এটা এই গ্রুপে আমার প্রথম পোষ্ট। অনেক লম্বা পোষ্ট তাই দুঃখিত। বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার লতাচাপলি ইউনিয়নে এর অবস্থান। মাত্র ১৮ কি.মি. দীর্ঘ এই বীচটা কতটা সুন্দর তা না দেখে বোঝা যায় না। রয়েছে নানা প্রাকৃতিক বিশ্ময়। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়। এর সন্নিকটবর্তী আরও
আজকাল আমাদের মধ্যে ক্যাম্পিংয়ের চল অনেক গুন বেড়ে গেছে। তাবু কোথায় কিনতে পাওয়া যায়, কোথায় ভাড়া পাওয়া যায় এই সংক্রান্ত প্রশ্ন প্রায় প্রতিদিনই ToB Helpline গ্রুপে চোখে পড়ে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক ভাবে ক্যাম্পিংয়ের কলা-কৌশল, রীতি-নীতি, এথিক্স না জেনেই আমরা ক্যাম্পিং করছি। যা একদিকে পরিবেশের ক্ষতি করছে। অন্যদিকে নিজেরাও ঠিকভাবে উপভোগ করতে পারছি না। আজকাল প্রায়ই
কম খরচে ঢাকার আশেপাশেই ঘুরা যায় এমন অনেক সুন্দর জায়গায় আছে। যেখানে আপনি একদিনেই সহজে ঘুরে আসতে পারবেন। চলুন জেনে নেই জায়গাগুলো সম্পর্কে – মোট ১৩ টি জায়গার বর্ণনা দেয়া আছে এখানে ১/ গোলাপ গ্রাম নদী পথ পার হয়ে ছোট্ট একটি গ্রাম। তবে গ্রাম হলেও পুরোটাই গোলাপের বাগান দিয়ে পরিপূর্ণ। এখানে গেলে
এই মন্দির সম্পর্কে ছোটবেলা থেকে কত কথা যে শুনেছি!! - কামরূপ কামাখ্যা এক ভয়ংকর জায়গা, কামরূপ কামাখ্যা জাদু-টোনা, তন্ত্র-মন্ত্রের দেশ, ওখানে আশেপাশের অরণ্য আর নির্জন পথে ভূত-পেত্নী আর ডাকিনী-যোগিনী দেখা যায়, ওখানে গেলে কোন পুরুষ ফিরে আসতে পারে না – লীলাবতী নারীরা তাদের জাদুবলে আটকে ফেলে, আরো কতকি। আসামের রাজধানি গুহাটি হতে
ছবির মত সাজানো শহর জয়পুর যেটা গোলাপী শহর নামে পরিচিত। এইই পিংক সিটির ভেতরে ‘আমবার প্যালেস’। মহাসড়কের দুই পাশে বিশাল উঁচু পাহাড়। পাহাড়গুলো মার্বেল পাথরে ভর্তি। বলা যায়, পাথরের পাহাড়। আর এই পাথরের পাহাড় খোদাই করে তৈরি করা হয় ‘আমবার প্যালেস’। দূর থেকে পাহাড়চূড়ার এই প্যালেস দেখলে মন জুড়িয়ে যায়। পাহাড়চূড়ায় ওঠার
একটু ইচ্ছা থাকলেই চট্টগ্রাম থেকে সহজে ঘুরে আসতে পারবেন স্বপ্নের দার্জিলিং ও কলিম্পং । দেখে আসতে পারেন কাঞ্চনজঙ্গার ( পৃথিবীর ৩য় বৃহত্তম পর্বতমালার) অপরূপ সৌন্দর্য, দার্জিলিং এর রক গার্ডেন, ঘুম MONESTRY, বাতাসিয়া লুপ, ঘূম স্টেশন, জাপানিজ পিস প্যাগোডা, হিমালয়ান স্টেশন ( UNESCO WORLD HERITAGE), টী গার্ডেন, HIMALAYAN MOUNTAINEERING INSTITUTE, BENGAL NATURAL HISTORY
গ্রুপে আজ পর্যন্ত যত গুলো টাংগুয়ার হাওর ট্যুর বিষয়ে পোস্ট দেখেছি তার সবগুলোই সিলেট দিয়ে।কিন্তু চাইলে ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা পথে আপনি চাইলে একদিনের মধ্যে প্রায় সবগুলো স্পট বেশ সময় নিয়ে কাভার করতে পারেন।যদি এক দিনের মধ্যে গ্রুপ করে যেতে চান,তাহলে স্বল্প খরচে এই রুট টা আমার মনে হয় বেশ উপযুক্ত। প্রথমে ট্রেনে করে ঢাকা
দুর্গাসাগর হল, বাংলাদেশের দক্ষিনে বরিশাল জেলার অন্তর্গত একটি বৃহৎ দিঘী। বরিশাল শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তরে স্বরূপকাঠি - বরিশাল সড়কে মাধবপাশায় এর অবস্থান। শুধু জলাভূমির আকার ২৭ একর। পার্শবর্তী পাড় ও জমি সহ মোট আয়তন ৪৫.৪২ একর। ১৭৮০ সালে চন্দ্রদ্বীপের পঞ্চদশ রাজা শিব নারায়ন এই বিশাল জলাধারটি খনন করেন। তার স্ত্রী
স্থানীয়ভাবে নরপতির ধাপ নামে পরিচিত। মাটি চাপা পড়ে থাকা উঁচু টিলা আকৃতির এই এলাকা এক সময় ছিল বৌদ্ধ বিহার। চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং’য়ের বিবরণে ভাসু বিহারের উল্লেখ আছে। ৬৩৯-৬৪৫ খৃষ্টাব্দে তিনি এ জায়গা পরিদর্শন করেন বলে জানা যায়। ইতিহাস বলে সে সময়ে তিনি বিহারের সাতশত ভিক্ষুকে পড়ালেখা করতে দেখেছিলেন। তাঁর বিবরণের উপর
প্রত্নতত্ত্ব নিয়ে আগ্রহী মানুষের জন্য মহাস্থানগড় এক হিডেন ট্রেজার। ভ্রমণের এই সেক্টরটা কে আমার সব সময় একটু বেশি রিচ মনে হয়। কারন এখানে ভ্রমণের সাথে সাথে করতে হয় প্রচুর পড়াশোনা। প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা দেখতে যাবার আগে তাই এর পিছনের ইতিহাস এর স্ট্রাকচার নিয়ে ভাল মত পড়ে যাওয়া উচিত। না হয় বাড়ীর পাশে ধানক্ষেত