, দয়ারামপুর রাজবাড়ি, বনপাড়া লুর্দের রাণী মা মারিয়া ধর্মপল্লী, বোর্ণী মারীয়াবাদ ধর্মপল্লী বেশ জনপ্রিয়
যাদের ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য , থাইল্যান্ড, বা মালদ্বীপের বিখ্যাত পাহাড় ঘেরা মনোমুগ্ধকর জলরাশি দেখার সুযোগ হয়নি তারা সেই সৌন্দর্য দেখতে পাবেন রাঙামাটির গহীনের সৌন্দর্য জুরাছড়িতে। পাহাড় তলায় জলের শরীরে বুক পর্যন্ত ডুবে থাকা জুরাছড়ির অপরূপ রূপ অনেক পর্যটকদের চোখের আড়ালেই রয়ে গেছে। অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি এ স্থানটি না দেখলে আপনার রাঙামাটি ভ্রমণ
ঢাকা-কাঠমুন্ডু। যথা রীতি প্রায় তিন ঘন্টা পূর্বে এয়ারপোর্টে থাক্তে হবে কারণ সেখানে বিদেশ যাত্রা সম্পর্কীত কিছু কাজ আছে। গত রাত থেকেই মালপত্র গুছগাছ করার একটা মধ্যমগুছের ব্যস্ততা ছিল। ঈদ পরবর্তী সময় ঢাকার রাস্তায় খুব একটা জ্যাম থাকবেনা এমন একটা ধারণা আমাদেরকে রওয়ানা দিতে বিলম্ব করিয়ে দিচিছল। ঘড়িতে কখন যে বারটা বেজে গেল।
বাংলাবান্ধা রুটটি তুলনামূলক নতুন এবং শিলিগুড়ির কাছে হওয়ায় সেটাকেই আমরা বেছে নিয়েছিলাম।পোর্টে কিছু টাকা নিলেও দুই পাশের লোকজনই ভালো ব্যবহার করেছে।ভারতে প্রবেশ করে মজুমদার মানি এক্সচেঞ্জ থেকে টাকা নিয়ে৩৫০ রুপিতে একটা অটো নিয়ে আমরা ৬ জন শিলিগুড়ির পথে রওয়ানা করি।শিলিগুড়ি শহর থেকে ১৮০০ টাকায় একটা জিপ ভাড়া করে দার্জিলিংয়ের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করি।উল্লেখ্য
ছোটবেলায় বইয়ের পাতায় প্রথম যখন কেওক্রাডং সম্পর্কে জানলাম তখন চোখের সামনে যে ছবিটি সাথে সাথে ভেসে এসেছিলো সেটা হচ্ছে একজন পর্বত আরোহী রশি দিয়ে ঝুলে ক্রেওক্রাডং এর চূড়ায় উঠার চেষ্টা করতেছে। তখন মনে মনে বললাম ইশ্ যদি আমি একদিন উঠতে পারতাম! আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সে ইচ্ছা আমার পূরণ করল। ১৩ কিলোমিটার পাহাড়ি উঁচু
মানুষের জীবনে বন্ধুত্ব একটি পরম পাওয়া। সে সব আমরা প্রতিনিয়তই উপলব্ধি করি। তবে যখন আপনি দেশের বাহিরে কিংবা অচেনা কোথাও ভ্রমণে যাবেন সেখানে বন্ধুহীন হয়ে পড়াটা স্বাভাবিক। তাছাড়া সবাই খুব সহজেই অন্যের সাথে মিশতেও পারে না। একা ভ্রমণে গেলে বিষয়টি আরো বেশি প্রকট হয়ে পড়ে। তাই বিদেশ ভ্রমণে গিয়ে কিভাবে সহজেই বন্ধুত্ব