অাপনি যদি, সাগর, পাহাড় অার অাধুনিতার সংমিশ্রণে অসাধারণ কোন স্থান পরিদর্শণ করতে চান, তাহলে অবশ্যই অবশ্যই অাপনি বেচে নিতে পারেন ভিশাখাপত্তমকে। কেন? তাহলে জেনে নিতে পারেন অতি চমৎকার এই স্থান সম্পর্কেঃ ভিশাখাপত্তনম, যার ডাক নাম ভাইজ্যাগ। যাকে অাবার ‘সিটি অফ ডেসটিনি’ বলা হয়। পুরান অনুসারে কার্তিক ঠাকুরের অস্ত্রের নাম অনুসারে নাকি এই
"আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন, আমি বাংলায় বাঁধি সুর আমি এই বাংলার মায়াভরা পথে হেঁটেছি এতটা দূর।" লাইন গুলো নিজে নিজেই মাথায় চলে আসে কিছু জায়গায় গেলে, সুনামগঞ্জ সেগুলোর মধ্যে অন্যতম। নির্দিষ্ট কোনো ট্যুরিস্ট স্পট না, পুরো সুনামগঞ্জই যেনো এক মায়া। জোৎস্নার শহর হিসেবে পরিচিত জেনে গেলেও মেঘলা আকাশ আর বৃষ্টির জন্য তা
বাড়ির কাছের ঝরনার হিসাবে মিরাস্বরাই সীতাকুণ্ড রেঞ্জের প্রথম ঝরনা হিসাবে দেখা হরিনমারা ঝরনা। স্থানীয়রা হরিনমারা কুন্ড বা কুন্ড ঝরনা নামেও ডাকতে শুনেছি, এর সাথেই পাবেন হাটুভাঙা এবং সর্পপ্রপাত নামে মোট তিনটা ঝরনা। স্থানীয় শিকারীরা এই জায়গায় উৎপেতে থাকতো হরিনের জন্যে, ভোরে এবং সন্ধ্যায় হরিন আসতো পানি খাওয়ার জন্যে এবং সহজ শিকারে পরিনত
রোলার কোস্টারে চড়ে ভ্রমণে যেতে চান তবে অফ সিজনে সেন্টমার্টিন ভ্রমণ হতে পারে আপনার বেষ্ট অপশন। অফ সিজনে সেন্টমার্টিনে যেমন থাকে না কোন টুরিস্ট এর কোলাহল,,তাই বৃষ্টিস্নাত রাতে দাঁড়িয়ে মাঝে মাঝে মনে হতেই পারে আপনি দাড়চিনি দ্বীপের রাজা!! আর এই তিন দিন এর রাজা হবার লোভ সামলাতে না পেরে জুন এর শেষের
ফেনী জেলার ট্রাংক রোড থেকে ৭ কিলোমিটার আগে ছাগলনাইয়া উপজেলার চম্পকনগর গ্রামে শমসের গাজীর বাঁশের কেল্লা (Shamser Gazir Bansher Kella Resort) রিসোর্টটির অবস্থান। নির্মান শৈলী ও বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম এই রিসোর্ট এখন ভ্রমন পিয়াসীদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এটির ভেতরের এবং বাইরের সবকিছুর নির্মাণশেলীতে রয়েছে বাশেঁর ব্যবহার। এছাড়াও প্রায়ই এখানে সাংষ্কৃতিক
বগাকাইন লেক বা বগালেক (Bogalake) বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলা থেকে ১৭ কিলোমিটার দূরে কেওক্রাডং পাহাড়ের কোল ঘেসে সমুদ্রপৃষ্ট থেকে প্রায় ১২০০ ফুট উচ্চতায় ২০০০ বছর আগে প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্ট এক হ্রদ। ভূ-তত্ত্ববিদগনের মতে এটি মৃত কোন আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ অথবা উল্কাপিণ্ডের পতনের ফলে এই লেক তৈরী হয়েছে। বগালেক অনেকের কাছে ড্রাগন লেক বলে
যেহেতু শিলং ও চেরাপুঞ্জির প্রধান বৈশিষ্ট্য হল এখানে প্রচুর বৃষ্টি হয়। আর একারণেই আমরা বর্ষার সিজনকে বেছে নেই মেঘালয়ে বেড়াতে যাওয়ার জন্য। গত ১১ জুলাই রাতে প্রাচ্যের স্কটল্যান্ড খ্যাত ভারতের মেঘালয় রাজ্য ভ্রমণের জন্য ঢাকা হতে রওনা হই। রাত ১০.৩০ মিনিটে আমাদের গাড়ি সিলেটের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়। পরেরদিন সকাল ৬ টার সময়
ভ্রমণ পিপাসু মানুষের কাছে অবকাশের অন্যতম এক প্রধান ঠিকানা হচ্ছে সমুদ্র, অর্থাৎ সমুদ্র সৈকত। অার সমুদ্রের সাথে সাথে যদি পাহাড়, ইতিহাস অার ঐতিহ্যের মেলবন্ধন একত্রে পাওয়া যায় কোথাও, তাহলে তো সেটা হয় সোনায় সোহাগা, অভাবনীয়! ভ্রমণের জন্য তেমনি এক অসাধারণ যায়গা হচ্ছে গোয়া। গোয়া উপমহাদেশের মানুষের ভ্রমণ তালিকায় সবচেয়ে পচন্দের অার অাকাঙ্ক্ষিত
প্রথম দিন আমারা চট্রগ্রাম থেকে কোলকাতার যাই বাই এয়ারে ওয়ান ওয়ে ছলো তাই টিকিট প্রাইজ ৬,৯০০ টাকা ছিলো রিজেন্ট এয়ারওয়েজ। যাইহোক আমরা ২:১০ এ রওনা দিয়ে ২:৩৫ এ কোলকাতা পৌঁছালাম তারপর ইমিগ্রেশন শেষ করে কিছু ডলার রুপি করে নিলাম তারপর চলে গেলাম হোটেলে কারণ আমাদের কোলকাতা থেকে শ্রীনগর এর ফ্লাইট ছিলো পরের