১৫ হাজার টাকায় ঘুরে আসলাম কোলকাতা, শিমলা, মানালি আর আগ্রা! কোলকাতায় ২দিন, শিমলায় ১দিন, মানালিতে ২দিন আর আগ্রায় ১দিন আর ৪দিন আসা-যাওয়া মিলিয়ে ১০দিনের ট্যুর ছিল আমাদের। আমরা গিয়েছিলাম ৪জন। ২২ সেপ্টেম্বর রওনা দিই খুলনা থেকে বেনাপোলের উদ্দেশ্যে। ঢাকা থেকে আসতে চাইলে খুলনার বাস/ট্রেনে আসা যাবে। বাস ভাড়া ৫৫০টাকা, ট্রেন ৫০৫টাকা। Day
বিরুলিয়ায় একদিন।🌹🌹 👌 বিরুলিয়া জমিদারবাড়ি। 👌ঢাকেশ্বরী বস্ত্রালয়ের সেই বিখ্যাত বটগাছ। 👌গোলাপ গ্রাম। 🌹🌹 👌তুরাগ ভ্রমন। তুরাগ নদীর পাড়ে প্রাচীন ও ছোট্ট একটি গ্রাম বিরুলিয়া। জমিদার রজনীকান্তের সুদৃশ্য বাড়ি সহ প্রায় অনেকগুলো প্রাচীন স্থাপনার জন্য বিরুলিয়া বিখ্যাত। এখানে রয়েছে অনেকগুলো জমিদার বাড়ি। চোখে পড়বে বিলুপ্ত প্রায় মাটির ঘর। ঢাকা শহরের কাছেই এমন সুন্দর একটি জায়গায়
অনেকদিন আগে এই গ্রুপেই কেউ একজন চট্টগ্রাম এ চাবাগান নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েছিল। ওনার পোষ্ট পড়েই আজ গিয়েছিলাম চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক "চাঁদপুর বেলগাঁও চা-বাগান" এ। অসম্ভব সুন্দর একটা জায়গা। যেদিকেই তাকাই শুধু সবুজ আর সবুজের সমারোহ। পাহাড়, লেক,টিলা কি নেই! আর সবচেয়ে বড় কথা চাবাগান টা অসম্ভব বড়। কেউ যদি কোন ছুটির দিনে
সোহাগ পল্লী কালিয়াকৈার গাজীপুর। প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘেরা এই পার্কটির চারদিকে শালবন এর ভিতরে বিশাল জায়গা জুড়ে তৈরি করা হয়েছে পার্কটি। খুব নিরিবিলি পরিবেশ কোলাহল মুক্ত একটি আর্দশ জায়গা। পরিবার নিয়ে একটি সুন্দর দিন কাটানোর জন্য অনবধ্য জায়গা। সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা থাকায় প্রচুর পর্যটক আসে। থাকা ও খাওয়ার জন্য কটেজ আছে আপনি
ঘুরে আসতে পারেন মালয়েশিয়ার বাটু গুহা মন্দিরে। যাকে রহস্যময় গুহাও বলা হয়। কুয়ালালামপুর শহর থেকে ১৩ কিঃমিঃ দূরে এই পাহাড়। বাটু চুনাপাথরের এ পাহাড়ে সারি সারি গুহা আর গুহা , তার ভিতরে রয়েছে মন্দির। বিখ্যাত বাটু হিন্দু কমপ্লেক্সটি কুয়ালালামপুরের উত্তরে অবস্থিত। এই পার্বত্য থেকে প্রবাহিত সাংগাই বাটু নদী থেকে এর নাম নেয়া
শ পাঁচেক টাকা খরচ করে দিনে দিনে ঘুরে আসতে পারেন কুমিল্লা ওয়ার সিমেট্রি। বাংলাদেশে দুটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ওয়ার সিমেট্রি আছে। একটি কুমিল্লায়, অপরটি চট্টগ্রামে। কুমিল্লারটি তূলনামূলক বড় ও সুন্দর মনে হলো আমার কাছে। ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি স্থানীয়ভাবে ইংরেজ কবরস্থান নামে পরিচিত। ময়নামতি রণ সমাধিক্ষেত্র মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে (১৯৩৯-১৯৪৫) নিহত ভারতীয় (তৎকালীন) ও
ভ্রমনের জন্য খুবই নিরিবিলি আর সুন্দর জায়গা তেঁতুলিয়া। এখানকার মানুষ গুলো খুব সাধারন আর অনেক হেল্পফুল। তাদের সাথে কিছুক্ষণ গল্প করলেই বুঝতে পারবেন তারা কতটা সাদাসিধে আর মিশুক প্রকৃতির। শুধু কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার জন্য না, এখানকার মানুষ গুলোর সাথে কিছুক্ষণ সময় কাটানোর জন্য হলেও এখানে একবার ঘুরে আসা উচিত। (তবে অবশ্যই এটাকে "সাজেক"
আমায় ডেকো না.. ফেরানো যাবে না ফেরারী পাখিরা কুলায় ফেরে না... এই দৃশ্য দেখতে হলে ঘুরে আসতে পারেন...(পানি নেমে যাচ্ছে) স্থানঃ নিকলী হাওর, কিশোরগঞ্জ । যেভাবে যাবেনঃ ঢাকা - ভৈরব - সরারচর - হিলচিয়া - দৌলতপুর। এই রাস্তা হচ্ছে দৌলতপুর টু ছাতিরচর Post Copied From:Rakibul Islam Bijoy>Travelers of Bangladesh (ToB)