কিভাবে আসবেন: প্রতিদিন ঢাকা থেকে সন্ধ্যা ৬ টায় লালমোহন এর লঞ্চ ছাড়ে।আপনি লালমোহন এসে পৌছবেন পরদিন সকাল ৫/৬টায়। লালমোহন থেকে ছাড়ে বিকাল ৪টায়। ভাড়াঃ সিঙ্গেল কেবিন-৮০০ ডাবল কেবিন-১৬০০ লালমোহন থেকে মোটরসাইকেল যোগে গেলেই আপনার ভাল হবে।ভাড়া ১জন ৫০ টাকা যাওয়ার ক্ষেত্রে। কোথায় থাকবেন: আপনি ঢাকা থেকে লালমোহন এ আসবেন। থাকবেন লালমোহন সদর
প্রথমেই একটা সুসংবাদ - প্রাপ্ত লাইক আর পোস্ট রিচ এর ভিত্তিতে বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট এর ফেসবুক পেজ মধ্যে টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশ প্রথম আর সরকারি সেবাদানকারী পেজ গুলোর মধ্যে দ্বিতীয়। বাংলাদেশে যত বিদেশি ট্যুরিস্ট বেড়াতে আসেন তাদের বেশির ভাগ নিজ এম্বাসি অথবা ত্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের কার্যক্রম সম্পর্কে জানেন
উইনস্টন চার্চিল ' উগান্ডার ' মনোহর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, গহীন বন, বন্যপ্রাণীর সংগ্রহ আর মানুষের আতিথেয়তা-তে মুগ্ধ হয়ে এর নাম দিয়েছিলেন ‘আফ্রিকার মুক্তা’। যথার্থ নামকরন এতে কোন সন্দেহ নেই। যেভাবে যাবেন ভিসা - উগান্ডার কোন দূতাবাস বাংলাদশে না থাকায় ভিসা নিয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নাই। আপনাকে যেতে হবে “ভিসা অন আরাইভাল” নিয়ে। তার
কেন আসবেনঃ ১৫মিনিটের হাটাপথের ভেতর ১০-১৫টা জমিদার বাড়ি ।সাথে তুরাগ নদীর সোন্দর্য তো আছেই । আজকের ছোট্ট গ্রাম প্রায় ১০০ বছর আগে ছিল বিরুলিয়া নগরী। মিরপুর বেড়িবাঁধ থেকে নৌকায় তুরাগ নদী পার হলেই বিরুলিয়া। বর্ষাকালে গ্রামটিকে মনে হয় দ্বীপ। আগে ছিল ১৪-১৫টি, এখন আছে ৭-৮টি নকশাবহুল শতবর্ষী ভবন। এগুলোয় বসবাস করতেন তারকচন্দ্র সাহা, গোপিবাবু, নিতাইবাবু, রজনী ঘোষ প্রমুখ
অসাধারন সুন্দর কৃত্রিম এই ঝর্নাটি রয়েছে স্বাধীনতা যাদুঘরের ভেতর। তবে এটাকে যাদুঘর না বলে, আর্ট গ্যালারি/ফটো গ্যালারি বলা যায় অবশ্য। যদিও স্থাপনাটিতে মিউজিয়ামের তেমন উপাদান নাই, তবুও ভেতরের পরিবেশটা অসাধারন লেগেছে আমার কাছে এর আর্কিটেকচারাল ভিউর কারনে। মাটি থেকে প্রায় এক/দেড় তলা নিচের এই হলরুম গুলাতে প্রবেশ করলে কিছুক্ষনের জন্য মনে হবে
কম সময়ে কাছে কোথাও একদিনে ঘুরে আসতে পারবেন এমন অনেক জায়গাই আছে ঢাকার আশে পাশে। তারমধ্যে খুব সুন্দর আর মন ভালো করে দেয়ার মতো একটি জায়গা হলো গোলাপ গ্রাম। বিশ্বাস করুন, এই গ্রাম আপনার যান্ত্রিক জীবনের অনেকটা ক্লান্তিই দূর করে দিবে। বাসেও যাওয়া যায় আবার ইঞ্জিন চালিত নৌকা করে যাওয়া যায়। আমার
কাশ্মীর হিমালয়ান পর্বতমালার সবচেয়ে বড় উপত্যকা ,কাশ্মীরকে বলা হয় ভূস্বর্গ । মোগল বাদশাহ জাহাঙ্গীর কাশ্মীরকে প্রথম তুলনা করেছিলেন স্বর্গের সঙ্গে। তাঁর আকুল আকাঙ্ক্ষা ছিল কাশ্মীরের তৃণভূমিতে মৃত্যুবরণ করার। তিনি ফার্সি ভাষায় বলেছিলেন, ‘আগার ফেরদৌস বে-রোহী যামীন আস্ত্। হামীন আস্ত্, হামীন আস্ত্, হামীন আস্ত্। অর্থাৎ পৃথিবীতে কোনো বেহেশত থেকে থাকে, তাহলে তা এখানে,
বরাবরের মতোই আমি বাজেট ট্রাভেলার, এবারও পোস্টটি দিচ্ছি আমার ঔসকল বাজেট ট্রাভেলার বন্ধুদের জন্য যারা কম খরচে ঘুরতে চান, আমি শুধু পাতায়া ও ব্যাংকক ঘুরেছি তা আপনাদের কাছে বিস্তারিত শেয়ার করছি।।। জীবনে প্রথমবার গিয়েছি তাই হয়ত বহুগামিতাদের সাথে নাও মিলতে পারে সবকিছু।।। ভিসা:- আমার সময় কম এবং ঝামেলা এড়াতে এজেন্সী দিয়ে করিয়েছি
ইতিহাস ঐতিহ্য বা অন্যসব পারিপার্শ্বিক আলোচনায় যেয়ে লিখা বড় করতে চাইনি,শুধু প্ল্যানটাই দিয়েছি,যাতে এটা ফলো করেই ট্যুর শেষ করা যায়। দিন ০১: ঢাকা থেকে রাতের বাস খাগড়াছড়ি পৌছবে সকাল ৮টার মধ্যে।শহরের শাপলা চত্বরে নেমে নাস্তা সেরেই রওনা দেবেন সাজেকের দিকে।জীপ এবং বাইক পাবেন শাপলা চত্বরেই, রিজার্ভ যেতে হয়,লোকাল কোন গাড়ি নেই। শাপলা