রেমা–কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য একটি শুকনো ও চিরহরিৎ সংরক্ষিত বনাঞ্চল এবং সুন্দরবনের পর দ্বিতীয় বৃহত্তম বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য ও প্রাকৃতিক বনভূমি।।এটি দেশের জীব ও উদ্ভিদবৈচিত্র্যে দেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ বনাঞ্চল।সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় এর অবস্থান।এটি মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার খুব কাছে এবং ভারতের ত্রিপুরা সীমান্ত সংলগ্ন।প্রায় ১৭৯৫ হেক্টর আয়তনের এ বনভূমি বিস্তার লাভ
সবাইতো সাজেক যায় আমার মতো যারা গরিব মানুষ তারা সকাল-সন্ধ্যা সময়ে ঘুরে আসতে পারেন 😂 ★★সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ- ইসলাম জগতের প্রথম খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকী (রাঃ) বংশধর বলিয়াদী নবাব কুতুব উদ্দিন সিদ্দিকীর পুত্র সাদ উদ্দিন সিদ্দিকী বলিয়াদী এস্টেটের প্রথম কর্ণধর ছিলেন। বর্তমান বলিয়াদী এস্টেটের মোতওয়াল্লী চৌধুরী তানভীর আহম্মদ সিদ্দিকী। মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর ১৬১২
ঢাকার অদূরে ছিমছাম প্রকৃতির মাঝে গড়ে ওঠা সাদুল্লাহপুর গ্রামটি গোলাপগ্রাম হিসেবে পরিচয় পাচ্ছে অনেক ভ্রমণপ্রেমীর কাছে । শুধু নামে নয়,আক্ষরিক অর্থেই একে গোলাপগ্রাম বলা যায় । কারণ আস্ত একটা (বা একাধিক ) গ্রামে বিস্তীর্ণ ক্ষেতের পর ক্ষেত জুড়ে চাষ হচ্ছে অজস্র গোলাপফুলের । সে সাথে স্বল্প পরিসরে অন্য আরো কিছু ফুল এবং
যেভাবে যেতে পারেন... সুন্দরবনে আপনি মেইনলি ২ ভাবে যেতে পারেন, নিজ উদ্যোগে বা কোন ট্রাভেল এজেন্সির সাথে। আমি একটি ট্রাভেল এজেন্সির সাথে গিয়েছিলাম। ট্রাভেল এজেন্সিগুলো মেইনলি প্যাকেজ সিস্টেমে ট্যুরিস্টদের সুন্দরবন ঘুরিয়ে থাকে। আমার এই ট্যুরে ট্রাভেল এজেন্সি নিয়ে বেশ কিছু মিশ্র অভিজ্ঞতা আছে, সেগুলা অন্য একদিন শেয়ার করব।আজকে শুধু ঘোরার অংশটুকুই বলি।
রাতে ঢাকা থেকে সরাসরি যশোরের অনেক বাস আছে পছন্দসই বাসে উঠে পড়ুন (হানিফ ভালো এই রোডে আমার মতে )। পৌছে যাবেন ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরে। নাশতা করে নিন যশোরে। তারপরে যশোর বেনাপোল লোকাল বাসে উঠে পড়ুন গদখালী বাজার পর্যন্ত যাওয়ার জন্য (25 টাকা ভাড়া)। 9-10 টা পর্যন্ত বাজার থাকে এরপরে বিক্রি
লামার সবার কাছেই এইটা স্বর্গ রাজ্য। যে কেউ চাইলে দুইদিনের জন্য ঘুরে যেতে পারেন এই স্বর্গরাজ্য থেকে। ১.কোয়ান্টাম শিশু কানন(লামা থেকে বেশ দূরে অবস্থিত।গাড়ি নিয়ে যাওয়া লাগবে। এইখান থেকে আপনি সূর্যাস্ত দেখতে পাবেন যা কিনা কক্সবাজার এর সূর্যাস্ত থেকে সুন্দর।) ২.মিরিঞ্জা পর্যটন কমপ্লেক্স (লামায় পোঁছানোর ৭ কিলো আগে। পাহাড়ের উপর অবস্থিত কিছু
আজ তুলে ধরছি কুমিল্লার ভ্রমনের স্থান গুলো সম্পর্কে। কুমিল্লা ঐতিহ্যগত দিক থেকে অন্যন্য জেলা থেকে ব্যাতিক্রম, বলা হয় এই কুমিল্লা ছিল ৮৯ জন রাজার রাজধানী। তাই এখানে গড়ে উঠে ছিল প্রাচীন বাংলার সমৃদ্ধ এক নগর ব্যবস্থা তারই সাক্ষ্যবহন করছে শালবন বিহার,ইটাখোলা মুড়া, রুপবান মুড়া, সহ আরও অনেক প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান সমূহ।এছাড়া এখানে রয়েছে
১= মহেড়া জমিদারবাড়ি ২= করটিয়া জমিদারবাড়ি ৩= দেলদুয়ার জমিদারবাড়ি ৪= পাকুটিয়া জমিদারবাড়ি ৫= বালিয়াটি জমিদারবাড়ি . প্রথমেই বলে রাখি, এই প্লান অনুযায়ী কেউ ট্যুর দিতে চাইলে সময়ের সর্বোত্তম ব্যাবহার এবং পার্সোনাল গাড়ি থাকতে হবে বা মাইক্রো ভাড়া নিতে হবে। কেননা লোকাল বাস এবং অটোতে করে আপনি ২-৩ টা জমিদারবাড়ির বেশি দেখতে পারবেন
দৈনন্দিন জীবনের ব্যস্ত সময় থেকে একটু সময় বের করে ঘুরে আসুন কাপ্তাই। গ্রুপে এটা আমার প্রথম পোস্ট,তাই যেকোনো ভুল ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করছি। ট্যুরের আরো কিছু ছবির লিংক প্রথম কমেন্টে দিচ্ছি। আমাদের ট্যুর প্ল্যান ছিলো রাতে রওনা দিয়ে সারাদিন কাপ্তাই ঘুরে,রাতে কাপ্তাই এ থেকে পরদিন সকালে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া। তো
শিমলা থেকে মানালি ২৫৫ কি.মি.।আপনি চাইলে বাসেও যেতে পারেন।কিন্তু বাসে গেলে কিছু সমস্যা আছে।মানালি যাওয়ার সময় পথে কুল্লু,মান্ডি,সামস্ লেক,রাফটিং পয়েন্ট,পান্ডোহ্ ড্যাম,সুন্দরনগর,হনুমান টেম্পল,3 idiots টানেল জায়গুলোতে বাস থামবে না।সেক্ষেত্রে বাসে যেতে চাইলে আপনাকে কুল্লু ১ রাত থাকতে হবে।কিন্তু শিমলা থেকে গাড়ী নিয়ে গেলে মানালি যাওয়ার সময়ই কুল্লুর সব জায়গাগুলো দেখা সম্ভব।তাহলে আপনাকে বাড়তি