টাকায় মেঘের রাজ্য মেঘালয়। মেঘালয় টুর ৫ রাত ৪দিন।ভিসা প্রসেসিং আর ট্রাভেল ট্যাক্স সহ সকল খরচ। মেঘালয় যাওয়ার কথা ভাবছেন? ভালো কোন গ্রুপ বা কোন প্যাকেজ পাচ্ছেন না? একা গেলে খরচ বেশি তাই ইচ্ছা থাকা সত্যও যেতে পারছেন না? তাহলে আপনার জন্যই আমার এই লেখা।আপনার ভ্রমনে বিন্দু পরিমানে উপকারে আসলেও আমার কষ্ট
~নেপাল ভ্রমন The Himalayan diary ভিসা টিসার ঝামেলা নেই বলেই হয়ত দেশের বাইরে হুট করে কোন প্লান করতে গেলে প্রথম নেপালের কথাই মাথায় আসে। আমাদের অবস্থাটাও এরকম ই ছিল। যাওয়া হবে না হবেনা এরকম করতে করতে ৪ জনের ছোট একটা গ্রূপ নিয়ে হঠাৎ করেই রওনা হয়ে যাওয়া। নেপাল ভ্রমনের ক্ষেত্রে প্রথম সাজেশন
মান্দারবাড়িয়া – সাতক্ষীরা মান্দারবাড়িয়া – সাতক্ষীরা জেলায় অবস্থিত বঙ্গোপসাগরের তীরভূমি জুড়ে এক নয়নাভিরাম বালুকাময় সমুদ্র সৈকত এর নাম। বাংলাদেশে যে মান্দারবাড়িয়া নামে একটা সমুদ্র সৈকত আছে তা বেশীর ভাগ মানুষের কাছেই অজানা। সাতক্ষীরা জেলার হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর তীরে মান্দারবাড়িয়ায় বন আর তার সম্মুখে বঙ্গোপসাগরের তীর জুড়ে নয়নাভিরাম বালুকাময় সমুদ্র সৈকত যেন প্রকৃতির এক
কুয়াকাটা ট্যুর প্লান ( দুই দিনের , তিন রাতের জন্য) কক্সবাজার সি বিচ দেখতে দেখতে যারা ক্লান্ত হয়ে গিয়েছেন তাদের জন্য এই সেনসেশনাল ডেস্টিনেশন। যারা বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত নিজ চোখে দেখতে চান তাদের জন্য এই ট্যুর।যারা শুটকি কিভাবে প্রসেসিং করে দেখতে চান তারা দেখতে পাবেন কুয়াকাটায় গেলে, শুটকি পল্লী
বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত/বাঁশবাড়িয়া সি-বিচ। সমুদ্রের বুকে আধা কিলোমিটার পর্যন্ত এই ব্রিজের মাধ্যমে হেঁটে যেতে পারবেন ভাটার সময়,,আর জোয়ারের সময় পানির ঢেউ বাড়ার সাথে সাথে কিনারায় চলে আসতে হবে😊 অন্যরকম এক রোমাঞ্চকর অনুভূতি পাবেন জোয়ারের পানির ঢেউয়ের মধ্যে সমুদ্রের বুকে হেঁটে বেড়াতে😊 আর আপনি চাইলে ১০০ টাকায় টিকেট কেটে স্প্রিট বোটে করে সমুদ্রের
রাঙ্গামাটি ভ্রমন সহায়িকা অরণ্য, পাহাড়, ঝর্না, লেক, পাহাড়ী নদী আর পাহাড়ী আদিবাসী এসব যাদের পছন্দ ভ্রমনের জন্য তারা বেছে নিতে পারেন রাঙ্গামাটি জেলাকে। কি কি দেখবেন? ১) শুভলং ঝর্ণাঃ কেবল বর্ষাকালে শুভলং ঝর্নার পানি থাকলেও অসাধারন শুভলং চ্যানেল দেখতে সারা বছরই পর্যটকদের আগমন ঘটে এখানে। ঘুরে দেখতে পারেন শুভলং আর্মী ক্যাম্প ও
#আমার_অদেখা_বাংলাদেশ_০পয়েন্ট_বাংলাবান্দা_তেতুলিয়া_পঞ্চগড় আপনার কি মনে শান্তি নেই? অফিসে বস দাব্রানি দেয়, বাসায় গেলে বউ ঘেন ঘেন করে? একদিকে সিজিপিএ ক্রমাগত নিম্নমুখি, অন্যদিকে ফুডব্যাংকে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন রেস্টুরেন্টের পোস্টে গফের টেগানি খেতে খেতে মানিব্যাগ আর মন দুটোই ঝাঁঝরা? তাহলে এই পোস্ট আপনারই জন্য!! এখনি ব্যাগ গুছিয়ে নিন আর চলে যান কল্লানপুর বাস স্ট্যান্ডে। পঞ্চগড়গামি
স্থানঃ নিজুম দ্বীপ, বজরা শাহী মসজিদ , আমিশাপাড়া কালি মন্দির , পালপাড়া আন্দার মানিক( গোপন কুঠুরী), গান্ধী আশ্রম, বিখ্যাত আমিশা পাড়া বাজার। একদিনে ঘুরতে হলে বজরা শাহী মসজীদ দেখে তারপরে সোনাপুরের পরে আলেক্সান্ডার নদীর পাড়ে যাবেন.... তারপরে সময় হলে মুসাপুর... আর নোয়াখালী তে চিটাগাং থেকে ট্রেন এ আসতে হলে ফেণী এসে তারপরে বাস... আর