ছুটির দিনে কি করা যায় সেটাই ভাবছিলাম! ভাবছিলাম একটু দূরে কোথাও যাওয়ার, বেশী দূরেও না আবার এমন একটা যায়গা। অবশেষে খোঁজ পেলাম "মেঘনা ভিলেজ হলিডে রিসোর্ট" এর। মেঘনা ব্রীজ থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মুন্সীগঞ্জের বালুয়াকান্দিতে এই রিসোর্ট। যেই ভাবা সেই কাজ। সকাল বেলা রওনা দিয়ে চলে আসলাম রিসোর্টে। মেইন গেট
সেই তখন থেকেই নাগাল্যান্ড ভ্রমণের সুপ্ত ইচ্ছাটা মনের ভেতর দানা বাঁধতে শুরু করে। নেটের বিভিন্ন সাইট, ব্লগ আর টিওবি তথ্যভাণ্ডারের সাহায্য নিয়ে সাজানো ট্যুর প্ল্যান নিয়ে গত ৫ সেপ্টেম্বর আমরা রওনা হয়ে যাই নাগাল্যান্ডের পথে। ভিসায় ডাউকি পোর্ট থাকায় আমাদের প্রাথমিক গন্তব্য হয় সিলেটের তামাবিল। ঢাকা-সিলেট (৪৭০ টাকা) ৬ ঘণ্টার এবং সিলেট-তামাবিল
অক্টোবর মাস শেষ হতে না হতেই প্রকৃতি তার প্রখরতা কমিয়ে তার শীতল প্রবাহ বাড়িয়ে দিল। প্রকৃতির এই কোমলতায় মনও ছটফট করতে লাগলো কোথাও ঘুরতে যাওয়ার জন্য। প্রায় এক মাস হল দূরে কোথাও যাওয়া হয়না। হয়না আলাদা করে প্রকৃতির সঙ্গে একাকী সঙ্গ দেওয়া, খুব সকালে মায়াবী নির্জন পথে খালি পায়ে হাঁটা অথবা কোন
কদম শেষ, শেষ মুহূর্তে হুড়মুড় করে ঢুকে পড়েছিলাম পেলিং এর স্কাই ওয়াকের প্রবেশদ্বার দিয়ে। আমিই একদম শেষ ব্যাক্তি যে ঠিক ৫ টায় ভিতরে ঢুকেছে। যাই হোক, বেশ বড়সড় একটা রঙিন ভবন আর তার বিশাল গেট পেরিয়ে গেলেই ধাপহীন সিঁড়ি এঁকেবেঁকে উঠে গেছে পাহাড়ের উপরে বানানো একটা বিসৃত ছাঁদের মত প্রসস্থ সমতল যায়গা।
আমি এতো এতো ভ্রমন গল্প লিখলাম অথচ সেন্টমার্টিনের অমন স্মরণীয় একটা রাতের কথা লিখতে কিভাবে ভুলে গেলাম! প্রশ্নটা নিজের কাছেই করেছি নিজে, কিন্তু সঠিক উত্তর পাইনি। তবে হ্যাঁ নিজের কাছে নিজের একটা জবাবদিহিতা ঠিকই দাড় করিয়েছি। সেটা হল অধিকাংশ লেখাই সাম্প্রতিক সময়ের ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিয়ে, তাই কয়েকদিন আগের ভ্রমন অভিজ্ঞতা চাপা পরে
আজ আমি শিলং। গতকালের লেখায় লিখেছিলাম রাত ৮টা ৩০ এর পর আমরা শিলং শহরে আসি। সবাই অনেক টায়ার্ড। মাঝ রাস্তায় আমার হঠ্যাত করে শরীর খারাপ হওয়ায় গাড়ি কিছুটা সময় অপেক্ষা করেছিল পাশে দাঁড়িয়ে। সেখানের সবাই এত সভ্য যে তাদের ব্যাপারে বাড়িয়ে বলার মতন কিছু নাই। শিলং-এ পৌঁছালাম রাত ৯টার দিকে। তখনো এ
সোনাম জি এর রুটিনমাফিক আদেশ সকাল ৫:৩০ এ উঠে যাবার। কিন্তু এই লোকটার আদেশ নিষেধ কোনদিন কেউ মানে বলে মনে হয় না। কিন্তু এইবার সে ভোর সাড়ে পাঁচটায় ঠিকই এসে ভয়ংকর ধাক্কাধাক্কি শুরু করলেন! রুমে কোন জানালাই ছিলো না তাই বোঝারও উপায় ছিল না কি হচ্ছে। হুড়মুড়িয়ে বেড়িয়ে এসেই দেখি বাইরে ঘুটঘুটে
সরকার ও স্থানীয় প্রশাসন বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ায় শীত আসার আগেই অতিথি পাখির কলাকাকলিতে মুখরিত হয়ে উঠেছে জাতীয় এই উদ্যানটি উত্তরের জেলা দিনাজপুরে খানিকটা আগে থেকেই শুরু হয়েছে শীতের আমেজ। এই কারণে দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার দৃষ্টিনন্দন আশুড়ার বিলে ইতোমধ্যেই আসতে শুরু করেছে অতিথি পাখি। বিলে ফুটতে শুরু করেছে লাল পদ্ম ফুল ও সাদা
ফুট ওভার ব্রিজ থেকেই সিকিমের ট্যাক্সি স্ট্যান্ডটা দেখতে পাচ্ছিলাম। ঝটপট নেমে গেলাম পথের বাঁকে বাঁকে। কিন্তু নেমে গেলাম তো গেলাম গিয়ে আর সঠিক স্ট্যান্ড কোনটা সেটা খুঁজে পাইনা, যেখান থেকে পেলিং যাওয়ার জীপ পাওয়া যাবে। কারন নেমে যেতে যেতেই আমি পথ গুলিয়ে অন্য জীপ স্ট্যান্ডে চলে গিয়েছি। কিন্তু কিভাবে সেটা সম্ভব? একটাই