একদিনে ঢাকা শহর থেকে ঘুরে আসা যায় এমন অনেক যায়গা আছে। তারমধ্যে তেওতা ভ্রমন নিয়ে তেমন পোস্ট এই গ্রুপে দেখা যায়না, কিংবা অনেকেই এই সুন্দর এলাকাটি সম্পর্কে জানেন না। আজ আপনাদের বলবো তেওতা জমিদার বাড়ী ভ্রমণ ও আরিচা থেকে পদ্মার টাটকা ইলিশ খাওয়ার গল্প। হ্যা আরিচা যমুনা নদীর তীরে। আর আরিচা থেকে
প্রথমে বলে নিচ্ছি গ্রুপে কোন এক ভাই পোস্ট দিয়েছিল রুট প্লান ..উনার কাছ থেকে ইন্সপায়ার হইয়া প্লান করছি...এছাড়া ও আমার ভিসা করা আছে ডাউকি পোর্ট দিয়ে ....আম রা তিন আছি ...ঈদের ২য় দিন রাতে রউনা হব ইনশাআল্লাহ্ ..এর আগে অবশ্য আমরা মেঘালয় ঘুরে আসছি..যাই হউক আমাদের রুট প্লান বিস্তারিত : 1. ঈদের
একজন মানুষের ভাগ্য কতটা সুপ্রসন্ন হলে ভ্রমণের শেষে এসে এমন একজন মানুষের সাথে দেখা হতে পারে আমি এখনো ভেবে পাইনা। আর সেই প্রায় ভ্রমণ শেষের শুরুতে পেলাম কতশত অজানা তথ্য, শুনলাম রোমাঞ্চকর কত অভিজ্ঞতা, প্রাচীন, অপূর্ব, অভূতপূর্ব, অবিশ্বাস্য কিন্তু সত্যি শরীরে রোমে রোমে শিহরণ জাগানো এক গল্প। আমার গোমুখ অভিযান শেষ করে
রাতের খাবারের পাট চুকিয়ে লঞ্চের ব্রিজে এসেছি কিছুক্ষণ হলো। এতক্ষণে যারা ঘুমোবার ঘুমিয়ে পড়েছে। আমার মতন গুটিকতক লোক হয়ত জেগে সুন্দরবনের রাতের রোমাঞ্চ উপভোগ করছে, তবে ব্রিজটাকে মোটামুটি জনশূন্যই বলা চলে। কেবল দুপাশের সোফাদুটো দু'জনে দখল করে বসে আছি। ভদ্রলোকের কথায় নড়েচড়ে বসলাম। আমার কেবিনটা স্টারবোর্ডের দিকে, সুতরাং এপাশটার সোফায় একটা অধিকার
অনেক দিন থেকেই আম্মুকে নিয়ে কোথাও যাবো চিন্তা করছিলাম। প্রায় ২ মাস চিন্তা ভাবনা করেছি, বিভিন্ন ব্লগ পরেছি, টিওবি তে সিমলা মানালি নিয়ে লিখা গুলো পরেছি। অনেক চিন্তা ভাবনার পর ঢাকা- দিল্লির প্লেন টিকেট করে ফেল্লাম। কোথাও যাওয়ার ১ মাস আগে টিকেট করে ফেললে দাম আসলেই অনেক কম পরে। যদিও ভিসা হবে
রাত ৮ টায় আসতে বলছে। সারে ৮ টা বাজে বাসের খবর নাই। পৌনে নয়টায় বাস আসলো। কল্যাণপুর থেকে মিনি বাসে সায়দাবাদ যেতে হবে তারপর রাত ১১ টার শ্যামলির বাসে করে সরাসরি কাপ্তাই। ছোটো বেলায় কাপ্তাইকে চিনতাম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র হিসাবে। কর্নফুলি নদীতে বাধ দিয়ে এই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মান করা হয়েছে। সকাল ৮ টা
কল্যানপুর পাবনা জেলার অন্তর্ভুক্ত ৫০ বছরের আগে জেগে ওঠা চরের একটি গ্রাম। যেই গ্রামে কিছুটা হলেও আপনি পূর্বের বাংলাদেশ এর একটা আচ পাবেন। মানুষের জীবনযাত্রা আচরণ সবকিছুই। প্রথমেই এ গ্রামে যেতে ঢাকার উত্তরা থেকে সকাল ৭ টায় জনপ্রতি ২৫ টাকা ভাড়ায় যাই নবিনগর। নবিনগর বাস স্টান্ড থেকে জনপ্রতি ৫০ টাকা ভাড়ায় যাই
গত মাসে ঘুরে এলাম Land of Smiles খ্যাত থাইল্যান্ড থেকে। অবভিয়াসলি থাইল্যান্ড ভ্রমণের সবচেয়ে আকর্ষণীয় পার্ট ছিল ফি ফি আইল্যান্ড ভ্রমণ। দ্বীপটা থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলে ক্রাবি প্রভিন্সে পড়েছে (থাইল্যান্ডের মোট প্রভিন্সের সংখ্যা ৭৭)। আন্দামান সাগরের উপর অবস্থিত ফি ফি এর আশেপাশে আরও কিছু ছোট ছোট আকর্ষণীয় দ্বীপ আছে। ফি ফি এবং এর আশেপাশের
আগরতলা থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার পর অমরপুর শহর। এ শহর থেকে প্রায় চার কিলোমিটার পরই রাজখাং এলাকার গোমতী নদীতে ‘ছবিমুড়া’ নৌকা ঘাট। সেখান থেকে নৌকায় যেতে হয় ছবিমুড়া এলাকায়। নদীর দু’দিকে ঘন জঙ্গলের ভেতর দিয়ে কিছুক্ষণ নৌকায় ভেসে গেলে নদীর গায়ে দেখা মিলবে প্রতীমার। কথিত আছে, প্রাচীনকাল থেকে জমাতিয়া উপজাতি সম্প্রদায়ের বসবাস
ঢাকার আসেপাশে ঘুরতে চাইলে টাঙ্গাইল থেকে ঘুরে আসতে পারেন। এটা কাছে হওয়ায় আর রাস্তা ভালো হওয়ায় এখন একদিনেই ঘুরে আসা যায়। ঢাকা কল্যাণপুর থেকে টাঙ্গাইল যাবার এসি বাস আছে, সোনিয়া/বিনিময়। আর মহাখালী বাসস্টান্ড থেকেও কয়েকটা বাসই টাঙ্গাইলে যায়, নিরালা হচ্ছে সবচেয়ে ভালো। জ্যাম না থাকলে ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যে পৌছে যাবেন, পুলিশ লাইন