ভ্রমন প্রথমে তোমাকে নির্বাক করে দিবে,তারপর গল্প বলতে বাধ্য করবে! -ইবনে বতুতা! কম বেশি সবারই ইচ্ছে থাকে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া যাওয়ার! আমারও বহুদিনের ইচ্ছে ছিল, আর আল্লাহ্র রহমতে হয়েও গেল! টেকনাফ যাওয়া হইছে বেশ কয়েকবার! অনেকেই টেকনাফ গিয়ে থাকে! কিন্তু তেতুলিয়াও যে কম না সেটা না গেলে বোঝা যাবে না! তাই 20
ভোলা জেলাতে রয়েছে ছোট বড় মিলিয়ে অনেক গুলো দ্বীপ। রয়েছে বেশ কয়েকটি পর্যটক স্থান। আরও রয়েছে সুন্দরতম মার্বেল পাথরের তৈরী অসাধারন কয়েকটি মসজিদ। ভোলাতে গিয়ে যেখানে যেখানে ঘুরবেন:- ১. মনপুরা! মনপুরা ভোলা জেলার ছোট্ট একটি উপজেলা। মনপুরা একটি দ্বীপ। এ দ্বীপের আয়তন ৩৭০ বর্গ কিলোমিটার। মনপুরাতে অনেক কেওরা বাগান,বিশাল চর এবং হরিন
ওহে ভ্রমণার্থীগণ, ভরবর্ষায় হাওর ও একে কেন্দ্র করে ঐতিহাসিক স্থান- গ্রাম পর্যটন থাকতে পারে ভ্রমণ তালিকার শীর্ষে। হাওর-এক দিগন্ত বিস্তৃত জলরাশি। নদীবাহিত বিস্তীর্ণ চরাচর ভরবর্ষায় পাহাড়ি ঢলের পানিতে ফুলফেঁপে এক মায়াময় রূপ ধারণ করে। যারা দূরে সমুদ্র দেখতে যেতে পারেনি, তাদের জন্য হাওর ভ্রমণ আদর্শ। লম্বা বা সংক্ষিপ্ত সফরে ঢাকার কাছের কিশোরগঞ্জ
ভোলাগঞ্জ সিলেট জেলার কোম্পানিগঞ্জে অবস্থিত। এর চারপাশে রয়েছে বিস্তীর্ণ পাহাড়। পাহারগুলোর বেশিরভাগই ভারতীয় অংশে পড়েছে। মূলত ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পাহাড় এগুলো। সবুজ পাহাড়ে ও চমৎকার নীল পানির ধলাই নদী সাদা পাথরের আকর্ষণ বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণে। এটিকে আরেক বিছানাকান্দি বলা হলেও আমার মতে এই স্থানটি বিছানাকান্দির চাইতে আরও অনেক বেশি সুন্দর। বিছানাকান্দির চাইতে
শ্রীলংকা (আদি নাম সিলন) ভ্রমণ জগতে ইদানিং খুব ট্রেন্ডি ডেসটিনেশন। বিশেষ করে ইউরোপিয়ানদের কাছে এশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় ডেসটিনেশন এটি। এই এপ্রিলের জঙ্গী হামলার দেড় মাস পর আমরা শ্রীলংকা যাই। এ জন্য বেশির ভাগ জায়গা বেশ নিরিবিলি পাই। হামলার পর দেশটিতে ট্যুরিজমে কিছুটা ভাটা পড়েছে। তবে তিন দিন ঘুরে যতটুকু বুঝেছি তাতে ঘুড়ে
গাজিপুর জেলার টংগীর পুবাইলে অবস্থিত জল জঙ্গলের কাব্য রিসোর্ট যা অনেকের কাছে পাইলট বাড়ি হিসেবে পরিচিত। প্রাকৃতিক এক ভূমিকে অবিকৃত রেখে আরো প্রাকৃতিক করা হয়েছে ডিজাইনারের নিপুণ ছোঁয়ায়। জোছনা দেখতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন জল জঙ্গলের কাব্য থেকে। বিলের ওপর জোছনার আলো এক অন্য রকম অনুভূতি দিবে আপনাকে। প্রাকৃতিক গাছপালা আর শান্তু
সপ্তাহে ৪ দিন শনিবার, রবিবার, মঙ্গলবার ও বুধবার ( বুধবার দিনেরটা মংলা হয়ে খুলনা পর্যন্ত যায়) সন্ধ্যা ৬.৩০ এ প্যাডেল ষ্টিমার গুলো ঢাকা থেকে ছেড়ে যায়। এই ট্যুরে আমাদের দলের সদস্য সংখ্যা ৪ জন। পাভেল বাদে সবাই এরই মধ্যে ঘাটে চলে এসেছি। ঘড়িতে ৬.৩০ বাজতে মাত্র ২ মিনিট বাকি। প্যাডেল ষ্টীমার আবার
সোনাদিয়া ৯ বর্গকিমি এলাকার এক অনন্য সুন্দর দ্বীপ যা সাগরকেন্দ্রিক বিভিন্ন জীববৈচিত্র্যের এক আধার। মহেশখালি থেকে এই দ্বীপ একটি খাল দ্বারা বিভক্ত। দ্বীপটিতে দুটি পাড়া, পূর্বপাড়া ও পশ্চিমপাড়া। নৌকা থেকে নেমে আমরা পশ্চিমপাড়ায় যাই যেখানে স্থানীয় জসিম ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করে আগে থেকেই আমরা থাকা খাওয়ার ব্যাপারগুলো ঠিক করে নিই। উল্লেখ্য যে,
ব্যস্ত সময়ের ফাঁকে নিজেকে একটু এনার্জেটিক আর মনে প্রানশক্তি ফিরে পেতে ভ্রমণ পিপাসু এই আমি ঘুরে এলাম ঢাকার কাছের একটি জেলা টাঙ্গাইল এর মহেরা জমিদার বাড়ি থেকে...!!! ১৯৫০ সালের রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের মাধ্যমে জমিদারি প্রথা পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়।জমিদারদের বাড়ির মধ্যে টাঙ্গাইলের মহেরা জমিদার বাড়ি যে কারোরি মন ছুয়ে যাবে।১৮৯০ দশকের